সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির বিভিন্ন বীমা পলিসি সম্পর্কে জানতে চান অনেকের। উক্ত কোম্পানিটির গ্রাহকের বিভিন্ন প্রয়োজন বুজে অনেক ক্যাটাগরিতে ইন্সুরেন্স পরিকল্প সাজিয়ে রেখেছে। এই পর্যায়ে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি এবং একই কোম্পানির বিভিন্ন বীমা পরিসি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাবো হবে।
Sonali Life Insurance কোম্পানিটির আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রতিষ্ঠা হয় ২০১৩ সালে। তবে তারও ৩০ বছর আগে উক্ত প্রতিষ্ঠানটির ভিত্তি গড়ে তোলা হয়। প্রতিষ্ঠানটির অনেক গুলো লক্ষ্যের মধ্যে সবচেয়ে মূল লক্ষ্য হলো গ্রাহকের আর্থিক সুরক্ষা প্রদান এবং অবসর গ্রহনের জন্য পর্যাপ্ত আয়ের ব্যবস্থা চালু রাখা। তাছাড়া রয়েছে বিনিয়োগ এবং আর্থিক সুরক্ষা প্ররিকল্পনার প্রিমিয়াম সেবা যা প্রদানকারী ভবিষ্যৎ এর জন্য করে থাকে।
সারা বিশে মোট ২১ টির বেশি দেশে শাখা কেন্দ্র চালু রেখেছে। এবং ৩ মাসেরও কম সময়ে ১৮০ মিলিয়ন ডলার পরিশোষ করার রেকর্ডও সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স এর রয়েছে। একজন ব্যক্তির জীবন বীমা করার উদ্দেশ্য গ্রহন ও সেই বিষয়ক কার্যক্রম করাই প্রতিষ্ঠানটির মূল কাজ। এই পর্যায়ে জানাবো কেনো একজন গ্রাহক হিসেবে আপনার সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিকে বেছে নেয়া উচিৎ সেই সম্পর্কে।
সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের আলোকে তারা নিম্ম লিখিত বিষয়ে গ্রাহকদের নিশ্চয়তার সাথে নিজেদের কোম্পানিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরির বীমা করার জন্য বলে থাকে।
সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সে আপনার বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সুরক্ষিত। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কোম্পানিটি ওয়েব ভিত্তিক প্রিমিয়াম পেমেন্ট এবং রসিদ সংগ্রহের সুবিধা শুরু করেছে। পলিসিধারীরা তার পলিসি সম্পর্কে তথ্য পেতে পারেন এবং সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে পারেন। পলিসি হোল্ডাররাও ইমেল, নিশ্চিতকরণ বার্তা পেতে পারেন এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রসিদ ডাউনলোড করতে পারেন।
সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশের একমাত্র কোম্পানি যা দ্রুততম পলিসি সংক্রান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। উদাহরণস্বরূপ, পলিসি ধারক প্রিমিয়াম পেমেন্ট করার সাথে সাথে নিশ্চিতকরণ বার্তা এবং ইমেল পান। প্রথম প্রিমিয়াম রসিদ (FPR) এবং পলিসি দলিল সম্পন্ন হয় এবং পলিসি ধারক জীবন পলিসি নেওয়ার সাত দিনের মধ্যে প্রস্তুত হয়। মৃত্যু দাবি এবং অন্যান্য সম্পূরক যেমন WP, PDAB, CIC, EPA, এবং ADB সহ দাবি প্রক্রিয়া সাত দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়। এমনকি পলিসি হোল্ডাররা সার্ভাইভাল বেনিফিট (এসবি) সম্পর্কে এসএমএস বিজ্ঞপ্তি পান। পলিসি হোল্ডাররাও অনুমোদিত দাবি চেক সম্পর্কে অফিসিয়াল চিঠি পান।
আপনি এক ক্লিকেই সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বেশিরভাগ সেবা পেতে পারেন। ব্যবসার গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি পরিচালনা এবং সংহত করার পাশাপাশি তাদের মূল্যবান নীতিধারকদের পরিসেবা প্রদানের জন্য আমাদের কাছে বিশ্বমানের ERP (এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং) সফ্টওয়্যার রয়েছে।
সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স এর বিশেষজ্ঞদের একটি দল আছে যারা টেলিফোনের মাধ্যমে পলিসি হোল্ডারদের সাথে সরাসরি সংযোগ করে দক্ষ সেবা প্রদান করে। পলিসি ধারক প্রিমিয়াম পেমেন্ট এবং অন্যান্য পলিসি সম্পর্কিত পরিসেবার বিষয়ে তার প্রশ্নগুলি নিশ্চিত করতে পলিসি পরিষেবা বিভাগে সরাসরি কল করতে পারেন।
প্রতিষ্ঠার ছয় বছরের মধ্যে এই সংস্থাটি ইতিমধ্যেই জীবন তহবিলের ক্রমাগত বৃদ্ধি, পুনর্নবীকরণ সংগ্রহ এবং দাবি প্রক্রিয়াকরণ সেবার দ্বারা উদাহরণ স্থাপন করেছে। এক্ষেত্রে তারা অন্য বীমা কোম্পানি গুলো থেকে বেশ এগিয়ে আছি।
এই পর্যায়ে জানানো হবে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে থাকা বিভিন্ন ইন্সুরেন্স পরিকল্পনা সম্পর্কে। নিম্মে প্রতিটি পরিকল্পনার সম্পর্রকে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করছি।
সবাইকেই আসলে অবসরকালীন জীবনে পা রাখতে হবে। একটা সময় আসবে যখন নিজের অর্থ উপার্জনের সক্ষমতা এখন এর মত থাকবে না। সেই সময়ে জীবন যাপন করার জন্য প্রয়োজন এমন কিছু অর্থ যেগুলোর ওপর ভিত্তি করে নিজেদের সকল চাহিদা পূরণ করা যায়। এমন অনেক কর্মজীবী রয়েছে যারা অবসরকালীন সময়ে পেনশনের টাকার উপরে নির্ভর করে থাকে। এটি অবশ্যই প্রয়োজন তবে কেবলমাত্র পেনশনের টাকা দিয়েই জীবন যাপন করা সম্ভব হয়ে থাকে না যার বিকল্প হিসেবে রয়েছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ইন্সুরেন্স পেনশন পরিকল্পনা।
উক্ত বীমা গ্রহণের জন্য আবেদনকারীর বয়স হতে হবে 55 থেকে 60 বছর। কোন প্রকার সাপ্লেমেন্টারি কভার এর প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র মেয়াদ পর্যন্ত পলিসি চালু থাকা সাপেক্ষে অবসরকালীন সময়ে হতে নিশ্চিন্ত 10 বছর পর্যন্ত ভাতা পাবেন আবেদনকারী। যার মানে এই যে অবসরকালীন সময় হতে আবেদনকারী যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন ভাতা পেতে থাকবেন।
এক্ষেত্রে আবেদনকারী যদি বীমার মেয়াদ চলাকালীন সময়ে মৃত্যু ঘটে তবে মনোনীতকে ভাতা এর দশগুণ প্রদান করা হবে। তাছাড়া আবেদনকারী অবসরকালীন সময়ে অথবা ভাতা প্রাপ্তির অবস্থায় গ্রাহক মৃত্যুবরণ করলে মৃত্যুর তারিখ থেকে অবশিষ্ট 10 বছরে সমপরিমাণ টাকা নমিনিকে এককালীন প্রদান করা হবে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই সঞ্চয়ী মানুষের কথা রয়েছে এবং চাচ্ছে প্রতিমাসে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু অর্থ একত্রিত করে সঞ্চয় করার মাধ্যমে একটা সময় পর সেটি থেকে ভালো কিছু করা। ঠিক এমনই এক পরিকল্পনার সহিত সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কতৃক মাসিক সঞ্চয় ক্ষুদ্র বীমা প্রকল্প গঠন করা হয়েছে।
পলিশের মেয়াদ 10 থেকে 15 বছর। যার অর্থ এই যে, প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট অর্থের প্রিমিয়াম প্রদানের মাধ্যমে 10 থেকে 15 বছর পর লাভ সহ পুরো টাকাটি একত্রে হাতে পাবেন। এক্ষেত্রে কোন সাপ্লেমেন্টারি প্রযোজ্য নয়।
উক্ত পলিসিটের আরো উল্লেখ রয়েছে যে কেবলমাত্র মেয়াদ পর্যন্ত পলিসি চালু থাকা অবস্থায় গ্রাহক প্রযোজ্য বোনাসহ পূর্নবিমা অংক পলিসির শেষে গ্রহণ করবেন। তাছাড়া বিমান চলাকালীন সময়ে গ্রাহকের মৃত্যু ঘটলো গ্রাহকের মনোনীত ব্যক্তি পলিসির ধারার মধ্যে গ্রাহকের মৃত্যুর পরে তার মৃত্যুর তারিখ অব্দি অর্থসহ পূর্ণ বীমা পাবেন। তাছাড়া এক্ষেত্রে বিশেষ কোনো সুবিধা প্রদান করা হবে না।
আপনার কাছে কিছু অর্থ রয়েছে যেটা কোথাও বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন অথবা সেভিংস রাখতে চাচ্ছেন। তবে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যেহেতু ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে তাই ঝুঁকির খেত না গিয়ে নিরাপদ সঞ্চয় স্কিম তৈরি করতে চান যেখানে ভালো পরিমাণে লভ্যাংশ পাওয়া যাবে। ঠিক এমনই এক ধরনের প্রকল্প তৈরী করে রেখেছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি।
মানি ব্যাক টার্ম নামক পলিসিতে নিশ্চিতভাবে 25 শতাংশ লভ্যাংশ পাবেন প্রদানকৃত অর্থের ওপরে। উক্ত পলিসির মেয়াদ 10 বছর 15 বছর এবং 20 বছর। কোন ধরনের সাপ্লিমেন্টারি কভার প্রযোজ্য নয়। কেবলমাত্র মেয়াদ শেষ হওয়া সাপেক্ষে গ্রাহক নিশ্চিতভাবে 25% লাভ সহ পূর্ণ বীমা মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পেয়ে থাকবেন। তাছাড়া বীমার মেয়াদ চলাকালীন সময়ে যদি গ্রাহকের মৃত্যু ঘটে তবে গ্রাহক কর্তৃক মনোনীত ব্যক্তির নিকট সম্পূর্ণ অর্থ প্রদানের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। তাছাড়া বিশেষ কোনো সুবিধা থাকছে না উক্ত পলিসির আন্ডারে।
আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বাড়ানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই সেরা উপায়গুলির সন্ধান করতে হবে! হ্যাঁ! আপনার জন্য একটি আদর্শ আর্থিক পরিকল্পনা হতে পারে যেটি যুক্তিসঙ্গত আয়ের সাথে আপনার অর্থ জমা করে এবং সেই সাথে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে অনিশ্চয়তার বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে। আপনি যদি ঠিক এমনই একটি পরিকল্পনা খুঁজছেন তবে সোনালী লাইফের মাসিক সঞ্চয় পরিকল্পনা আপনার প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে। সোনালী লাইফের মাসিক সঞ্চয় পরিকল্পনা যেমন আপনাকে সঞ্চয়ের সুযোগ দেয়, তেমনি এটি আপনাকে এবং আপনার পরিবারকেও রক্ষা করে।এই বিষয়ে একজন গ্রাহক যে সকল সুবিধা গুলো পাবে সেগুলো নিম্নরূপ।
• পলিসি ধারক জমাকৃত প্রিমিয়ামে 6-10% হারে মুনাফা পাবেন (শর্ত সাপেক্ষে)
• পলিসির মেয়াদ হবে সর্বনিম্ন ৫ বছর এবং সর্বোচ্চ ১০ বছর।
• প্রবেশের বয়স 18 থেকে 55 বছর হবে।
• পরিপক্কতার বয়স 65 বছর হবে।
• প্রিমিয়াম পেমেন্ট মাসিক হারে প্রদান করতে হবে।
• সর্বনিম্ন বীমাকৃত অর্থ হল 60,000 এবং সর্বোচ্চ 100,00,000 টাকা।
• বিমাকৃত অর্থ = বার্ষিক প্রিমিয়াম X পলিসি মেয়াদ
• রাইডার প্ল্যান ADB, PDAB, WP, EPA বা CIC একটি প্যাকেজ হিসাবে বেসিক পলিসিতে যোগ করা যেতে পারে অতিরিক্ত প্রিমিয়াম সহ।
• গার্হস্থ্য কর আইন অনুযায়ী আয়কর মওকুফ প্রযোজ্য হবে।
• সমস্ত চিত্র শুধুমাত্র আদর্শ জীবনের জন্য প্রযোজ্য। সাব-স্ট্যান্ডার্ড জীবন কোম্পানির আন্ডাররাইটিং নিয়মের উপর নির্ভর করে।
তাছাড়ামেয়াদপূর্তির সুবিধা গুলো হলো: ১) পলিসি ধারক পলিসি কার্যকর হওয়া সাপেক্ষে মেয়াদপূর্তির তারিখে অর্জিত বোনাস সহ সম্পূর্ণ বিমাকৃত অর্থ পাবেন। ২). ন্যূনতম দুই বছর বা তার বেশি সময়ের জন্য প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার পরে, এমনকি যদি প্রিমিয়াম জমা বন্ধ করা হয়, তাহলে পরিশোধিত মূল্য ম্যাচিউরিটির উপর দেওয়া হবে।
বীমাকৃতের মৃত্যু হলে, পলিসি সচল থাকা সাপেক্ষে বিমাকৃত ব্যক্তির মৃত্যুর তারিখে নমিনি অর্জিত বোনাস সহ সম্পূর্ণ বিমাকৃত নমিনি পাবেন। তাছাড়া ন্যূনতম 2 (দুই) বছর বা তার বেশি সময়ের জন্য প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার পরে, প্রিমিয়াম জমা বন্ধ করা হলেও, বিমাকৃত ব্যক্তির মৃত্যুতে মনোনীত ব্যক্তিকে পরিশোধিত মূল্য প্রদান করা হবে।
এককালীন প্রিমিয়াম প্রদানের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর পর্যাপ্ত লাভ সহ অর্থাৎ পাওয়ার উদ্দেশ্যে যে বীমা প্রকল্প গ্রহণ করা হয় সেটিকে সিঙ্গেল প্রিমিয়াম বীমা প্রকল্প বলে যা প্রদান করছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি।
উক্ত পলিসিটি মেয়াদ ৬, ৮, ১০, ১২, ১৫ বছর। পলিসি ধারক পলিসির মেয়াদপূর্তিতে মূল বীমার দ্বিগুণ পাবেন। পলিসির মেয়াদের সময় নিশ্চিতকৃত ব্যক্তির মৃত্যুর ক্ষেত্রে পলিসি ধারকের মনোনীত ব্যক্তি পলিসির মেয়াদপূর্তির আগে পলিসিধারীর মৃত্যুতে মূল বীমার দ্বিগুণ পাবেন।তাছাড়া এই পলিসিটিতে বিশেষ কোনো সুবিধা থাকছে না।
সর্বমোট তিনটি কিস্তিতে পরিশোধ করা হয় এই বীমাটি। পলিসির সম্পূর্ণ মেয়াদ বিভিন্ন ভাবে নির্ধারণ করা যেতে পারে ১২, ১৫, ১৮, ২১ এবং ২৪ বছরের আলোকে। শুধুমাত্র যদি পলিসি স্ট্যাটাসটি মেয়াদপূর্তির সময় পর্যন্ত সক্রিয় থাকে, পলিসি ধারক মেয়াদের শেষে মেয়াদপূর্তিতে অর্জিত বোনাসের সাথে সম্পূর্ণ বিমাকৃত অর্থ পাবেন।
এক্ষেত্রে বীমার মোট পরিমাণের ২৫% শুরুর এক তৃতীয়াংশ মেয়াদের মধ্যে পেয়ে যাবেন। পরবর্তীতে দুই তৃতীয়াংশ মেয়াদ পূর্তিতে আরো ২৫% অংকের বীমা পাবেন। এবং সবশেষে বাকি ৫০% এর সাথে অর্জিত লাভ একেবারে সম্পূর্ণ মেয়াদপূর্তিতে পেয়ে যাবেন।
পলিসির মেয়াদের সময় নিশ্চিতকৃত ব্যক্তির মৃত্যুর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পলিসি স্ট্যাটাস সক্রিয় থাকলে, পলিসিধারীর মনোনীত ব্যক্তি পলিসির মেয়াদের মধ্যে পলিসিধারীর মৃত্যুতে তার/তার তারিখ পর্যন্ত অর্জিত বোনাস সহ সম্পূর্ণ বিমা প্রাপ্ত হবে। তাছাড়া সাপ্লিমেন্টারি কভার হিসেবে থাকছে DIAB, PDAB তবে অতিরিক্ত কোনো সুবিধা প্রদান করা হবে না।
আপনার শিশুর নিরাপত্তার সুবাধে দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য বীমা প্রকল্প গ্রহন করতে চাইলে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির শিশু সুরক্ষা স্ক্রিমটি গ্রহন করতে পারেন। পলিসিটিতে রয়েছে ১০ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত মেয়াদ, আপনি আপনার প্রয়োজন মত সেট করে নিতে পারবেন আপনার প্রকল্পটি।
মেয়াদের সম্পূর্ণ হওয়া সাপেক্ষেত্রে আবেদনকারী ও শিশু উভয়ে জিবিত থাকলে প্রিমিয়ামের পুরো অর্থ সহ বোনাস গুলো পেয়ে যাবেন। তবে বীমার মেয়াদের মধ্যেই যদি গ্রাহকের মৃত্যু ঘটে তবে বৃত্তি প্রদান করা হবে না এবং মেয়াদের শেষে শিশুর আইনগত অভিবাবককে বোনাস সহ পূর্ণ বীমা পরিশোধ করা হবে।
বিশেষ সুবিধা হিসেবে থাকছে – যদি প্রিমিয়াম দাতার মৃত্যু ঘটে তবে প্রিমিয়ামটি মওকুফ হবে এবং পলিসিটি চালু থাকবে। এক্ষেত্রে গ্রাহক নিম্মে উল্লেখিত সুবিধা সমূহ পাবেন।
১) প্রিমিয়াম দাতার মৃত্যুতে, মৃত্যুর দিন থেকে শুরু করে প্রতি মাসে বীমাকৃত অর্থের ১% হারে মাসিক ভাতা পাবে শিশু।
২) পলিসির মেয়াদ শেষ হলে শিশুকে পূর্ণ অর্থ ও বোনাস প্রদান করা হবে। অন্যদিকে যদি শিশুর মৃত্যু ঘটে তবে উক্ত অর্থ পলিসি অনুযায়ী তার অবিভাবককে দেয়া হবে।
এক্ষেত্রে বীমার মেয়াদ ৬ মাসের কম হয়ে থাকলে বীমাকৃত অর্থের ২৫% দেয়া হবে এবং ৬ মাসের বেশি অন্যদিকে ১২ মাসের কম হলে ৫০% প্রদান করা হবে। একই ভাবে ১২ মাস থেকে ২৪ মাসের মত মেয়াদ হলে ৭৫% সব শেষে ২৪ মাসের বেশি দিন যাবত মেয়াদ হলে সম্পুর্ণ অর্থ প্রদান করা হবে।
উপরে উল্লেখিত বীমা পরিকল্প গুলো বাদেও সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির রয়েছে আরো বেশ কিছু বীমা পলিসি। এগুলোর প্রতিটিই নিজস্ব প্রয়োজনের ভেদে গ্রাহক গ্রহন করে থাকে। বিশেষ করে স্পেসিফিক কোনো ইভেন্টকে কেন্দ্র করে এসকল বীমা করানো হয়ে থাকে।
১) একটি বীমা গ্রহন করার পর পলিসি কি চাইলে সেটিকে বাতিল করা যায়?
যেহেতু এটি একটি ব্যাংক নয়, বীমা কোম্পানি – সেই সুবাদে আপনি চাইলেই একটি প্রকল্প গ্রহন করে কয়েক দিন পর সেটিকে বাতিল করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে নিদিষ্ট মেয়াদের অপেক্ষা করতে হবে যা একেক স্কিমের ক্ষেত্রে একেক রকম হয়ে থাকে।
২) সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি থেকে কি লোন নেয়া যায়?
আপনি যদি সঞ্চয়ী বীমা করে থাকেন তবে বীমা করার ৩ বছর পর সেটির উপর নির্ভর করে লোন পেতে পারেন।
৩) সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি কি জীবন বীমা ব্যতীত সাধারণ বীমা করা যায়?
না। এটি কেবল লাইফ ইন্সুরেন্স সংক্রান্ত বীমা সেবা প্রদান করে থাকে। এছাড়া যে বিভিন্ন ক্যাটাগরির বীমা রয়েছে সেগুলো সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি প্রোভাইড করে না।
জীবন বীমা প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ণ। কেননা, অনিশ্চিত জীবনে প্রতিটি মানুষই চায় তার পরিবারের সকলে যেনো সচ্ছল ভাবে জীবন কাটাতে পারে। আর এই কারনে মানুষের জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করে কর্মের মধ্যে এবং স্বাচ্ছন্দ্যতার জন্য প্রয়োজন ভালো সঞ্চয় প্রয়োজন। এদিকে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স দীর্ঘ সময় ধরে বীমা সুবিধা প্রদান করে আসছে। বর্তমানে বাংলাদেশে যত গুলো বীমা কোম্পানি রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স খুবই জনপ্রিয় ও সুনামধন্য। আপনি যদি জীবন বীমার পাশাপাশি আরো অন্যন্য বীমা সম্পর্কে জানতে চান তবে বাংলা আলো ওয়েবসাইটের ইন্সুরেন্স ক্যাটাগরিটি অনুসরণ করতে পারেন। কেননা এখানে রয়েছে ইস্নুরেন্স সংক্রান্ত সকল বিষয়ের বিস্তারিত সিরিজ টিউটরিয়াল। ধন্যবাদ।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.