১০ হাজার টাকার ব্যবসার আইডিয়া | ১০০০০ টাকায় শুরু করা যায় এমন ১৫ টি ব্যবসা

0
20

অল্প টাকায় কি ব্যবসা করা সম্ভব? জ্বী অবশ্যই তা সম্ভব। ১০ হাজার টাকার ব্যবসার আইডিয়া | ১০০০০ টাকায় শুরু করা যায় এমন ১৫ টি ব্যবসা বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি।

 

অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন যে, কম টাকায় ব্যবসা করা যায় না। আবার অনেকের কাছে হয়তো ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করার সামর্থ্য আছে। কিন্তু তারা হয়তো সঠিক দিকনির্দেশনা পাচ্ছে না।

 

আপনাকে বলে রাখতে চাই যে, মাত্র ১০,০০০/- টাকা মূলধন বিনিয়োগেও ব্যবসা করা যায়। তবে সে ব্যবসাটি অন্যান্য বড় ব্যবসাগুলোর মত নয়; বরং তা আকারে ছোট।

 

কিন্তু আপনি যদি এই ছোট আকারেই ব্যবসা শুরু করে লাভবান হতে থাকেন, তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে ব্যবসা এর পরিধি বাড়িয়ে নেয়ার একটা সম্ভাবনা আছে।

 

আজকে আমাদের জানার বিষয় ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করা যায়; এমনই ১৫ টি ব্যবসা আইডিয়া বিষয়ে। কথা না বাড়িয়ে চলুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক!

 

১০ হাজার টাকায় শুরু করা যায় এমন ১৫টি ব্যবসা

 

আপনার জন্য ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগে ১৫ টি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

১। চা এর দোকান ব্যবসা

 

বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে চা এর দোকান ব্যবসা হলো লাভজনক ব্যবসাগুলোর মধ্যে একটি। বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষই চা পান করে থাকে। তাই এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

 

১০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়ার মধ্যে এটি অন্যতম। আপনি প্রাথমিক ভাবে শুধু চা দিয়ে ছোট্ট একটি জায়গা আর ২/১টা টুল/বেঞ্চ নিয়ে এ ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন। ব্যবসা করে মুনাফা পেলে আস্তে আস্তে কেক, বিস্কুট – এ জাতীয় আইটেম গুলো এনে ব্যবসার পরিধি বাড়িয়ে নিতে পারেন।

 

২। কলার ব্যবসা

 

বাংলাদেশের পরিস্থিতি ও মানুষের চাহিদা বিবেচনায় কলা হলো উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন একটি খাদ্য। অফিসের কর্মী থেকে শুরু করে অনেক দিনমজুরের গুরুত্বপূর্ণ খাবার হলো কলা।

 

পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এ ফলটির ব্যবসা করতে খুব বশি বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। যদি কেউ ভ্যানে অথবা ছোট দোকানে/জায়গায় কলার ব্যবসা শুরু করতে চায় তাহলে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা সহজেই শুরু করা সম্ভব।

 

এছাড়াও বিভিন্ন ফলের দোকানে এবং চা এর দোকানে সাপ্লাই দেয়ার মাধ্যমেও এ ব্যবসা করতে পারেন। প্রতিদিন হাজার টাকা মুনাফা প্রাপ্তি সম্ভব এই ব্যবসার মাধ্যমে।

 

আরো পড়ুন : চাকরির পাশাপাশি করা যায় এমন ১০ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে 

৩। ব্রেডের ব্যবসা

 

খাবারের দোকানে; বিশেষ করে চা এর দোকানগুলোতে প্রতিদিনই ব্রেড লাগে। বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ তা খেয়ে থাকে। এই ব্রেডগুলো সাপ্লাই করে থাকে বিভিন্ন বেকারি। তারা অর্ডার মাফিক ব্রেডগুলো প্রতিদিন সকাল বেলা বিভিন্ন চা এর দোকানে সরবরাহ করে থাকে।

 

এই ব্রেডগুলো চাহিদা বেশ ভাল। আপনিও বিভিন্ন দোকানে ব্রেড সাপ্লাই করার মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন। ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা টি সহজেই শুরু করা সম্ভব। এই টাকায় ভাল পরিমাণে ব্রেড তৈরি করে সরবরাহ করা সম্ভব। বিভিন্ন দোকানদার কে ম্যানেজ করতে পারলে ভাল ব্যবসা করা যাবে ইনশা আল্লাহ্।

 

৪। সবজির ব্যবসা

 

আমাদের বাংলাদেশে প্রায় সবারই প্রতিদিন খাবারের জন্য বিভিন্ন সবজির প্রয়োজন হয়ে থাকে। বিভিন্ন রকমের শাক, টমেটো, ধনেপাতা, কাঁচা মরিচ থেকে শুরু করে মৌসুমী বিভিন্ন সবজির বেশ চাহিদা রয়েছে।

 

আপনি ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা টি শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে বাজারের কোন একটি জায়গা নিয়ে অথবা গাড়ীতে করে বিক্রয় করার মাধ্যমে ব্যবসা করা যায়।

 

এজন্য আপনাকে পাইকারি বাজার হতে সবজি কিনে তারপর ব্যবসা করতে হবে। যেমনঃ পুরনো ঢাকার শ্যামবাজার হলো সবজির পাইকারি বাজার, যেখানে কম দামে অনেক ধরনের সবজি পাওয়া যায়। এছাড়া আপনি একটি ওয়েবসাইট খুলে অনলাইনেও সবজি বিক্রয় করতে পারেন।

 

৫। আলু-পেয়াজের ব্যবসা

 

এমন মানুষও আছে যারা কি না অনলাইনেও আলু-পেঁয়াজের ব্যবসা করে অর্থ লাভ করেছে। আপনি ছোট একটি জায়গা নিয়ে বা অনলাইনে আলু-পেঁয়াজের ব্যবসা করতে পারেন।

 

১০ হাজার টাকা বিনিয়োগে এ ব্যবসাটি সহজেই শুরু করা সম্ভব। এছাড়া পাইকারদের নিকট থেকে মাল ক্রয় করে ন্যায্য দামে অনলাইনে বিক্রয়ের মাধ্যমেও ব্যবসা করতে পারেন।

 

৬। চা পাতার ব্যবসা

 

অল্প মূলধনে যেসব ব্যবসা করা যায়; তার মধ্যে চা পাতার ব্যবসা নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য। ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে চাইলে চা পাতার ব্যবসা দিয়ে মাঠে নামতে পারেন।

 

যেহেতু, মূলধন কম বিনিয়োগে ব্যবসা করতে হবে আপনাকে, তাই দোকান ছাড়া ২ ভাবে তা করতে পারেন। একটি পদ্ধতি হলো অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এবং দ্বিতীয় পদ্ধতিটি হলো চা এর দোকানে সাপ্লাই দিয়ে।

 

অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এর ক্ষেত্রে ফেসবুক পেজ, গ্রুপ, ইনস্টাগ্রাম অথবা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন। আর দ্বিতীয় পদ্ধতিতে আপনি বিভিন্ন চায়ের দোকানদারদের সাথে কথা বলে তাদের চাহিদানুযায়ী চা পাতা সরবরাহ করার মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন।

 

৭। মাশরুমের ব্যবসা

 

শরীর স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী একটি খাদ্য হলো মাশরুম। ‘গরীবের মাংস’ বলে খ্যাত এই উদ্ভিদটির চাষ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে হচ্ছে। খুশির কথা হলো মাশরুমের ব্যবসা করতে তেমন বিনিয়োগ করতে হয় না; অল্প বিনিয়োগেই তা শুরু করা যায়।

 

এছাড়া আরেকটি সুবিধাজনক দিক হলো, মাশরুম অনুর্বর ভূমিতেও চাষ করা যায়। এমনকি ঘরেও চাষ করা যায়। আপনি মাশরুম চাষ শিখে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা টি শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে নিরাপদ হলো সরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে মাশরুম চাষের নিয়ম শিখে নেয়া।

 

৮। খাঁটি দুধের ব্যবসা

 

পুষ্টিকর খাদ্যের মধ্যে দুধ অন্যতম। বর্তমানে যখন ভেজালের ছড়াছড়ি বেড়েছে, তখন খাঁটি দুধের চাহিদা আরও বেশি বেড়েছে। কেননা, বর্তমানে অনেক মানুষই আছেন যারা স্বাস্থ্য সচেতন।

 

বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় খাঁটি দুধ পাওয়া যায়। অনেকে নিজে গরু-ছাগল পালন করেন ব্যক্তিগতভাবে ছোট পরিসরে। আবার কারও রয়েছে ফার্ম। আপনি খোঁজখবর নিয়ে যদি তাদের কাছ থেক কম দামে দুধ সংগ্রহ করে শহরে বিক্রয় করতে পারেন, তাহলে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে পারেন।

 

৯। মধুর ব্যবসা

 

চাকের খাঁটি মধুর চাহিদা এখন বেশ ভালো রয়েছে। মানুষ বেশি দাম দিয়ে হলেও খাঁটি মধু পেতে চান। তাই আপনি চাকের মধু সংগ্রহ করে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

 

যদি নিজে চাক থেকে কেটে সংগ্রহ নাও করতে পারেন; তাহলে যারা গ্রামীণ অঞ্চলে তুলনামূলক কম দামে মধু বিক্রয় করে থাকেন, তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

 

বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম; যেমন ফেসবুকে মধু বিক্রয় করে সফলতা পাচ্ছেন। এছাড়াও নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও অনেকে বিক্রয় করছেন। আপনি এভাবে সহজেই ব্যবসা করতে পারেন।

 

১০। ড্রাই ফ্রুটসের ব্যবসা

 

স্বাস্থ্য সচেতন এবং যারা ভাল খাবারের মূল্য বোঝেন; তাদের কাছে পরিচিত একটি খাদ্য জলো ড্রাই ফ্রুটস। বিভিন্ন বাদাম, ফল, এপ্রিকোট, ব্ল্যাক খুরমা সহ বিভিন্ন কিছুর মিশ্রন করে ড্রাই ফ্রুটস তৈরি করা হয়; যা খেতে সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

 

আপনি ড্রাই ফ্রুটসের বিভিন্ন উপদান-উপকরণ গুলো অল্প দামে সংগ্রহ করে তৈরি করে সেগুলো বিক্রয়ের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা টি শুরু করতে পারেন। ড্রাই ফ্রুটস তৈরি করে আপনাকে সেগুলো কাঁচের বয়ামে সুন্দরভাবে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে এবং ভাল অবস্থায় ক্রেতার কাছে পৌছাতে হবে।

 

কিভাবে ড্রাই ফ্রুটস তৈরি করতে হয় তা ইউটিউব এবং গুগল সার্চ করে শিখে কাজে নেমে যেতে পারেন। ফেসবুকে নিজের পেজ এবং গ্রুপে আপনার তৈরিকৃত ড্রাই ফ্রুটস বিক্রয় করার মাধ্যমে সহজেই ব্যবসা করতে পারেন।

 

১১। প্লাস্টিক সামগ্রীর ব্যবসা

 

ঘরের গৃহস্থালি কাজ থেকে শুরু করে অফিসে, বিভিন্ন হোটেল এবং রেস্তোরাঁ তে প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার লক্ষণীয়। ছোট থেকে শুরু করে মাঝারি বড় বিভিন্ন প্লাস্টিক সামগ্রীর চাহিদা রয়েছে।

 

আপনি পাইকারিভাবে প্লাস্টিক সামগ্রী কিনে সেগুলো বিভিন্ন জায়গায় সাপ্লাই এবং অনলাইনে বিক্রয়ের মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন। ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগে স্বল্প পরিসরে এ ব্যবসার করার মাধ্যমে আপনার ব্যবসায়ীক পথচলা শুরু করতে পারেন।

 

১২। মোবাইল সার্ভিসিং/রিচার্জ ব্যবসা

 

আপনি যদি মোবাইল, স্মার্টফোন, ট্যাব এগুলো সার্ভিস করার কাজ জেনে থাকেন, তাহলে মোবাইল সার্ভিসিং এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এটি ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়ার একটি দারুণ আইডিয়া।

 

মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন সিমে রিচার্জ বা ফ্লেক্সিলোড করে বাড়তি অর্থ আয় করতে পারেন। আমরা হয়তো অনেকেই একটা বিষয় খেয়াল করে থাকবো যে, একটি দোকানে একসাথে দুজন সাবলেট এর মতো ব্যবসা করছে।

 

আপনি যেহেতু অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন, তাই আপনি এরকম দোকানের একটা অংশে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এজন্য আগে আপনি দোকানদারের সাথে এ ব্যাপারে আলাপ করে নিবেন।

 

১৩। কার ওয়াশ ব্যবসা

 

মাত্র ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়ার মধ্যে কার ওয়াশের ব্যবসাও রয়েছে। একটি খোলা প্লেসে অল্প মূলধন বিনিয়োগে আপনিও এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

 

যদি বড় গাড়ি ওয়াশ করা প্রথমে সম্ভব না হয়, তাহলে বাইক ওয়াশ করার মাধ্যমে কাজ আরম্ভ করতে পারেন। বাংলাদেশে কারের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। তাই এটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বিবেচিত।

 

১৪। ছোট আকারে কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা

 

মানুষের একটি জরুরি প্রয়োজন হলো তাদের পণ্য এক স্থান থেকে অারেক স্থানে স্থানান্তর করা। সেটা হতে পারে ব্যবসায়ীর অথবা সাধারন মানুষের। তাই মানুষের এই প্রয়োজন পূরন করার লক্ষ্যে আপনি কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা করতে পারেন।

 

আপনার যদি নিজস্ব একটি বাইক অথবা সাইকেল থাকে; তাহলে ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমানে অনেকে ঘরে বসে অনলাইনে বিজনেস করছে, ফলে কুরিয়ার সার্ভিস সুবিধা নেয়ার জন্য বাইক অথবা সাইকেল রাইডারের প্রয়োজন পড়ছে।

 

আপনি ছোট পরিসরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ছোট আকারের কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এজন্য নিজের একটি কুরিয়ার সার্ভিস রিলেটেড ওয়েবসাইট করে নিতে পারেন, যেটা উত্তম। তাছাড়া সোশ্যাল প্লাটফর্ম থেকেও ব্যবসাটি সহজেই শুরু করতে পারেন।

 

১৫। ফ্লিপিং ওয়েবসাইট ব্যবসা

 

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে মানুষ অনলাইনকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছে। ফলে অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে ব্যবসা করার প্রতিও তারা গুরুত্ব দিচ্ছে এবং ব্যবসা ইন্টারনেটেও নিয়ে আসছে।

 

এর ফলে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ওয়েবসাইটের চাহিদা অনেক বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনি ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারেন আর সেটি হলো পুরনো ওয়েবসাইট ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসা।

 

আপনি কম দামে পুরনো ওয়েবসাইট কিনে সেটা বেশি দামে বিক্রয়ের মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন, যাকে ফ্লিপিং ওয়েবসাইট ব্যবসা বলা হয়। এছাড়াও পুরনো ভাল ডোমেইন কিনে সেটিও লাভসহ বিক্রয় করার মাধ্যমে বাড়তি আয় করতে পারেন।

 

ইতিকথা 

 

ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে এবং আপনার মূলধন হাতে রাখতে হবে; যাতে যে কোন সময় বিনিয়োগ করা যায়। এছাড়া, আপনি যে ব্যবসা শুরু করবেন, তা পছন্দ বা বাছাই করার পর সে ব্যাপারে যথাসম্ভব পরিষ্কার ধারণা নিয়ে নিবেন।

 

এক্ষেত্রে ইউটিউব এবং গুগল সার্চ করতে পারেন। তাছাড়া ব্যবসা বিষয়ক বিভিন্ন বইপত্র পড়তে পারেন। ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করার একটি সুবিধাজনক দিক হলো, ছোট পরিসরে হওয়ায় এটা করাতে ঝামেলা কম।

 

তাড়াহুড়ো করবেন না। আপনি ধৈর্য্য, সততা আর পরিশ্রমের সাথে সুশৃঙ্খলভাবে কাজ করুন। তাহলে আপনার ছোট ব্যবসাটি একদিন বড় ব্যবসাতে পরিণত হবে ইনশা আল্লাহ্।

 

Visited 8 times, 1 visit(s) today

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here