কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো? বাংলাদেশের সেরা চাকরি

0
40

চাকরির প্রত্যাশি এমন সকল মানুষের মাথায় একটি প্রশ্ন প্রতিনিয়ত ঘুরপাক খায়, এবং সেই প্রশ্নটি হচ্ছে, “কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো?” আসলেই তো!! আমরা কিংবা আমাদের সমাজ কোন চাকরি গুলোকে ভালো ও বাংলাদেশের সেরা চাকরি হিসেবে গণ্য করে? যদিও কোনো কাজ বা চাকরিকেই ছোট করে দেখা উচিৎ না কেননা সমাজে সকল ধরনের মানুষ ও সকল পেশার মানুষের প্রয়োজনীয়তার পাশাপাশি যথেষ্ট সম্মান রয়েছে। তারপরেও আমাদের মধ্যে যেহেতু সেরার সেরা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তাই এবারের আর্টিকেলটি তাদের জন্যই সাজানো। উক্ত আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনিও জানতে পারবেন আপনার জন্য কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো

বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত উন্নতি সাধন ঘটা অর্থনৈতিক অবস্থা এবং এর ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির কারনে ভালো চাকরির বাজার সৃষ্টি হয়েছে। দেশের জনসংখ্যা ১৬০ মিলিয়নেরও বেশি, এবং এত বড় জনগনের  সাথে বিভিন্ন ধরণের চাকরির সুযোগ রয়েছে [সূত্র:বিশ্বব্যাংক, “বাংলাদেশ – অর্থনীতি

বাংলাদেশের চাকরির বাজারকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়েছে: 

  • সরকারি চাকরি
  • বেসরকারি চাকরি
  • দক্ষতাভিত্তিক চাকরি

এই পর্যায়ে সে সকল বিভাগের চাকরি সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে। 

কেনো সঠিক চাকরি খোঁজা গুরুত্বপূর্ণ 

একজনের ব্যক্তিগত এবং পেশাদার বৃদ্ধির জন্য সঠিক চাকরি খোঁজা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি উপযুক্ত চাকরি আর্থিক স্থিতিশীলতা, কাজের সন্তুষ্টি এবং অগ্রগতির সুযোগ প্রদান করে। ক্যারিয়ারের পথ বেছে নেওয়ার সময় ব্যক্তির আগ্রহ, দক্ষতা এবং লক্ষ্য বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলটির লক্ষ্য বাংলাদেশে কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো তার ওভারভিউ প্রদান করা, বাংলাদেশে কোন চাকরি গুলোতে সর্বোচ্চ বেতন প্রদান করা হয় সে সম্পর্কে অবগত করা। পাশাপাশি কর্মজীবন সম্পর্কে সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করা। 

সরকারি কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো?

1. বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) চাকুরী

2. প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকুরী

3. সরকারি ব্যাংকে চাকুরী

4. সরকারি মেডিক্যাল চিকিৎসক

5. বিজ্ঞানী 

6. শিক্ষকতা

7. বাংলাদেশ পুলিশ

8. রেলওয়ে অফিসার চাকরি 

9. বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড চাকরি

এই সকল চাকরি সম্পর্কে আমরা কম বেশি সকলেই অবগত। তাছাড়া বাংলাদেশে সরকারি চাকরির উপর ঝোক একটু বেশিই রয়েছে সকলের। তবে কেবল যে এগুলোই একক ভাবে চাকরির বাজারের রাজা তা কিন্তু নয়। উপরে উল্লেখিত কমন সেক্টর গুলো বাদেও এমন অনেক ভালো চাকরি রয়েছে যেখানে ভালো পরিমাণের বেতনও প্রদান করে থাকে। এই পর্যায়ে আমরা সে সকল চাকরির সম্পর্কে ধারণা নিবো। 

বাংলাদেশে বেসরকারি কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো

বাংলাদেশে বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্র বাড়ছে, এবং বেসরকারি ও অলাভজনক উভয় ক্ষেত্রেই প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে। এই চাকরিগুলি বৈচিত্র্যময় এবং এন্ট্রি-লেভেল পজিশন থেকে শুরু করে উচ্চ-স্তরের এক্সিকিউটিভ রোল পর্যন্ত বিস্তৃত।

যেকোনো দেশেই সরকারি চাকরির থেকে বেসরকারি চাকরির সংখ্যাই বেশি হয়ে থাকে। এবং বেতন এর দিক থেকে বেসরকারি চাকরির অবস্থাও খুব ভালো। নিম্মে বেশ কিছু ভালো বেসরকারি চাকরির সম্পর্কে জানানো হলো। 

১। আইটি ম্যানেজার 

একজন আইটি ম্যানেজারের সর্বোচ্চ বেতন ২,৭১,২৪৭ টাকা অব্দি হয়ে থাকে। একজন আইটি ম্যানেজার একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ব্যবহৃত প্রযুক্তির তত্ত্বাবধানের জন্য কাজ করে থাকে। তারা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কোম্পানির ব্যবসায়ীক কর্মকান্ডে টেকনোলজির সাথে। আইটি ম্যানেজারের নির্দিষ্ট কাজ এবং দায়িত্ব গুলি সংস্থার আকার এবং প্রকারের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে আইটি ম্যানেজার পোস্টের চাহিদা ব্যাপক রয়েছে, যথাযথ দক্ষতা প্রদর্শনের মাধ্যমে ভালো কোম্পানিতে উক্ত পোস্টে চাকরি পাওয়া সম্ভব। 

২। মার্কেটিং ম্যানেজার

মার্কেটিং কার্যক্রম একটা কোম্পানির টিকে থাকার ব্যাপারে বেশ অবদান রাখে। একটা কোম্পানিতে যত বেশি মার্কেটিং এর ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারবে সে কোম্পানির প্রোডাক্টের সেলস তত বেশি হবে। যার কারনে যেকোনো কোম্পানি একটি মার্কেটিং ম্যানেজারকে খুব বেশি পায়োরিটি প্রদান করে থাকে। আমাদের দেশে বেতনের দিক থেকে একজন মার্কেটিং ম্যানেজার কোম্পানি ভেদে ১,৫০,০০০ থেকে শুরু করে ২,৫৬,২৫০ টাকা হয়ে থাকে। 

৩। প্রফেসর লেকচারার

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে শিক্ষা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রফেসর কিংবা লেকচারারের ভূমিকাই মূখ্য। শিক্ষিত জাতী তৈরিতে তাদের অবদান শীর্ষে। তাছাড়া উক্ত প্রফেশনে যথেষ্ট ভালো সম্মান ও শ্রদ্ধা রয়েছে। যদি বেতনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে, এভারেজ একজন প্রফেসরের বেতন  ১,৯৭,০০০ টাকা প্রায়। 

৪। এইচআর ম্যানেজার

যে কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য কর্মী  বাছাই খুব চ্যালেঞ্জিং একটি কাজ। উক্ত কাজ করার জন্য যে ব্যক্তিসঠিকভাবে প্রতিষ্ঠানের জন্য কর্মী বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে তিনিই হচ্ছেন হিউম্যান রিসার্চ অফিসার বা  এইচ আর ম্যানেজার। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে উক্ত পোস্টে কর্মীরা নিয়োগপ্রাপ্ত হয় এবং অ্যাভারেজ বেতনের দিক থেকে ১,৬৬,০৫১ টাকা অব্দি পেয়ে থাকে। 

৫। সফটওয়্যার এন্ড অ্যাপ ডেভেলপার

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইলে যে সকল অ্যাপ্লিকেশন গুলো ব্যবহার করে থাকি সেগুলোকে সংক্ষেপে অ্যাপ বলা হয় অন্যদিকে কম্পিউটারে যে সকল প্রোগ্রামের মাধ্যমে কম্পিউটার ভিত্তিক কার্যক্রম সম্পাদন করা হয় সেগুলোকে সফটওয়্যার বলে। বিভিন্ন আইটি ফার্ম ও প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ব্যক্তিগত অ্যাপ এবং সফটওয়্যার ম্যানেজমেন্টের জন্য অথবা বিভিন্ন বাগ ফিক্স করার জন্য সফটওয়্যার অ্যান্ড ডেভলপারদের চাকরি দিয়ে থাকেন। উক্ত সেক্টরে দক্ষতার সাথে কাজ করলে এভারেজ ১,৫২,৮৪০ টাকা  অব্দি বেতন পাওয়া সম্ভব। 

৬। ইঞ্জিনিয়ার  

ইঞ্জিনিয়ার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে, বিভিন্ন সেক্টরের হয়ে থাকে। সাধারণত ইঞ্জিনিয়ার পেশাকে ক্ষুদ্র 15 টি ভাগে ভাগ করা হয়। যার প্রতিটি সেক্টরে নতুন কিছু করে তোলা বা স্থাপনার ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ার কাজ করে থাকে। যদিও কাজের ক্ষেত্র বিশেষে এক এক ধরনের ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন একেক রকম হয়ে থাকে তবে এভারেজ বললে, প্রায় ১,২৪,৭০০ টাকা অব্দি একজন ইঞ্জিনিয়ার আয় করে থাকে।

৭। ডাক্তার

মানব সেবার ক্ষেত্রে দৃষ্টান্তমূলক কাজ করে ডাক্তাররা। ডাক্তার সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন হসপিটালে চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন। তাদের কাজটি সেবামূলক হলেও উক্ত কাজে যেমন সম্মান রয়েছে তা মনে থাকছে আর্থিক সুবিধা।  পরিসংখ্যান অনুযায়ী ঘরে একজন ডাক্তার মাসে ১,০৩,৮০০ টাকা অব্দি আয় করে থাকেন। তবে ক্ষেত্র বিশেষে উক্ত অ্যামাউন্ট কম বেশি হতে পারে। 

৮। অনলাইন মার্কেটিং প্রফেশনাল

যেকোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা গ্রাহকের কাছে উপস্থাপনের সর্বোত্তম পন্থা হলো মার্কেটে। মার্কেটিং এটি বিস্তৃত রূপ যা যুগ যুগ ধরে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত রয়েছে। বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেহেতু বেশিরভাগ মানুষ ইন্টারনেটের সাথে বেশি এংগেসড হচ্ছেতাই তুলনামূলক ভাবে অনলাইনে মার্কেটিং এর কাজ বেশি করা হয়। যে বা যারা অনলাইনে মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে প্রফেশনাল তাদের অনলাইন মার্কেটার বা ডিজিটাল মার্কেটে বলা হয়।এক্ষেত্রে ঘরে অনলাইন মার্কেটিং প্রফেশনালের বেতন ৯৬,৩০০ টাকা হয়ে থাকে। তবে অবশ্যই ক্ষেত্রবিশেষে উক্ত অ্যামাউন্ট পরিবর্তনশীল। 

৯। আর্কিটেক্ট

যেকোনো ধরনের বিল্ডিং বা স্থাপনা করার ক্ষেত্রে আর্কিটেক্ট এর প্রয়োজন অপরিহার্য। উক্ত কাজে নিয়োগ প্রাপ্ত সকলেই ওয়েল এডুকেটেড হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট হাতে নেয়ার মাধ্যমে বৃত্তি পর্যায়ে অথবা এজেন্সির হয়ে কাজ করে আরকিটেকরা অ্যাভারেজ মাসে ৯৪,১২০ টাকা অব্দি আয় করে থাকে। 

১০। ম্যানেজার

যেকোনো প্রতিষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য ব্যবস্থাপকের প্রয়োজন। সকল ধরনের ব্যবস্থাপকের মূল উদ্দেশ্য উক্ত প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যক্রম এর সাথে নিয়োজিত লোকবলের সমন্বয় সাধন ঘটানো। যার উদ্দেশ্যে একজন ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার মধ্যে থাকে। এক্ষেত্রে একজন ম্যানেজারের অ্যাভারেজ স্যালারি হয়ে থাকে ৭৮,৪০০ টাকা। তবে সকল ধরনের ম্যানেজারদের বেতন একই রকম হয় না বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং প্রয়োজন অনুসারে ম্যানেজারের বেশ ভাগ রয়েছে, ভাগ রয়েছে তাদের বেতনের মাপকাঠিরও। 

বেসরকারি চাকরির সুবিধা

১) নমনীয়তা: বাংলাদেশে বেসরকারী চাকরিগুলি প্রায়শই খণ্ডকালীন এবং ফ্রিল্যান্স পদ সহ আরও নমনীয় কাজের ব্যবস্থা অফার করে।

২) বৃদ্ধির সুযোগ: বেসরকারি চাকরি পেশাগত বৃদ্ধি এবং অগ্রগতির সুযোগ দেয়, যার মধ্যে রয়েছে চ্যালেঞ্জিং প্রকল্পে কাজ করার সুযোগ এবং চাকরিকালীন প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ।

৩) উদ্যোক্তা: বেসরকারী চাকরিগুলিও উদ্যোক্তা হওয়ার এবং নিজের ব্যবসা শুরু করার সুযোগ দেয়।

তথ্যসূত্র:

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিস, “বাংলাদেশে আইটি ইন্ডাস্ট্রি”, 

বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশন, “বাংলাদেশে এনজিও সেক্টর”

বাংলাদেশে দক্ষতা ভিত্তিক চাকরি

বাংলাদেশে দক্ষতা-ভিত্তিক চাকরির জন্য একটি নির্দিষ্ট দক্ষতার প্রয়োজন। যার মাধ্যমে কারিগরি, ব্যবসা এবং প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রের মতো ক্ষেত্র গুলিতে প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে। এই পর্যায়ে বাংলাদেশে দক্ষতা ভিত্তিক যে সকল চাকরিগুলো রয়েছে সে সম্পর্কে জানানো হচ্ছে:

কারুশিল্প: বাংলাদেশের কারুশিল্পের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। সেখানে তাঁত, মৃৎশিল্প এবং কাঠের কাজের মতো দক্ষ শ্রমিকদের জন্য কাজের সুযোগ রয়েছে।

ট্রেডস: বাংলাদেশে একটি ক্রমবর্ধমান নির্মাণ শিল্প রয়েছে এবং বৈদ্যুতিক কাজ, নদীর গভীরতানির্ণয় এবং ছুতারের মতো ক্ষেত্রে দক্ষ শ্রমিকদের জন্য কাজের সুযোগ রয়েছে।

প্রযুক্তিগত ক্ষেত্র: প্রকৌশল, অটোমোবাইল মেরামত এবং যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের মতো প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ রয়েছে।

দক্ষতা ভিত্তিক চাকরির সুবিধা

হাতে-কলমে কাজ: দক্ষতা-ভিত্তিক কাজগুলি হাতে-কলমে কাজ দেয়, যা কর্মীদের তাদের দৈনন্দিন কাজে তাদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা ব্যবহার করতে দেয়।

স্বাধীনতা: দক্ষতা-ভিত্তিক কাজগুলিও স্বাধীনতা প্রদান করে, কারণ কর্মীরা প্রায়শই তাদের নিজের বা ছোট দলে কাজ করে।

চাকরির নিরাপত্তা: দক্ষতা ভিত্তিক চাকরির চাহিদা বেশি, এবং দক্ষ শ্রমিকের সরবরাহ কম, যাদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা রয়েছে তাদের কাজের নিরাপত্তা প্রদান করে।

তথ্যসূত্র:

বাংলাদেশ হস্তশিল্প সমিতি, “বাংলাদেশে কারুশিল্প“, 

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, “বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা“, 

উপসংহার

বাংলাদেশে সরকারি, বেসরকারি এবং দক্ষতাভিত্তিক সেক্টরে প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে। প্রতিটি সেক্টর বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড এবং দক্ষতা সেটের কর্মীদের জন্য অনন্য সুবিধা এবং কাজের সুযোগ প্রদান করে।

পেশাদার বৃদ্ধি এবং ব্যক্তিগত সন্তুষ্টির জন্য সঠিক চাকরি খোঁজা গুরুত্বপূর্ণ। ক্যারিয়ার বাছাই করার সময় একজনের দক্ষতা, আগ্রহ এবং মূল্যবোধ বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের চাকরির বাজার বিভিন্ন বিকল্পের অফার করে, এবং এটি এমন একটি চাকরি খুঁজে পাওয়া সম্ভব যা একজনের ব্যক্তিগত প্রয়োজনের জন্য উপযুক্ত। বাংলা আলো ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে উক্ত আর্টিকেলের মাধ্যমে জানানো হয়েছে বাংলাদেশের সেরা চাকরি সম্পর্কে এবং এটা বুজতে সাহায্য করা হয়েছে আপনার জন্য কোন চাকরি সবচেয়ে ভালো সেই সম্পর্কেও। 

Visited 12 times, 1 visit(s) today

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here