সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে
সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে, সেটি কোনোভাবেই ইসলামি বিপ্লব নয়। এই আন্দোলনের অগ্রভাগে থাকা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিবেকবান দেশপ্রেমিক শিক্ষার্থীরা শুধুমাত্র একটি কার্যকর, সুষ্ঠু ও মুক্ত বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছে। সকল বাংলাদেশির মত একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ তারা দেখতে চেয়েছে। ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিবাদি মতাদর্শের সঙ্গে তাদের দূরতম কোনো সম্পর্কও নেই। এমনকি বাংলাদেশ ইসলামপন্থি দেশ নয় কিংবা জঙ্গিবাদের আতুরঘরও নয়। তবে, এটি একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, এবং এখানকার অধিকাংশ মুসলিম তাদের পরিচয়ের ক্ষেত্রে ধর্মীয় বিশ্বাসকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। কিন্তু এখানে কট্টর ইসলামি শাসন নেই, এখানকার নারী-পুরুষ সবাই তাদের ধর্মীয় অনুশাসন মেনে প্রতিবেশীদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী।
এটি সত্যি যে শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে বেশকিছু বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য ঘটেছে এবং দুর্ভাগ্যবশত সেই সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের বেশ কিছু পরিবার হামলার শিকার হয়েছে। এমন একটি সময়ে, যাদের হামলার লক্ষ্য বানানো হয়েছে তারা প্রায়শই সবচেয়ে ক্ষমতাহীন এবং আমরা সবাই জানি দক্ষিণ এশিয়ায়, দুঃখজনকভাবে সংখ্যালঘুরা সবসময়ই অরক্ষিত থাকে। তবে পরিকল্পিতভাবে হিন্দুদের ওপর আক্রমণের বিষয়টি একবারেই কল্পনাপ্রসূত এবং তাদের ওপর হামলার বিষয়টি কোনোভাবেই বিপ্লবের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরের এই পরিস্থিতি ইতোমধ্যেই যথেষ্ট শান্ত হয়ে গেছে। এছাড়া হামলার শিকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় প্রতিবেশী মুসলমানদের এগিয়ে আসা এবং রাত জেগে তাদের মন্দির পাহারা দেওয়ার বিষয়গুলো এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা তুলে ধরে। যদিও সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিতের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বেশকিছু বিষয়ে এখনও পিছিয়ে আছে, তবে তারপরও প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা এখনও অনেক বেশি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত।
শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর বাংলাদেশ বিশৃঙ্খল কিংবা নৈরাজ্যকার রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এমনটি ভাবার সুযোগ নেই। আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা আকস্মিকভাবে দেশ ছেড়ে গেলে নেতৃত্বশূণ্যতার কারণে প্রাথমিকভাবে কয়েক দিনের জন্য অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। তবে, নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে এখনও বেশকিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও নোবলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হওয়ার পর দ্রুত পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে এবং দেশ এখন অনেকটাই স্থিতিশীল ও সুরক্ষিত। আওয়ামী লীগের এক দশকের বেশি সময়ের দুর্নীতি ও দুঃশাসন ফলে রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের মুখে ফেলেছে এবং তৃণমূল থেকে সেগুলোর পুনর্গঠনের প্রয়োজন যা নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার উত্তরণে বাধার সৃষ্টি করছে। পরিস্থিতির ভয়বহতার কারণে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে রাস্তায় কোনো পুলিশ ছিল না। এ সময় শিক্ষার্থী এবং সাধারণ জনতা আশেপাশের নিরাপত্তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পথে নেমেছিল। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কাজে ফেরার পর থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। নোবেলবিজয়ী এই অর্থনীতিবিদ দক্ষতা, যোগ্যতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্য দেশে-বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। দেশের এই কঠিন সময়ে ডা. মুহাম্মদ ইউনূসই সবচেয়ে যোগ্য নেতৃত্ব বলেই সর্বজন স্বীকৃত। অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে ভিন্নমত থাকতেই পারে, এছড়া রাজনৈতিক বিভাজন তো রয়েছেই। কিন্তু বৃহৎ পরিসরে দেখলে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি এই দুঃসময়ে সব বিভাজন দূর করে পুরো বাংলাদেশকে একত্রিত করতে পারেন। কার্যত ১৫ বছরের স্বেচ্ছাচারী নেতৃত্বের পরে তার মতো উচ্চতার কাউকে জাতীয় নেতৃত্বে পাওয়াটা মুক্ত বাতাসে শ্বাস নেওয়ার মতো। পুরো দেশ তার সঙ্গে রয়েছে।
এটা স্বীকার করতেই হবে যে, সবচেয়ে সুন্দর সময় থেকে আমরা এখনও অনেক দূরে; এবং বাংলাদেশ এখন ঠিক কোন অবস্থায় রয়েছে তা মূল্যায়ন করার সময় এখনও আসেনি। পাশাপাশি এটাও দুঃখজনক যে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো তাদের সেই পুরোনো একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে বলে মনে হচ্ছে, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো আগের সরকারের আমলের মতো একই প্রক্রিয়ায় দায়ের করা হচ্ছে। এছাড়া কীভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কীভাবে পরিকল্পো হচ্ছে সে সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে বিভ্রান্তি এবং স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। কিন্তু গত দেড় দশকের ব্যাপক অপরাধ ও দুর্নীতির সঙ্গে তুলনা করলে বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশিরা ব্যাপক খুশি। আর গতে মাসে শেখ হাসিনা সরকার নিজেদের দেশের মানুষের ওপর যেভাবে বন্দুক তুলে ধরেছিল, সে কথা তো নাইবা বললাম, সেই তুলনায় আমরা আলোকবর্ষ ভালো আছি।
২০০৮ সালে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে ক্ষমতায় আসেন শেখ হাসিনা। তার সময়ে দেশের ব্যাপক প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নও হলেও বেশকিছু কর্মকাণ্ডে শেখ হাসিনা ব্যাপকভাবে নিন্দিত হন এবং তিনি তাতে ভীত হয়ে পড়েন। একই সময় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তাও কমতে থাকে। যার ফলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবির আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী খুব ভালোভাবে আন্দাজ করতে পেরেছিলেন। তাই ২০১৪, ২০১৮ এবং এই বছরের জানুয়ারির নির্বাচনে নিজের জনপ্রিয়তা পরীক্ষা করে দেখার প্রতি তার অনীহা ছিল। বছরের পর বছর ধরে তার স্বৈরাচারী শাসন এবং ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি ও অপরাধপ্রবণতা মানুষকে বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। আর এই অবস্থায় গত জুলাইয়ে ছাত্র আন্দোলনে দমনে তার কঠোর ভূমিকায় শতশত প্রাণহানি ও হাজার হাজার মানুষ আহত হওয়ার ঘটনা সেই ক্ষোভের আগুনে ঘি ঢেলে দেয়। তার এমন কঠোর সিদ্ধান্ত পুরো জাতিকে হতবাক করে এবং সরকার কর্তৃক ছাত্র-জনতার ওপর এমন নৃশংসতার ফলে শেখ হাসিনা একটি পুরো প্রজন্মের কাছে ঘৃণ্য নাম হয়ে উঠেছেন। এই ঘটনা বাংলাদেশিরা সহজে ভুলতে পারবে না, কিংবা তাকে ক্ষমাও করবে না। ফলে আগামী কয়েক দশকে আওয়ামী লীগের আর ক্ষমতায় আসার কোনো সম্ভাবনাও নেই বলা চলে।
বাংলাদেশের জনগণ গত দেড় দশকের ক্রমবর্ধমান স্বৈরাচারী আওয়ামী দুঃশাসনের জন্য ভারতকে পুরোপুরি দায়ী করে। কারণটা সহজ, এটা সবার কাছে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার যে ভারত বরবারই হাসিনা সরকারকে সমর্থন করেছে। শেখ হাসিনার অধীনে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনকে ভারতই সবার আগে স্বীকৃতি দিয়েছে, এমনকি সরকারের বিভিন্ন স্বেরাচারী কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দিতে আন্তজার্তিক লবিংও করেছে। বাংলাদেশের মানুষের কাছে এটা পরিষ্কার যে শেখ হাসিনার এমন বাড়াবাড়িতে ভারত সবচেয়ে বেশি উৎসাহ জুগিয়েছে। ভারতের সম্পর্ক মূলত ছিল শেখ হাসিনা ও তার সরকারের সাথে; বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণ বা মতামতের নিয়ে তাদের কোনো উদ্বেগ ছিল না। হাসিনা ভারতের সবচেয়ে ভালো বন্ধু ছিলেন এবং এটাই তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। যার ফলে ভারত বাংলাদেশের জনগণের কাছে অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় ভারতকেই তাদের নীতির পরিবর্তন করে বাংলাদেশের জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার দুই সপ্তাহেরও বেশি পার হয়ে যাওয়ার পরও ভারত এখনও শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে সমর্থন করছে বলেই অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে। এই সময়ে বিভিন্ন ধরনের ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ভারতকে থেকে ছড়াতে দেখা গেছে, এমনকি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বিপ্লবকে নেতিবাচকভাবে উপস্থানের চেষ্টা করতেও দেখা গেছে। শেখ হাসিনা এখনও ভারতের একজন সম্মানিত অতিথি হিসেবেই সেখানে অবস্থান করছেন এবং তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশে সংক্ষিপ্ত সময়ে নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য ভারতে প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ভারত এখনও এই সত্যের সাথে মানিয়ে নিতে পারেনি যে, তারা একটি স্বৈরতন্ত্রকে সমর্থন করে বাজেভাবে পরাজিত হয়েছে। এই অবস্থায় প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করতে চাইলে অন্তর্বর্তী সরকার এবং বাংলাদেশের জনগণ উভয়ের সঙ্গেই ভারতের শান্তি স্থাপন করতে হবে।
ভারতের প্রতি বাংলাদেশি জনগণের বিদ্বেষ কেবল হাসিনার সমর্থন এবং তার নৃশংসতার কারণেই নয়। ২০০৯ সালের আগেও বাংলাদেশিদের প্রতি ভারতের বৈষম্যমূলক আচরণ দেখা গেছে। ভারতীয় রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থান এবং আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের অকুণ্ঠ সমর্থন সেই বৈরিতা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। ভারতের বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ তো বাংলাদেশিদের একবার “উইপোকা” বলেও সম্বোধন করেছেন; ভারতীয়রা বাংলাদেশিদের সম্পর্কে কতটা নেতিবাচক চিন্তা করে এটি ছিল সেটিরই বহিঃপ্রকাশ। বাংলাদেশ বিরোধী বক্তব্য এবং চিন্তাভাবনা ভারত জুড়েই বিস্তৃত, এবং অধিকাংশ ভারতীয়রা যে বাংলাদেশিদের বাঁকা চোখে দেখে সেটি এ দেশের মানুষ বেশ ভালোভাবেই বোঝে। ভারতীয়রা যদি নিজেদের প্রতি সৎ থাকে তবে তারাই স্বীকার করবে যে, বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশিদের প্রতি তাদের মনোভাব অবজ্ঞাপূর্ণ এবং অবমাননাকর। এর মধ্যে অন্যতম একটি মুখস্থ বাক্য হলো “তোমরা আমাদের জন্যই স্বাধীনতা পেয়েছো।” যদিও এটা অনস্বীকার্য যে, ১৯৭১ সালে ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, কিন্তু নির্দিষ্ট এই বাক্যটিকে এখন বিশ্রামে পাঠানোর সময় এসেছে। পাশপাশি এটিও মানে রাখবেন যে, আমি কিন্তু এখানে সীমান্ত হত্যা, পানি বিনিময় কিংবা বিভিন্ন অন্যায্যাতর বিষয়গুলো এখানে আলোকপাত করিনি।
উপরোক্ত সব বিষয়গুলো যেমনই হোক না কেন, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে শত্রুতা কিংবা বৈরিতা লালন করতে চায় না। আমরা এটিও স্বীকার করি যে, ভারত দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বন্ধু, ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের জন্য তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা বিশ্বাস করি যে, ভারত একটি ক্রমবর্ধমান বিশ্বশক্তি এবং দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক কেবল প্রত্যাশিতই নয়, বরং বাস্তবে অপরিহার্য একটি বিষয়। দুই দেশের মধ্যে চার হাজার কিলোমিটারেরও বেশি সীমান্ত রয়েছে, যার ফলে অনেক সমস্যা কেবল দ্বিপাক্ষিক বা আঞ্চলিকভাবেই সমাধান করা যেতে পারে। আমরা এটাও বুঝতে পারি যে, ভারতের নিরাপত্তা বিষয়ক উদ্বেগ রয়েছে যা দু’দেশের সম্পর্ককে প্রভাবিত করে। আমরা এটাও বিশ্বাস করি যে, বিভক্তির চেয়ে আমাদের মধ্যে একত্রিত হওয়ার মতো বিষয় বেশি এবং ভারতীয়রা বাংলাদেশের ভালো চায়, পাশাপাশি বাংলাদেশিরাও ভারতের ভালো চায়। তবে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হলে, সম্পর্ক এমনভাবে মেরামত এবং বিকাশ করতে হবে; যা হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে; একটি অজনপ্রিয় কিংবা নিন্দিত রাজনৈতিক দল কিংবা তাদের স্বৈরাচারী নেতার সঙ্গে নয়।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
‘এই মুহূর্তে আন্তোনিও গুতেরেস হচ্ছেন জাতিসংঘের শীর্ষ প্রতীক’ নোবেল শান্তি পুরষ্কার ২০২৪ এর জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে মনোনীত করেছেন…
This website uses cookies.