নিজের আপন স্থাপনা গড়ার জন্য জমি কিনতে চান? যথাযথ পুজি নেই? জমি কেনার জন্য লোন সম্পর্কে জানুন এবং সল্প সরল সুদ ও সহজ কিস্তির মাধ্যমে পূরণ করুন আপনার সপ্নের বাড়ি নির্মান।
যে কোনো ব্যক্তি বা পরিবারের কাছে একটি বাড়ি তৈরি করা অনেকটা স্বপ্নের ব্যাপার। তবে বাংলাদেশে বসবাসকারী নাগরিক এর মধ্যে বেশির ভাগই যেহেতু মধ্যবিত্ত তাই তাদের জন্য কিছুটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে যায় একত্রে একটি বাড়ি বানানোর মতো অর্থ খরচ করতে। যদিও বাড়ি তৈরি করার বিষয়টি পরে আসছে কারন প্রথমে জমি থাকা লাগবে। যেখানে জমি ক্রয় করতে হিমশিম খেতে হয় সেখানে বাড়ি তৈরীর ভাবনা অনেকটা স্বপ্ন থেকে বড় কিছু।
মূলত বাড়ি তৈরীর জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নানান ধরনের স্কিমে ঋণ প্রদান করতো। কিন্তু জমি কেনার ক্ষেত্রে তেমন কোনো ঋণ সুবিধা পাওয়া যেত না। তবে সময়ের সাথে সাথে সবাই পরিবর্তন হয় পরিবর্তন হয়েছে এই ধারারও। ধারার বর্তমান জমি কেনার জন্য ঋণের ব্যবস্থা রয়েছে।
জমি কেনার জন্য লোন নেয়ার উপায় কি তাহলে? এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে উপস্থাপন করা হয়েছে এই আর্টিকেলটি যেখানে বাংলাদেশ জমি কেনার জন্য লোন সুবিধা প্রদান করে এমন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানানো হবে। জানানো হবে কি সেই যোগ্যতা, যা থাকতে হবে একজন ব্যক্তির জমি কেনার জন্য লোন পেতে এবং কোন উপায় বা কোন পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমে লোন পেতে পারে।
১৮ বছর থেকে ৬৫ বছর পর্যন্ত সকল বয়সের সকল পেশার মানুষ বাংলাদেশের নাগরিক হওয়া সাপেক্ষে ব্যাংক ও নির্দিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে জমি কেনার জন্য লোন নিতে পারবেন। সরকারি চাকরিজীবী থেকে শুরু করে ব্যবসায় পর্যন্ত যেকোনো পর্যায়ের মানুষ উক্ত ঋণ সেবা গ্রহন করতে পারবেন তবে আবেদনকারীকে অবশ্যই ঋণ পরিশোধ করার মত যোগ্যতা থাকতে হবে। এক্ষেত্রে আনুমানিক মাসিক ইনকাম সর্বনিম্ন ৩৫ হাজার টাকা হলে জমি কেনার জন্য লোন পাওয়া যাবে।
তবে এক্ষেত্রে আপনি কত টাকা লোন পাবেন জমি কেনার জন্য তা নির্ভর করবে DBR এর উপর। শব্দটি যাদের কাছে নতুন তাদের জন্য বলা হচ্ছে, ডিবিআর হলো একটি প্যারামিটার যা ঋণ গ্রহীতার মাসিক আয়ের বিপরীতে তার লোন প্রদানের যোগ্যতা বা সামর্থ্য কতটুকু তা নির্ণয় করা হয়।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় একজন ব্যাক্তির মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকা, কিন্তু ওই ব্যক্তির ডিবিআর ৪৫% এমতাবস্তায় ওই ব্যক্তিকে ব্যাংক বা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান লোন প্রদান করবে না। অন্যদিকে, আরেকজন ব্যক্তি যার মাসিক আয় ২ লক্ষ টাকা কিন্তু তার ডিবিআর ৬০% হলেও তাতে স্বাচ্ছন্দে ব্যাংক বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ঋণ প্রদান করবে। এক্ষেত্রে বলা যায় আপনার আয়ের যত বেশি হবে ঋণ পাওয়ার সম্ভাবনা ততই বেশি থাকবে।
জমি কেনার জন্য ঋণ গ্রহণ করতে প্রথমেই আপনার আইডেনটিটি ভেরিফাই করতে হবে যার কারণে নিম্নলিখিত ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে। এটি মূলত ব্যাংকের আলোকে চাওয়া ডকুমেন্টস। তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে ডকুমেন্টস এর তালিকা কম বেশি হতে পারে।
১) প্রথমত পরিচয়ের জন্য জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স।
২) সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি।
৩) আবেদনকারী যদি ব্যবসায়ী হয় তবে ব্যবসায় ট্রেড লাইসেন্স।
৪) আবেদনকারী চাকরিজীবী হলে অফিস থেকে প্রত্যয়ন পত্র।
৫) লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে একজন গ্যারান্টেড রাখতে হবে, এবং তার জাতীয় পরিচয় পত্র ও ছবি।
৬) ইউটিলিটি বিল এর কাগজ। যেমন: গ্যাস,বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট বিল ইত্যাদি।
৭) বিগত ছয় মাসের ব্যাংক হিসাবের বিবরণ বা নথি পত্র জমা দিতে হবে।
৮) কোন প্রকার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে থাকলে সেটির ডকুমেন্টস।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ঋণ নেওয়া তুলনামূলক ঝুঁকিমুক্ত এবং নিরাপদ। এক্ষেত্রে তাদের নির্ধারিত কিছু শর্ত মানা হলেই পাওয়া যাচ্ছে জমি কেনার জন্য লোন। বর্তমানে জমি কেনার জন্য ঋণ গ্রহণ করতে গ্রাহকদের উৎসাহিত করার জন্য উক্ত ঋণের সর্বোচ্চ ৯% সুদের হার ধার্য করা হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক ভেদে ৭ থেকে ৯ শতাংশ মধ্যেই থাকে উক্ত ঋণের সুদ।
জমি কেনার জন্য ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি সহজ হিসাব তারা নির্ধারণ করে রেখেছে। এক্ষেত্রে আপনি যে জমি কিনতে চাচ্ছেন সেটের মূল্য যাই হোক না কেন তার ৩০% আপনার নিজের বহন করতে হবে এবং বাকি ৭০% ঋণ প্রদান করবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। এই পর্যায়ে জানাবো সেই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে যেখানে জমি কেনার জন্য লোন পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পরিচালিত বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন এর কার্যক্রম মূলত জমি ক্রয়, গৃহ নির্মাণ, গৃহ সংস্করণ সংক্রান্ত ঋণ সুবিধা প্রদান করে থাকে। মাসিক ৯০০ টাকা কিস্তিতে ২০ বছর মেয়াদি বাড়ি নির্মাণের বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন। উক্ত ঋণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ 9% সরল সুদে ঋণ পরিশোধ করা যাবে ২০ বছর পর্যন্ত। তবে যদি কোন প্রবাসী ঋণ গ্রহণ করে তবে তার জন্য মেয়াদ সর্বোচ্চ ২৫ বছর।
এখান থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য মোট পাঁচটি ক্যাটেগরি ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলো হলো:
৫ বছরের জন্য ঋণ নিয়ে থাকে তবে প্রতি এক লক্ষ টাকার জন্য মাসিক কিস্তি ২০৭৬ টাকা।
১০ বছরের জন্য ঋণ নিয়ে থাকে তবে প্রতি এক লক্ষ টাকার জন্য মাসিক কিস্তি ১২৬৮ টাকা।
১৫ বছরের জন্য ঋণ নিয়ে থাকে তবে প্রতি এক লক্ষ টাকার জন্য মাসিক কিস্তি ১০১৪ টাকা।
২০ বছরের জন্য ঋণ নিয়ে থাকে তবে প্রতি এক লক্ষ টাকার জন্য মাসিক কিস্তি ৯০০ টাকা।
(১) জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক এবং বয়সসীমা ১৮ থেকে ৬৫ বছর হতে হবে
(২) পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ ও স্বাভাবিক (চুক্তিকরার ক্ষমতা সম্পন্ন) বিবেক-বুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তি
(৩) গ্রুপ ঋণ ব্যতীত ঋণ আবেদনকারীর বয়স ৬৫ বছরের বেশী হলে ঋণ প্রাপ্তির যোগ্য হবে না
(৪) ছেলে/মেয়ে /আত্মীয়-স্বজনের গ্রুপে ঋণ আবেদনকারীর বয়স ৬৫ বছরের বেশী হলেও গ্রুপে ঋণ প্রাপ্তির যোগ্য বিবেচিত হবেন
(৫) ঋণ আবেদনকারীর বয়স ৬০ বছরের বেশী হলে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে/মেয়েকে যৌথ আবেদনকারী/ জামিনদার নিয়োগ করতে হবে
(৬) ফ্ল্যাট ঋণের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত ডেভেলপার কর্তৃক নির্মিত ফ্ল্যাট ক্রয়ে আগ্রহী হতে হবে
(৭) সরকারি প্রতিষ্ঠানের লীজপ্রাপ্ত জমির ক্ষেত্রে আম-মোক্তারনামা লীজ দাতা কর্তৃক গৃহীত হতে হবে
(৮) নির্মিতব্য ভবনে যাতায়াতের জন্য রাস্তাঘাট থাকাসহ এলাকার পরিবেশটি বসবাসের জন্য উপযোগী হতে হবে
(৯) কোন ব্যক্তির একই শহরে নিজস্ব বসবাসের পাকা বাড়ী থাকলে তিনি নতুনভাবে বাড়ী নির্মাণ ঋণ প্রাপ্য হবেন না
(১০) পরিত্যক্ত সম্পত্তি, দলিল হারানো, পুড়ে যাওয়া, বিনষ্ট হওয়া এবং সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে উত্তোলন না করার কারণে ধ্বংস করা ইত্যাদি ক্ষেত্রে ঋণ আবেদন বিবেচনা যোগ্য হবে না।
এখানে ক্লিক করার মাধ্যমে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন কর্তৃক প্রদানকৃত পাঁচটি ক্যাটাগরির মধ্যে কোন ক্যাটাগরিতে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে তার তালিকা দেখতে পারবেন।
মূলত অনলাইনের মাধ্যমে উক্ত ঋণের আবেদন করা যাবে এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি কোন ঋণ গ্রহণ করতে চাচ্ছেন এরপর সেই ঋণের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো সাথে রাখতে হবে। এই পর্যায়ে এখানে ক্লিক করে সরাসরি আবেদন পত্রের ড্যাশবোর্ডে চলে যাবেন যেখানে আপনার বিস্তারিত তথ্যের ফরম পূরণ করে প্রসেস বাটনে ক্লিক করতে হবে। এভাবে দেখানো দিক নির্দেশনা অনুসরণ করার মাধ্যমে আবেদন কার্য সম্পাদন করবেন।
এই ব্যাংকটি থেকে গ্রাহকরা সবচেয়ে বেশি হোম লোন গ্রহণ করে থাকে। উক্ত ব্যাংকের আলাদা একটি স্কিম রয়েছে যার নাম “আমার বাড়ি” মূলত বাড়ি সংক্রান্ত আর্থিক সমস্যা সমাধানের জন্য নিখুঁত সমাধান উক্ত ব্যাংকের কার্যক্রম।
আইএফআইসি ব্যাংকের আমার বাড়ি ক্রিমে সর্বোচ্চ 2 কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাওয়া যাবে। যারা বেতনভুক্ত কর্মচারী তাদের জন্য সর্বোচ্চ 25 বছর মেয়াদ এবং পেশাদারদের ক্ষেত্রে 20 বছর সময় থাকবে ঋণ পরিশোধ করার জন্য। এক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি সর্বনিম্ন ০০.৩০% ধার্য করা হয়েছে।
ইসলামিক শরীয়া মোতাবেক ঋণ গ্রহণ করার ক্ষেত্রে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক কর্তৃক জমি কেনার জন্য লোন নেয়া যাবে সর্বোচ্চ ১৪.৫% লভ্যাংশের হারে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ 20 লক্ষ টাকা ঋণ সুবিধা প্রদান করে থাকবে উক্ত ব্যাংকি। একই পরিমাণ ঋণ সকলে পাবে এমনটি নয়, এটা নির্ভর করবে DBR পদ্ধতি অনুযায়ী যা ইতিমধ্যে বলা হয়েছে।
তারা কেবল জমি কেনার জন্য ঋণ নয় বরং একটি বাড়ির যেকোনো ধরনের সংস্করণ নতুন ক্রয় অথবা মেরামত সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে।
জমি কেনার জন্য লোন গ্রহণ করার আরেকটি জনপ্রিয় ব্যাংকের নাম সিটি ব্যাংক। গ্রাহকের সুবিধার দিক বিবেচনায় রেখে মাত্র ৮.৭৫% বার্ষিক সুদের হার সর্বোচ্চ 20 লক্ষ টাকা উদ্দিন ঋণ প্রদান করবে সিটি ব্যাংক।
যারা বিভিন্ন সরকারি পর্যায়ে চাকরি করে তাদের অল্প সুদে গৃহ নির্মাণের জন্য ঋণ সুবিধা প্রদান করছে দেশের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চারটি ব্যাংক (সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী) এবং বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন।
পাশাপাশি অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে এই নির্দেশ জারি করেছে যে সরকারি কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের থেকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, পূবালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ এবং স্ট্যান্ডার চার্টার্ড ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।
সরকারি কর্মজীবী ও কর্মচারীদের জন্য সর্বোচ্চ ৭৫ লক্ষ টাকা এবং সর্বনিম্ন ২০ লক্ষ টাকা ঋণ সুবিধা প্রদান করবে এ সকল ব্যাংক যেখানে থাকবে না কোন প্রসেসিং ফি অথবা অতিরিক্ত কোন চার্জ সহজ সরল সুদের হারে তাদের এই ঋণ প্রদান করা হবে যার মেয়াদ কাল থাকবে সর্বোচ্চ ২০ বছর।
সকল স্তরের সকল মানুষের একটি নিজস্ব গৃহ এমনটাই প্রত্যাশা আমাদের সবার। যার জন্য সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্নভাবে সহায়তা করে যাচ্ছে। জমি কেনার জন্য লোন দেয়া থেকে শুরু করে গৃহ নির্মাণ সম্পন্ন হওয়া এবং পরবর্তী মেরামত পর্যন্ত আর্থিক সুবিধা প্রদান করে যাচ্ছে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানানো হয়েছে সেসকল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্পর্কে যেখান থেকে কিছু শর্ত পূরণের মাধ্যমে ঋণ সেবা গ্রহণ করা যাবে। তাছাড়া অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের লোন সম্পর্কে জানতে বাংলা আলো ওয়েবসাইটের ব্যাংক নামক ক্যাটাগরিতে অনুসরণ করুন।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.