এই আর্টিকেলে জানাবো ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড সম্পর্কে এবং তাদের বীমা পলিসির বিস্তারিত নিয়ে। অনেকেই রয়েছে যারা বিভিন্ন ক্যাটাগরির বীমা করার জন্য নির্ভরযোগ্য কোম্পানি খোজার আশায় সচল থাকা ইন্সুরেন্স কোম্পানি গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চান। মূলত তাদের জন্যই বিভিন্ন ধরনের বীমা পলিসি সম্পন্ন ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির খুঁটিনাটি নিয়ে রিভিউ করা হবে।
নামের সাথে লাইফ ইন্সুরেন্স থাকলেও উক্ত প্রতিষ্ঠানটি কেবল জীবন বীমাই নয় তার পাশাপাশি আরো অনেক ধরনের বীমা করার সুযোগ রেখেছে। বিগত ৩৮ বছর ধরে সফলতার সাথে বীমা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে উক্ত প্রতিষ্ঠানটি।
ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে প্রবর্তিত প্রথম বেসরকারি জীবন বীমা কোম্পানি। উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশে বেসরকারি বীমাকারীদের যুগ শুরু হয়। প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ্ব এম. হায়দার চৌধুরীর নিখুঁত অধ্যবসায়, প্রচেষ্টা এবং তত্ত্বাবধানের ফলে ২৩শে এপ্রিল, ১৯৮৫ সালে কাজ শুরু করে।
২০১২ সালে ৭০৩ কোটি প্রিমিয়াম আয় সহ ২৪১৯ কোটি টাকার বিশাল লাইফ ফান্ড সহ কোম্পানিটি একটি প্রভাবশালী বীমাকারী এবং তার আগের রেকর্ডগুলিকে ছাড়িয়ে একটি নতুন প্রবৃদ্ধির গতিপথে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে৷ কোম্পানির মূলমন্ত্র হল একটি পরিকল্পিত ভবিষ্যতের জন্য একটি গ্যারান্টি নিশ্চিত করা।
কোম্পানির তিনটি দৃষ্টিভঙ্গি হল- উচ্চ/মধ্য আয়ের জনসংখ্যা এবং বিশেষ করে নিম্ন আয় এবং প্রান্তিক গোষ্ঠীর সঞ্চয়কে উৎসাহিত করা ও প্ররোচিত করা। দেশের নিরক্ষর/অর্ধশিক্ষিত/শিক্ষিত যুবকদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ও প্রদান করা।
এই কোম্পানিটি ঢাকার সেগুনবাগিচায় কয়েকশ বর্গফুট এলাকা জুড়ে একটি প্রধান কার্যালয় সহ ১১ জন কর্মী নিয়ে কাজ শুরু করে। কিন্তু বর্তমানে মোট জনবল রয়েছে ১,০০,০০০ এরও বেশি কর্মী মাঠ পর্যায়ে পৌঁছেছে যা সারা দেশে প্রায় ১২০০ টি জোনাল, আঞ্চলিক, শাখা এবং ব্লক অফিস কভার করে।
কোম্পানির প্রধান কার্যালয় ‘এনএলআই টাওয়ার’-এ অবস্থিত ঢাকা মহানগরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধমনী পয়েন্টে কাওরানবাজারে নিজস্ব উচ্চ ভবন। কোম্পানিটি বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা সদরে প্লট ও জমি ক্রয় করেছে। এনএলআই ভেঞ্চার ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারস বাংলাদেশ লিমিটেড, ন্যাশনাল হাউজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স কোং লিমিটেডের স্পন্সর ডিরেক্টর হিসেবে সেট করা হয়েছে। তাছাড়া, এনএলআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড হল এনএলআই – এর একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
এই পর্যায়ে জানাবো ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে বর্তমানে কোন কোন বীমা এভেইলেবল রয়েছে বা কোন ধরনের বীমা করা হয়। নিম্মে প্রতিটি ইন্সুরেন্সের বৈশিষ্ট্য সুবিধা সহ কোনটি কিসের জন্য তা উল্লেখ্য করা হচ্ছে।
এটি এক ধরনের সঞ্চয়ী বীমা। উক্ত বীমাটি যে কোন নির্দিষ্ট মেয়াদে গ্রহণ করা যায়। মেয়াদ চলাকালীন সময়ে গ্রাহকের মৃত্যু হলে মূল বীমাকৃত অর্থ অর্জিত হাওয়াসহ প্রদান করা হয়। মেয়াদ ভিত্তিক বীমার বৈশিষ্ট্য এবং উক্ত বীমা পাওয়ার যোগ্যতা সমূহ নিম্নে উপস্থাপিত হলো।
১) মেয়াদ ভিত্তিক বীমা চালু করা অবস্থায় গ্রাহক বেঁচে থাকলে মেয়াদ শেষে বিমা গ্রাহকের পুরো বিমান অংক অর্জিত মুনাফা প্রদান করা হবে।
২) বীমা চালু থাকা অবস্থায় যদি গ্রাহকের মৃত্যু ঘটে তবে তার নমিনি কে পুরো বিমান অর্থ অর্জিত বোনাসসহ প্রদান করা হবে।
৩) মেয়াদ ভিত্তিক বীমাটি সম্পূর্ণ আয়কর মুক্ত, যার ফলে অর্থ উচিত হলে কোন প্রকার কর প্রদান করতে হবে না।
প্রত্যাশিত ৩ কিস্তি মেয়াদী বীমা বীমাকৃত টাকা আংশিক হারে পুরো মেয়াদে তিনবার পাওয়া যায়। মেয়াদের মধ্যে প্রাপ্ত কিস্তির টাকা লাভজনক বিনিয়োগ কিংবা ছেলে মেয়ের বিবাহ, শিক্ষা ও অন্যান্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সাহায্য করে থাকে। প্রত্যাশিত ৩ কিস্তি মেয়াদী বীমার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও উক্ত বীমা করার জন্য যে যোগ্যতা প্রয়োজন তা নিম্নে উপস্থাপন করা হলো।
১) মেয়াদের এক-তৃতীয়াংশ সময়ে অতিবাহিত হলে বীমা অংকের 25 ভাগ টাকা ফেরত দেওয়া হবে।
২) মেয়াদের দুই-তৃতীয়াংশ সময় অতিবাহিত হলে বীমা অংকের 25 ভাগ টাকা ফেরত দেওয়া হবে।
৩) সম্পূর্ণভাবে মেয়াদ সম্পন্ন হলে বীমা অংকের বাকি ৫০ ভাগের টাকা অর্জিত অবস্থায় বোনাসসহ প্রদান করা হবে।
৪) মেয়াদের মধ্যে একাধিক স্ত্রী পাওয়ার পরও গ্রাহকের মৃত্যু হলে সম্পূর্ণ টাকা অর্জিত হিসেবে গণ্য করা হবে এবং বোনাস সহ প্রদান করা হবে।
৫) এই ধারাটি সম্পূর্ণ করমুক্ত যার ফলে আপনি যখন টাকা উত্তোলন করবেন তখন উক্ত টাকার কোন কর পরিশোধ করতে হবে না।
শিশু নিরাপত্তা বীমা পরিকল্পনার অধীনে শিশুর জন্য বহুমুখী নিরাপত্তা প্রদান করা হয় এই বীমা প্রকল্পের যুগ্মভাবে প্রিমিয়াম দাতা ও শিশুর জীবনের উপর দেয়া হয়।সাধারণত শিশুর পিতা এই প্রকল্পে প্রিমিয়াম দাতা বলে বিবেচিত হয়। পিতা জীবিত না থাকলে অথবা তিনি বীমা গ্রহণের অযোগ্য বলে বিবেচিত হলে শিশুর মাথা প্রিমিয়াম দাতা হতে পারেন। তবে কোনভাবে পিতা-মাতা ব্যতীত অন্য কেউ এই প্রকল্পে প্রিমিয়াম দাতা হতে পারবে না।
১) প্রথমত মেয়াদ শেষে অর্জিত বোনাস সহ সম্পূর্ণ বীমার অর্থ প্রদান করা হয়ে থাকে।
২) মেয়াদপূর্তির পূর্বে প্রিমিয়াম তা তার মৃত্যু হলে মৃত্যুর দিন থেকে মেয়াদপূর্তির পর্যন্ত দেও প্রিমিয়াম মওকুফ করে দেওয়া হবে এবং শিশুকে প্রতি হাজার টাকা বীমার জন্য বার্ষিক 100 টাকা হারে প্রিমিয়াম দাতার মৃত্যু কাল থেকে শুরু করে মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত অথবা মেয়াদপূর্তির পূর্বে শিশুর মৃত্যু হলে শিশুর মৃত্যুর দিন পর্যন্ত ১০০ টাকা হারে দেওয়া হবে।
৩)মেয়াদ পূর্তির পূর্বে প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ বর্ষের বা তার উপরে যেকোনো বর্ষের মধ্যে শিশুর মৃত্যু হলে যথাক্রমে বীমার অংক 20% 40% 60% 80% এবং 100% অর্জিত বোনাস প্রিমিয়াম দাতাকে দেওয়া হবে।
৪) শিশু নিরাপত্তা বীমার ক্ষেত্রে অর্জিত অর্থের ওপর কোনো আয় কর ধার্য করা হয় না।
প্রত্যাশিত 5 কিস্তি মেয়াদী বীমা বীমাকৃত টাকা আংশিক হারে পুরো মেয়াদে পাঁচবারে পাওয়া যায়। মেয়াদের মধ্যে প্রাপ্ত কিস্তির টাকা লাভজনক বিনিয়োগ বা ছেলে মেয়ের বিবাহ শিক্ষা ও অন্যান্য পরিকল্পনায় কাজে লাগানো যায়।
১) গ্রাহক বেঁচে থাকলে মেয়াদের এক-পঞ্চমাংশ, দুই-পঞ্চমাংশ, তিন-পঞ্চমাংশ, চার-পঞ্চমাংশ শেষে যথাক্রমে বীমাকৃত অর্থের শতকরা 10, 15, 20 এবং 25 ভাগ এবং মেয়াদ শেষে বাকি 30 ভাগ অর্জিত বোনাস সহ দেওয়া হবে।
২) মেয়াদের মধ্যে একাধিক কিস্তি পাওয়ার পরেও বীমাকারীর মৃত্যু হলে বীমাকৃত সম্পূর্ণ টাকা অর্জিত বোনাস সহ দেওয়া হবে।
৩) এই বীমা প্রিমিয়াম এর ক্ষেত্রেও আয় কর ধার্য করা হয় না।
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষা সকল শিশুর অধিকার আজকের শিশু আগামী দিনের কর্ণধার। যার ফলে পিতা প্রিমিয়াম দাতা মৃত্যুতে শিশু শিক্ষা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে জন্য যে বীমা সচল রাখা হয়েছে বা যে বীমা পরিকল্পনা করা হয় সেদিকে শিশু শিক্ষা নিরাপত্তা পরিকল্পনা বীমা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আপনি যদি বীমা গ্রাহক হয়ে থাকেন এবং আপনি আপনার শিশুর শিক্ষা নিয়ে চিন্তিত থাকেন এবং আপনার অবর্তমানে আপনার শিশুর শিক্ষায় ব্যাঘাত না ঘটে এটা চাইলে উক্ত বীমা আপনার জন্যই। চলুন দেখে নেওয়া যাক উক্ত ভীম আর কি কি বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং সুবিধা পাচ্ছেন।
১)প্রিমিয়াম দাদা বেঁচে থাকলে মেয়াদপূর্তিতে প্রতি হাজার টাকা বীমার অংকের জন্য 20 টাকা হারে নিশ্চিত লাভ’সহ বীমাকৃত অর্থ দেওয়া হয় কিংবা প্রতি হাজার টাকা বীমা অংকের জন্য মাসিক 20 টাকা হারে শিক্ষা ভাতা দেওয়া হয়।
২) প্রিমিয়াম দাতার মৃত্যু হলে প্রিমিয়াম পরিশোধ হয়ে যায়। তখন শিশুকে মেয়াদের পর্যন্ত মাসিক শিক্ষা ভাতা বাবদ প্রতি হাজারে ১০ টাকা হারে দেওয়া হয়। তাছাড়া ৫ বছর পর্যন্ত উচ্ছ শিক্ষা ভাতা বাবদ প্রতি হাজারে বীমা অংকের জন্য মাসিক ২০ হাজার টাকা দেয়া হবে। কিংবা মেয়াদ পূর্তিতে বীমা অংক দেয়া হবে।
৩) আপনি যদি এক সন্তানের নামে বীমা করে থাকেন এবং তার মৃত্যু ঘটলে অন্য সন্তানের নামে বা নিজের নামে চালু রাখা যাবে।
৪) এই বীমাটির জন্য কোনো আয়কর চালু রাখা হবে না।
সব পেশার মানুষকে একদিন যৌবনের উষ্ণ কর্মমুখর চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে বার্ধ্যক্যের শীতল সমতলে দাঁড়াতে হবে। প্রবীনদের জন্য সেই মুহূর্তে সেবা, এবং সামাজিক নিশ্চয়তা ছাড়াও আর্থিক নিরাপত্তার সর্বাধিক প্রয়োজন। এই সংকট নিরসনে পরিবারের সদস্যদের উপর নির্ভর না করে জীবন বীমার উপর নির্ভর করা উচিত। মানুষের অবসর জীবনের দিনগুলো চিন্তামুক্ত ভাবনাহীন বিরুদ্ধে শান্তিময় সচ্ছল থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি প্রবীনদের জন্য কাঙ্খিত ও পেনশন বীমা চালু করেছে। যে কোন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ ও পলিসি নিতে পারেন। তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে শিক্ষিত চাকরীজীবি ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী যেমন ডাক্তার আইনজীবী মহিলাগণ এ পলিসি নিতে পারেন।
১) বীমার গ্রাহক যদি বেচে থাকে তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে নির্ধারিত হারে আজীবন পেনশন সুবিধা পাওয়া যাবে।
২) মেয়েদের মধ্যে গ্রাহকের মৃত্যু হলে নমিনীকে বার্ষিক পেনশনের ৫ গুন প্রদান করা হবে।
৩) বার্ষিক পেনশনের সর্বোচ্চ ৫০% সমর্পন করে এক কালীন সময়ে নগদ অর্থ পাওয়া যাবে এবং মোট পেনশন হতে সমর্পিত পেনশন বাদ দিয়ে বাকি অংশের অর্থ ত্রৈমাসিক কিস্তিতে অগ্রিম প্রদান করা হবে।
৪) এটির ক্ষেত্রেও প্রিমিয়ামের জন্য কোনো আয়কর ধার্য করা হবে না।
যারা কম প্রিমিয়ামে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য বীমা করতে চায় তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ বীমা পরিকল্পনা হতে পারে। আজীবন বীমা এর প্রিমিয়াম ৮৫ বছর বয়স পর্যন্ত অথবা মেয়াদপূর্তির পূর্বে মৃত্যু ঘটলে মৃত্যুর দিন পর্যন্ত প্রদানযোগ্য।
১) এই বীমা প্রকল্পের মেয়াদ শেষে অর্জিত বোনাসসহ মূল বীমার অংক প্রদান করা হয়ে থাকে।
২)মেয়াদের মধ্যে বিমা গ্রাহকের মৃত্যুতে অর্জিত বোনাসসহ মূল বীমার অংক দাবিদারকে প্রদান করা হয়।
৩) আজীবন বীমাটি সম্পূর্ণ আয়কর মুক্ত রাখা হয়েছে।
যারা বিনিয়োগ যোগ্য সঞ্চিত অর্থ দিয়ে মাসে – মাসে বা বছরে – বছরে বীমা জমা দিতে অসুবিধা বোধ করেন, অথবা যারা একেবারে একটি নিদিষ্ট পরিমাণের অর্থ প্রদানের মাধ্যমে বীমা করাতে ইচ্ছুক তাদের জন্য ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর পক্ষ থেকে এক কিস্তি বীমা সুবিধা চালু রেখেছে। এই প্রসেসে বীমা গ্রাহককে এক সাথে এক কালীন পুরো অর্থ পরিশোধ করতে হবে। এবং একটি নিদিষ্ট সময় পড়ে বা বীমা শেষে অথবা অকাল মৃত্যুতে বীমার ২ গুন অর্থ পাবেন।
১) নিদিষ্ট মেয়াদ পূর্তিতে গ্রাহককে বীমা অংকের দ্বিগুন অর্থ প্রদান করা হবে।
২) বীমা গ্রাহকের মৃত্যুতে দাবীদারকে একই পরিমাণে অর্থ (মূল অর্থের ২ গুন) প্রদান করা হবে।
৩) এই পরিকল্পে পলিসি সমর্থন করা যাবে।
N.L.I. Tower, 54, Kazi Nazrul Islam Avenue,
Karwan Bazar, Dhaka-1215, Bangladesh
Phone : PABX-58151271, 58151089, 58151490.
Fax: 88-02-8144237.
email: info@nlibd.com
Branch working hours: (10:00 am To 06:00 pm)
এবং মতিঝিলে,
79, Motijheel Commercial area,
Dhaka-1000, Bangladesh
Phone : PABX-9560241.:
Fax: 88-02-9560244.
email:
Branch working hours :(10:00 am To 06:00 pm)
তাছাড়া আপনি যদি আপনার লোকেশনের আশেপাশে বা স্পেসিফিক কোনো এড়িয়ার ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর অফিস খুজতে চান তবে এখানে ক্লিক করে সকল অফিসের তালিকা দেখতে পারবেন।
বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ৭৯ টি বীমা কোম্পানি রয়েছে যার মধ্যে ৩৩ টি হলো জীবন বীমা কোম্পানি। এবং এগুলোর মধ্যে বেসরকারি খাতে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি অন্যতম যারা কি-না বিগত ৩৮ বছর ধরে সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। জীবন বীমা সহ আরো অনেক ধরনের বীমা রয়েছে যা মানুষের বিভিন্ন পদে পদে প্রয়োজন হয়। এমনই প্রতিটি ইন্সুরেন্স ও ইন্সুরেন্স কোম্পানি সম্পর্কে জানতে বাংলা আলো ওয়েবসাইটের ইন্সুরেন্স নামক ক্যাটাগরিটি অনুসরণ করুন। আমরা ধারাবাহিক ভাবে ইন্সুরেন্স সংক্রান্ত সকল বিষয়ে জানাচ্ছি, যেখানে ইন্সুরেন্স কোম্পানি এবং বিভিন্ন ধরনের বীমা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য থাকবে।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.