বিকাশ থেকে রকেট, নগদে টাকা ট্রান্সফার । বিকাশ বিনিময় একাউন্ট খোলার নিয়ম 

0
18

বিকাশ বিনিময় একাউন্ট 

বিকাশ বিনিময় একাউন্ট এর মাধ্যমে বিকাশ থেকে রকেটে ও অন্য সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে টাকা ট্রান্সফার করা বিষয়ক সকল তথ্যের আলোকে তৈরি করা বাংলা আলো প্লাটফর্মের টিউটরিয়ালটির মাধ্যমে সব বিষয়ে যথাযথ ভাবে জানিয়ে দেয় হয়েছে। 

এতদিন যাবৎ আমরা দেখেছি  মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম এর ক্ষেত্রে একজন ইউজার একই প্ল্যাটফর্মের অন্য ইউজারকে টাকা ট্রান্সফার করতে পারতো এবং গ্রহণ করতে পারতো। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় একটি বিকাশ একাউন্ট থেকে অন্য একটি বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠানো। তবে ডিজিটালাইজেশনের এই যুগে উক্ত মাধ্যমটি বেশকিছু সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করে। আর তাইতো কেন্দ্রীভূত এই পদ্ধতিকে সকলের জন্য উন্মুক্ত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিনিময় নামক পদ্ধতি চালু করেছে। বিনিময় পদ্ধতির মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং সহ বিনিময় পদ্ধতিতে যুক্ত সকল ব্যাংককে একত্রিতকরণ এর মাধ্যমে একটি প্ল্যাটফর্ম থেকে অন্য একটি প্লাটফর্মে টাকা পাঠানোর ফিচারস নিযুক্ত করা হয়েছে। 

যদিও ইতিমধ্যে বিকাশ থেকে ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার অথবা আপনার থেকে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করার নিয়ম ডিফল্ট ভাবে থাকলেও, মোবাইল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম গুলোর সাথে লেনদেন করার কোন ব্যবস্থা ছিলনা যা বাংলাদেশ ব্যাংক বিনিময় পদ্ধতির মাধ্যমে যুক্ত করেছে। এখন থেকে খুব সহজেই বিকাশ থেকে রকেট অথবা নগদে টাকা ট্রান্সফার করা যাবে এমনকি প্রকার রকেট থেকে বিকাশে টাকা টান্সফার করা যাবে মুহুর্তের মধ্যে। 

মানি ট্রান্সফারের নতুন এই পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে উক্ত আর্টিকেল। যেখানে আলোচনা করব বিনিময় একাউন্ট কি, এটা কিভাবে কাজ করে, বিনিময় একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ব্যবহারের পদ্ধতি সহ একটি প্ল্যাটফর্ম থেকে অন্য একটি প্লাটফর্মে টাকা টান্সফার করার সকল নিয়ম সমূহ সম্পর্কে। 

বিনিময় একাউন্ট কি? 

ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন এক মাত্রা হল বিনিময়ের মাধ্যম। বিনিময়ের মাধ্যমকে ডিজিটালাইজেশনের ছোঁয়া দেওয়ার মাধ্যমে গড়ে উঠেছে মুক্ত পদ্ধতি যা ভারতের ইউনাইটেড পেমেন্ট ইন্টারফেসের আদলে দেশে তৈরি হয়েছে ইন্টার অপারেটর ডিজিটাল ট্রানজেকশন প্লাটফর্ম যাকে বিনিময়ে নামে পরিচিতি দান করা হয়েছে। 

গত 13 ই নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে বিনিময়ের নতুন পদ্ধতি যা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল এবং উক্ত খাতে খরচের টাকা 65 কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত করা হয়েছে উক্ত বিনিময়ের ক্ষেত্রে কোন ধরনের চার্জ গঠন করা হবে না। তবে কোন প্ল্যাটফর্ম যদি ব্যক্তিগতভাবে চার্জ ধার্য করে তবে উক্ত চার্জ ইউজারকে অবশ্যই বহন করতে হবে। 

বিনিময় পদ্ধতি ব্যবহার করে লেনদেন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সংশ্লিষ্ট একাউন্ট এর অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইট হতে বিনিময়ের একটি স্বতন্ত্র একাউন্ট খুলতে হবে। স্বাভাবিক লেনদেন এর পাশাপাশি বিনিময়ের মাধ্যমে এক প্লাটফর্ম থেকে অন্য প্লাটফর্মে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে বিনিময়ের মাধ্যমে ব্যবহৃত সকল তথ্য ব্যবহার করতে হবে। 

উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আপনি যদি বিকাশ থেকে রকেটে টাকা টান্সফার করতে চান তবে প্রথমে আপনাকে বিকাশে একটি বিনিময় একাউন্ট খুলতে হবে পরবর্তীতে রকেটের একটি বিনিময় একাউন্ট খুলতে হবে। বিনিময়ের মাধ্যমে কিভাবে লেনদেন করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। 

বিকাশে বিনিময় একাউন্ট খোলার নিয়ম 

বিনিময় অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পদ্ধতি সর্বপ্রথম বিকাশে যুক্ত করা হয়েছে এক্ষেত্রে বিনিময় অ্যাকাউন্ট তৈরি করা অত্যন্ত সহজ করা হয়েছে যাতে যে কেউ চাইলেই বিনিময় একাউন্ট তৈরি করতে পারে। বিকাশ থেকে বিনিময় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে প্রথমেই আপনাকে বিকাশ অ্যাপ এ লগইন করতে হবে এর পরবর্তী কাজগুলো নিম্নে স্টেপ করে বলা হচ্ছে: 

১ম স্টেপ – বিকাশ একাউন্টে লগইন করার পর যে ড্যাশবোর্ডে দেখা যায় সেখান থেকে নিচের দিকে স্ক্রোল করার পর অন্যান্য সেবা সেকশনে বিনিময় নামক অপশন দেখতে পাওয়া যাবে। যদি কোনো কারণবশত উক্ত অপশনটি আপনার বিকাশ একাউন্টে ড্যাশবোর্ডে দেখতে না পান তাহলে বিকাশ অ্যাপটি আপটুডেট আছে কিনা তা চেক করে নিন। যদি না হয়ে থাকে তাহলে আপডেট করে দিতে হবে প্রথমেই। 

২য় স্টেপ – এই পর্যায়ে বিনিময় রেজিস্ট্রেশন করার জন্য বলা হয়ে থাকবে যেখানে ক্লিক করার পর আপনার স্বাভাবিক ইমেইল এড্রেস, ঠিকানার পোস্ট কোড, এবং বিনিময় অ্যাকাউন্টের জন্য একটি ইউজার নেম সেট করে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে। উল্লেখ্য যে বিনিময় একাউন্টের ইউজার নেম অনেকটা ইমেইল এড্রেস এর মতই। 

৩য় স্টেপ – সর্বশেষ ধাপের আপনাকে 6 ডিজিটের একটি পিন নাম্বার সেট করে দিতে হবে একান্ত বিনিময় অ্যাকাউন্টের জন্য। আপনি যখন কোনো টাকা ট্রান্সফার করবেন তখন প্রথমেই বিকাশের 5 ডিজিটাল পিনকোড সাবমিট করার পরেই ফাইনাল ট্রানজেকশন এর জন্য বিনিময় একাউন্ট এর ছয় ডিজিটের পিন নম্বরটি প্রদান করতে হবে। 

এই ছিল বিনিময় একাউন্ট কিভাবে খুলবেন সেই পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত খুব সহজে পদ্ধতি মেরি বিনিময় একাউন্ট তৈরি করা যায় এবার দেখে নিতে হবে বিনিময় একাউন্ট করার পরবর্তী কাজ বা ব্যবহারের পদ্ধতি। 

বিকাশ বিনিময় একাউন্ট ব্যবহারের পদ্ধতি 

বিনিময় একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা ট্রান্সফার করার জন্য প্রথমেই পূর্বের নিয়মে আপনাকে বিনিময় ড্যাশবোর্ডে যেতে হবে কোন ধরনের এক্সট্রা লগইন করার ঝামেলা থাকছে না বিকাশ অ্যাপ । ফ্রী বয় টাইপ করে আসার পর এখানে চারটি অপশন দেখাবে। যথা: 

Account details 

আপনার বিনিময় একাউন্টে প্রদানকৃত সকল তথ্য গুলো এখানে ক্লিক করার মাধ্যমে দেখতে পারবেন। 

Direct pay 

একটি বিনিময় একাউন্ট থেকে অন্য একটি বিনিময় একাউন্টে অর্থ ট্রানস্ফার করতে এই অপশন থেকেই কার্য সম্পাদন করতে হবে এক্ষেত্রে প্রথমে কত টাকা পাঠাতে চাচ্ছেন সেই এমাউন্টটা বসাতে হবে। পরবর্তীতে কোন ইউজার একাউন্ট এর টাকা ট্রান্সফার করতে চাচ্ছেন সে গুজার নামটি কার সাথে হবে যাকে বিনিময় একাউন্ট নামেও পরিচিতি দান করা হয়েছে। সবশেষে উক্ত টাকা পাঠানোর কারণ সম্পর্কে জানিয়ে দিতে হবে। এই পর্যায়ে আপনার বিকাশ একাউন্টের 5 ডিজিটের পিন নাম্বারটি সাবমিট করতে হবে। কন্টিনিউ বাটন ক্লিক করার পরবর্তীতে কাকা সাথে সাথে ট্রান্সফার হয়ে যাবে না কারণ সেকেন্ড ভেরিফিকেশনের জন্য আপনাকে 6 ডিজিটের বিনিময় একাউন্টের পিন প্রদান করতে হবে। অতঃপর আপনার ট্রানজেকশন টি সঠিকভাবে সম্পন্ন হবে। 

Request to pay 

আপনি যদি বিনিময় যুক্ত আছে এমন কোন ব্যক্তির পাব প্রতিষঠান থেকে অর্থ পেয়ে থাকেন তাহলে তাকে মানি রিকুয়েস্ট পাঠাতে পারবেন রিকুয়েস্ট পেয়ে নামক অপশন থেকে। অপর পাশের ইউজার যখন রিকোয়েস্টের নোটিফিকেশনটি পাবে তখন সে চাইলে স্বল্প ক্লিকের মাধ্যমে উক্ত পেমেন্ট পরিশোধ করে দিবে। 

Request notification

আপনার কাছে যদি রিকোয়েস্ট তুমি এর নোটিফিকেশন আসে তাহলে আপনি সেগুলো এই অপশন থেকে দেখতে পারবেন। যদি না আসে তাহলে উত্তর নোটিফিকেশন বার এ কোন মেসেজ দেখা যাবে না। 

রকেটে বিনিয়ম একাউন্ট তৈরি করার পদ্ধতি

  • বিকাশে যেমনভাবে বিনিময় অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়েছে অনুরূপভাবে রকেটেও করতে হবে এক্ষেত্রে রকেট একাউন্টে লগ ইন করে ড্যাশবোর্ডের বিনিময় অপশন দেখা যাবে যেখানে ক্লিক করার পর আপনার পুরো একাউন্টের তথ্য দেখার হবে যেখান থেকে ইমেল অ্যাড্রেস এবং বিডিবয় একাউন্ট ইউজারনেম বাদে বাকি সকল বিষয় আগে থেকেই ফিলাপ করা থাকবে রকেট একাউন্ট খোলার সময় দেয়া তথ্যগুলো আলোকে। আপনি কেবল আপনার ব্যবহৃত রেগুলার ইমেইল এড্রেস প্রদান করবেন এবং রকেট এর ক্ষেত্রে বিনিময় অ্যাকাউন্টের জন্য একটি ইউনিক ইউজার নেম সেট করবেন সেটাও একটি মেইল এড্রেস এর মতই দেখাবে। 
  • পরবর্তী প্রসেস এ ক্লিক করার পর আপনাকে ছয় ডিজিটের একটি পিন সেট করতে হবে। 
  • এ পর্যায়ে আপনার নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন কোড আসবেন সেটা সাবমিট করার পাওয়ার পরে আপনার রকেট এর ক্ষেত্রে বিনিময় একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে। 

বিকাশ থেকে রকেটে টাকা ট্রান্সফার 

বিকাশ থেকে রকেটে টাকা টান্সফার করার ক্ষেত্রে কোন বিনিময় পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন এক্ষেত্রে আপনার কাছে 2 ইউজারনেম রয়েছে বিনিময় পদ্ধতির। যখন বিকাশ থেকে টাকা ট্রান্সফার করতে যাবেন তখন প্রয়োজন হবে রকেটে সেট করা ইউজারনেমটি। বিকাশে বিনিময় একাউন্ট ব্যবহার করার পদ্ধতিতে জানিয়েছে কিভাবে একটি ইউজার থেকে অন্য একটি ইউজার এর কাছে টাকা টান্সফার করবেন বিনিময় পদ্ধতির মাধ্যমে সেটি অনুসরণ করলেই কাজ হয়ে যাবে। 

রকেট থেকে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার 

অনুরূপভাবে আপনি যখন রকেট থেকে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করতে যাবেন তখন আপনার প্রয়োজন হবে বিকাশ বিনিময় একাউন্টে সেট করা ইউজারনেমটি। প্রথমে রকেটের ড্যাশবোর্ড থেকে বিনিময় চলে যেতে হবে। এপর্যায়ে বিকাশের বিনিময় একাউন্টের ইউজার নেম প্রদান করুর কত টাকা পাঠাতে চাচ্ছেন সেই আমার প্রদান করুন এবং লেনদেনের কারণ উল্লেখপূর্বক নেক্সট বাটনে ক্লিক করার পর যথাযথভাবে পিন কোড গুলো সেট করুন এবং এবং এর মাধ্যমে টাকা ট্রান্সফার করার ধাপ সম্পন্ন হবে।

যেসকল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিনিময় পদ্ধতি চালু রয়েছে

খুব নতুন একটি বিনিময় মাদক হওয়ার কারণে এখন অব্দি ও সকল ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকগুলো উক্ত পদ্ধতির আওতাভুক্ত নয় তবে নিম্নলিখিত ব্যাংক খোলো এবং মোবাইল ব্যাংকিং এর সাথে যুক্ত প্লাটফর্ম গুলো ইতিমধ্যেই বিনিময় মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে। যে ব্যাংক গুলো যুক্ত হয়েছে সেগুলোর নাম হচ্ছে: 

সোনালি ব্যাংক, ইনস্ট্যান্ট ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, পূর্বালী ব্যাংক, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ডাচ বাংলা ব্যাংক পরবর্তী থেকে বাংলাদেশে যে সকল মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস রয়েছে সেগুলো ইতিমধ্যে যুক্ত হয়েছে। 

বিনিময় একাউন্টের মাধ্যমে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে খরচ 

ইতিমধ্যে ভালো হয়েছে এটি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত উদ্যোগ যেখানে প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট খরচ হয়েছে 65 কোটি টাকা। তবে বিনিময়ের মাধ্যম ব্যবহার করে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষেত্রে কোন ধরনের চার্জ হচ্ছে না। খুব সম্ভবত ভবিষ্যতে কিছু 4 ধার্য করলেও বর্তমানে এটি রয়েছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। 

তবে বাংলাদেশ ব্যাংক চার্জ না করলেও যখন যে প্লাটফর্ম থেকে বিনিময়ের মাধ্যমে টাকা টান্সফার করা হবে উক্ত প্লাটফর্ম প্রতি হাজারে দশ টাকা করে সার্ভিস চার্জ গ্রহণ করছে। বিষয়টি এমন যে আপনি যদি একটি বিকাশ বিনিময় একাউন্ট থেকে অন্য একটি বিকাশ বিনিময় একাউন্টে টাকা পাঠাতে চান তাহলে 100 টাকা সেন্ড মানি করতে খরচ হবে এক টাকা। যেখানেই স্বাভাবিকভাবে বিকাশের একটি একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে 100 টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে সেন্ড মানি করা যাচ্ছে। 

পরিশেষে কিছু কথা 

বিকাশ বিনিময় একাউন্ট  বিষয়ে সার্ভিস চার্জ ধার্যের এই ধারাটি ব্যতীত অন্য সকল বিষয় যা বিনিময় একাউন্টের সাথে যুক্ত সবগুলোই প্রশংসনীয়। তবে সার্ভিস চার্জের এ বেহাল দশার জন্য অনেকেই বিনিময় একাউন্ট ব্যবহারের দিক থেকে অসন্তোষ প্রকাশ করছে। তবে তা যাইহোক বিনিময় হবে অর্থ লেনদেনের নতুন ধারা যা বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে উপভোগ করতে যাচ্ছে। 

Visited 4 times, 1 visit(s) today

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here