ইন্টারনেট কেন্দ্রীয় সমাজে ব্যবসা করার সেরা মাধ্যম হয়ে দাড়িয়েছে অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো। যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ই-কমার্স ব্যবসা। জানুন বিস্তারিত..
একবিংশ শতাব্দীতে ইন্টারনেট বিশ্বের অধিকাংশ দেশে পৌছে গেছে। বর্তমানে ইন্টারনেটের সাথে মানুষের যুক্ত হওয়ার পরিমাণ অনেক বেশি লক্ষ্যণীয়। মানুষ দিনের বেশ ভালো একটা সময় ইন্টারনেটে বিচরণ করছে।
এই এটাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে দারুণ একটি ব্যবসায়ীক পরিবেশ। বাস্তবে বিভিন্ন লেনদেন এবং কেনাকাটার পাশাপাশি মানুষ এখন এসব কাজ অনলাইনেও করছে।
এসব বিষয়কে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া তেমনই একটি প্ল্যাটফর্ম হলো ই-কমার্স ব্যবসা। এই ব্যবসা করে বর্তমানে অনেক মানুষ অনেক সফলতা পেয়েছে।
আজকে ই-কমার্স ব্যবসা সম্পর্কে আপনাদের সাথে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করবো ইনশা আল্লাহ্। চলুন সেগুলো জেনে নেয়া যাকঃ-
এটি মূলত ইংরেজি দুটি শব্দের একটি মিশ্রন, যার পরিপূর্ণ রূপ হলো – Electronic Commerce বা ইলেক্ট্রনিক কমার্স। এর অর্থ দাঁড়ায় ইলেক্ট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে বাণিজ্য।
ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে ব্যবসা-বানিজ্য সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ পরিচালনার প্রক্রিয়াই হলো ই-কমার্স। ইন্টারনেট ব্যবহার করে ই-কমার্স এর কাজগুলো করা হয়।
উদাহরনস্বরুপ, অ্যামাজন (amazon) হলো বিশ্বের অন্যতম একটি ই-কমার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও বাংলাদেশে মধ্যে বিক্রয় ডটকম (bikroy.com) বহুল পরিচিত একটি ই-কমার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
একাধিক ভাবে এই পরিচালিত হয়ে থাকে। উদ্দেশ্যগত ভিন্নতার দরুন ই-কমার্স ব্যবসা এর মধ্যে বিভিন্নতা দেখা যায়। কেউ চায় ব্যবসায়ীতের সাথে ব্যবসা করতে; আবার কেউ চায় ভোক্তাদের সাথে ব্যবসা করতে।
সব মিলিয়ে এই ব্যবসাকে কে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলোঃ-
যেমনঃ এক কোম্পানি কর্তৃক আরেক কোম্পানিতে পাইকারি মূল্যে ইলেকট্রনিকস পণ্য পাঠানো অথবা সফটওয়্যার বিনিময়।
যেমনঃ কোনো অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট থেকে কাস্টমার দ্বারা পণ্য কেনাকাটা করা।
যেমনঃ কেউ একটি পুরাতন স্মার্টফোন, ব্যাগ, ফ্রীজ, বড়ি অথবা এজাতীয় পণ্য অন্যের কাছে সাইটের মাধ্যমে বিক্রয় করা।
উদাহরণস্বরূপ, কোনো গ্রাফিক্স ডিজাইনার কর্তৃক তার ডিজাইন ফ্রীল্যান্সিং ওয়েবসাইটে বিক্রয় করা।
নীতিমালা হলো এই ব্যবসায়ের এর গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কেননা, পরিপূর্ণ নীতিমালা ছাড়া কোনো ই-কমার্স মডেলের ওয়েবসাইটকে ই-কমার্স প্রকৃতভাবে বলা যায় না।
বাংলাদেশে বর্তমানে ই-কমার্স ব্যবসা কে ঘিরে যে, আস্থাহীনতা এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখা যাচ্ছে, তা মূলত এই নীতিমালা সঠিকভাবে মেইনটেইন না করার কারণেই হয়েছে।
তাই একটি সফল ব্যবসা প্রাপ্তির লক্ষ্যে অবশ্যই নীতিমালা থাকা ও তা মেনে চলা খুব জরুরি একটি বিষয়। যে যে নীতিমালা গুলো একটি ই-কমার্স ব্যবসা তে থাকা জরুরি, সেগুলো হলোঃ-
উপরোক্ত নীতিমালা গুলো মেনে ই-কমার্স ব্যবসা পরিপূর্ণ ব্যবসা হিসেবে গণ্য হয়। শুধুমাত্র আংশিক নীতিমালা মেনে গজিয়ে উঠা অনলাইন ওয়েবসাইট গুলো, যারা নিজেদের ই-কমার্স দাবি করছে – তারা কখনোই ই-কমার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠান জিসেবে ধর্তব্য ও বিবেচিত নয়।
আরো পড়ুন : ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সফল করার জন্য করনীয়
যেকোন ব্যবসার জন্য ট্রেড লাইসেন্স গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের নিকট গ্রহনযোগ্যতা ও বিভিন্ন সুবিধার জন্য ট্রেড লাইসেন্স করা জরুরি। ই-কমার্স ব্যবসা এর জন্যও তদ্রুপ লাইসেন্স থাকা জরুরি।
ট্রেড লাইসেন্স যেকোন ব্যবসার জন্য প্রথম অনুমোদন। অনেকে ঝামেলার কাজ মনে করে লাইসেন্সের কাজ এড়িয়ে যায়। এটা তাদের ভুল কাজ। ট্রেড লাইসেন্স করা খুব বেশি কঠিন কাজ নয়।
আপনি যদি ই-কমার্স ব্যবসা তে সফলতা চান; তাহলে অবশ্যই আপনাকে ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে হবে। আর এটা নিজে করাই উত্তম। অভিজ্ঞতা অর্জনের একটা বড় সুযোগ কেন কাজে লাগাবেন না?
ট্রেড লাইসেন্স করতে হলে আপনাকে প্রথমে আপনার নির্ধারিত সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল শনাক্ত করতে হবে। এরপর ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে।
তারপর ফর্ম সংগ্রহ করে সেটা সঠিক নিয়মে পূরণ করতে হবে। সেটা সিটি কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে। অনেকেই ই-কমার্স ব্যবসা এর জন্য সঠিক ক্যাটাগরি বাছাই করতে ভুল করে ফেলেন।
আপনি যেহেতু ই-কমার্স ব্যবসা এর জন্য লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন; তাই আপনার দরকার ‘আইটি ব্যবসা’ ক্যাটাগরি সিলেক্ট করা। লাইসেন্সের গেজেটে আপনার প্রত্যাশিত ক্যাটাগরি আছে কি না তা অবশ্যই চেক করে নিবেন।
আইটি ব্যবসার ক্যাটাগরিতে লাইসেন্স ফি, ভ্যাট, লাইসেন্স বুক ও সাইনবোর্ড চার্জ – এসবের জন্য আপনার মোট ৭,০০০/- টাকার মতো খরচ হতে পারে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে গুগল বা ইউটিউব সার্চ করতে পারেন।
অনেক মানুষই ই-কমার্স ব্যবসা করে অনেক সফলতা লাভ করেছে। আবার অনেকেই পায়নি কোনো কূলকিনারা। এর কারণ হলো তারা সঠিক পদ্ধতি বুঝতে পারে নি।
ই-কমার্স ব্যবসা এর জন্য আপনাকে সঠিক পদ্ধতিতে শৃঙ্খলার সাথে কাজে অগ্রসর হতে হবে। এর জন্য আপনাকে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে ক্রমান্বয়ে।
কি কি নিয়ম এবং পদক্ষেপ অনুসরণ করে ই-কমার্স ব্যবসা আপনি শুরু করতে পারেন, সে ব্যাপারে নিচে তুলে ধরা হলোঃ-
উপরে ই-কমার্স ব্যবসা এর ৪টি ভাগের ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এখন আপনাকে বাছাই করতে হবে আপনি কোন ক্যাটাগরির ই-কমার্স ব্যবসা করতে চান।
ধরে নেয়া যাক যে, আপনি B2C বা ব্যাবসায়ী থেকে ক্রেতা – এই পদ্ধতির ই-কমার্স ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাহলে এখন এই বিষয়ক কি কি পণ্য বা সেবা দিবেন সেটার পরিকল্পনা করুন।
অল্প টাকা বিনিয়োগে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। তবে এজন্য প্রয়োজন সঠিক পরিমানে মূলধন।
শুধু ধারণার ভিত্তিতে মূলধন হিসাব করবেন না বরং ব্যবসায়ীক পণ্য, মানসম্মত ওয়েবসাইট সহ প্রভৃতি হিসাব করে নিন। এরপর সে অনুপাতে মূলধন নির্ধারণ করুন।
ই-কমার্স ব্যবসা এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মানসম্মত ও আকর্ষণীয় একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা।
এজন্য আপনাকে ডোমেইন ও হোস্টিং কিনতে হবে। ডোমেইন হলো ওয়েবসাইটের অ্যাড্রেস নেম। আর হোস্টিং হলো ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট, অডিও, ভিডিও, ফাইল এসব রাখার জায়গা।
নেমচিপ, ব্লুহোস্ট থেকে ডোমেইন হোস্টিং কিনে নিতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশের মধ্যে ডায়নাহোস্ট, ইক্সোনহোস্ট বেশ ভাল সার্ভিস দিয়ে থাকে।
অনেকের কাছে মাস্টারকার্ড না থাকার কারণে আন্তর্জাতিক মানের বিদেশি ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডরদের কাছ থেকে সার্ভিস কিনতে পারে না।
এক্ষেত্রে বিকাশ পেমেন্ট করে সহজেই ডায়নাহোস্ট থেকে আপনার পছন্দের ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে নিতে পারেন।
ই-কমার্স ব্যবসা মূলত প্রধানত এই ওয়েবসাইট দ্বারাই পরিচালনা করতে হয়। তাই এর সামগ্রিক বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয়া জরুরি।
সে লক্ষ্যে ডোসেইন নেম ৪ থেকে ১০ অক্ষরের মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন। এছাড়া হোস্টিং এ বিভিন্ন ধরন রয়েছে। যেমনঃ শেয়ারড হোস্টিং, ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি।
মনে রাখবেন, ই-কমার্স ব্যবসা এর জন্য ক্লাউড হোস্টিং বেটার। তাই ক্লাউড হোস্টিং ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। এক্ষেত্রে খরচ কিছু বেশি হলেও এটাই উত্তম।
এরপর আপনাকে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হবে। আপনাে কাছে এক্ষেত্রে ২টি অপশন রয়েছে। তা হলো – নিজে ডিজাইন করা ও ওয়েব ডিজাইনার দ্বারা ডিজাইন করা।
ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে নিজে নিজে সহজেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারেন। কেননা এতে কোডিং ঝামেলা নেই। এছাড়া ম্যাজেন্টো দিয়েও ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারেন।
ইকমার্স সাইটের সিকিউরিটি বা নিরাপত্তার বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ইউটিউব বা গুগল সার্চ করতে পারেন।
আপনার ই-কমার্স সাইট টি যেন ফাস্ট লোডিং হয় এবং এসইও (Search Engine Optimization) ফ্রেন্ডলি হয়, সেটা নিশ্চিত করে নিবেন।
কারণ, ইকমার্স ওয়েবসাইট টি তে ফাস্ট লোডিং সুবিধা এবং এসইও ফ্রেন্ডলি সুবিধা থাকলে কাস্টমার স্যাটিসফ্যাকশন মিলে। আরও তথ্য জানতে আপনি গুগল এবং ইউটিউব সার্চ করে ভালমতো বিষয়গুলো জেনে নিতে পারেন।
সব ধরনের পণ্যের চাহিদা সাধারণত সবসময় একরকম থাকে না। কিছু পণ্যের চাহিদাগত পরিবর্তন ঘটে।
যেমনঃ পোশাকের ডিজাইন পরিবর্তিত হয়ে যায়। নতুন ডিজাইনের চাহিদা বেশি পাওয়া যায়। এছাড়া খাবারের চাহিদাও সিজন ভেদে পরিবর্তিত হয়।
এরকম চাহিদাসম্পন্ন পণ্য নিয়ে ই-কমার্স ব্যবসা করতে হয়। যখন যে পণ্যের চল আসে, তখন সে পণ্যের দিকে মনোযোগ দেয়া জরুরি। এটা ব্যবসায়ীক লাভ বৃদ্ধির জন্য সহায়ক।
কাস্টমার বা ক্রেতা কিভাবে আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে পণ্য বা সেবা ক্রয় করবে, সেজন্য অার্থিক লেনদেনের একটি সিস্টেম যুক্ত করতে হবে। যেটাকে বলা হয় পেমেন্ট গেটওয়ে।
কনজ্যুমার বা ক্রেতারা যাতে সহজে পণ্য কিংবা সেবা পারচেস করতে পারে, সেজন্য সহজ লেনদেন ব্যবস্থা (যেমনঃ বিকাশ) যুক্ত করুন। এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পেমেন্ট মেথড (যেমনঃ পেপাল) যুক্ত করাটা উত্তম।
শুধুমাত্র প্রোডাক্ট বিক্রী করে দিলেই কাজ শেষ বলে ভাববেন না। বরং যেসব ক্রেতারা আপনার ই-কমার্স সাইট থেকে পণ্য বা সেবা গ্রহন করবে, তাদের সাথে যুক্ত থাকতে হবে।
তাদের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে ও বিভিন্ন অফার দিতে হবে, যাতে সে ক্রেতা পুনরায় আপনার ই-কমার্স সাইট থেকে কিনতে আগ্রহী হয়। এজন্য এসএমএস মার্কেটিং এবং ফেসবুক পেজের মাধ্যমে তাদের সাথে সংযোগ রাখুন।
যারা আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট কিনছে, তাদের মতামত উপেক্ষা করা যাবে না। তাদের কাচ থেকে সবসময় পজিটিভ রিভিউ আশা করবেন না।
এটা বোকামি। বরং তাদের নেগেটিভ কমেন্ট যথার্থভাবে গুরুত্ব সহকারে মূল্য্য়ন করুন এবং সমস্যা পেলে দ্রুত সমাধানের জন্য উদ্যোগ নিন। আর পজিটিভ রিভিউ পেলে তাদেরকে ধন্যবাদ দিন।
আপনি সফলতার সাথে ই-কমার্স ব্যবসা চালিয়ে যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে আপডেট থাকতে হবে। এই আপডেট শুধু যে পণ্য বা সেবার ক্ষেত্রে তা নয়।
বরং আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে কোথাও কোনো আপডেটের দরকার পড়লে তা দ্রুত করে ফেলার চেষ্টা করুন। যাতে আপনার কাস্টমার লস না হয়। কেননা, আপডেট থেকে পিছিয়ে থাকলে ক্রেতারা আকর্ষন হারিয়ে ফেলে। এ বিষয় সজাগ থাকা আপনার জন্য জরুরি।
এক্ষেত্রে আপনার ই-কমার্স সাইট টি যদি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করে থাকেন, তাহলে ঝামেলামুক্ত ভাবে আপডেট করে নিতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্।
বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ই-কমার্স ব্যবসা নিঃসন্দেহে একটি লাভজনক আয়ের উপায়। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো – সততা, নিষ্ঠা, বিশ্বস্ততা, ধৈর্য্য এবং কঠোর পরিশ্রমের সাথে কাজ করতে হবে। সেই সাথে আপনাকে আপনার ই-কমার্স ব্যবসা সম্পর্কে প্রচারণা চালাতে হবে।
মানুষের উপকারের জন্য ন্যায্যমূল্যে মানসম্মত পণ্য ও সেবা সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে এবং সচ্ছতা বজায় রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ্ তবেই আপনি হতে পারবেন সফলতম একজন ই-কমার্স ব্যবসায়ী।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.