সুস্থ দেহ সুস্থ মন, সুখি ও সুন্দর জীবন। জীবনে সুখি হতে হলে দেহ ও মনের সুস্থতা জরুরি।
দেহ ও মনকে সুস্থ রাখতে হলে শরীর চর্চা করাও একান্ত জরুরি।
আর এ শরীর চর্চা করার অনেকগুলো মাধ্যমের মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হল খেলাধুলা।
খেলাধুলার মাধ্যমে আবসর সময় কাটানোর পাশাপাশি শরীরচর্চাও হয়।
খেলাধুলার ফলে সমাজে পরিচিতজনের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, নিজের মর্যদা ও সম্মান বৃদ্ধি পায়।
খেলাধুলা মানুষকে সৎ ও ন্যায় পরায়ন হতে শিক্ষা দেয়। খেলাধুলার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটানো সম্ভব হয়
কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ শিশু, কিশোর, ছাত্র, যুবক অনলাইন ভিডিও গেমে আসক্ত।
যা আমাদের দৈহিক, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং মানসিক বিকাশের পথেও চরম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
কিন্ত বর্তমান বিশ্বে অসংখ্য খেলা প্রচলিত আছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা শারীরচর্চা করতে পারি। আমাদের বিনোদন ও মানসিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ক্যারাম খেলা।
এই খেলা প্রতিযোগিদের মধ্যে সৌহার্দ্যপুর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে অত্যন্ত সহায়ক। ক্যারাম খেলা বর্তমান তরুণ সমাজের কাছে অনেক পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি খেলা।
মাদকাসক্তি বর্তমান বিশ্বের একটি অনেক বড় সমস্যা। ক্যারাম খেলা ছাত্র ও যুব সমাজকে মাদকাসক্তি থেকে মুক্ত রাখার অন্যতম একটি সহায়ক খেলা ।
আমরা সমাজ, দেশ তথা বিশ্ব যুব সমাজকে মদকাসক্তির হাত থেকে রক্ষার জন্য ক্যারাম খেলায় উৎসাহিত করব।
ইনডোরে যেসব গেমস খেলা হয় সেগুলোর মধ্যে ক্যারাম বোর্ড অনেক পরিচিত ও জনপ্রিয় খেলা।
বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় অধিকাংশ দেশেই এ খেলার আয়োজন করা হয় ।
এ খেলার জন্য কম জায়গা প্রয়োজন হয় বলে অনেক বাড়িতে পরিবারের সদস্যরাই অবসরে ক্যারাম খেলে থাকেন।
Can you like Shoes Review Visit Now
ক্যারাম বোর্ড খেলা মূলত এক প্রকারের টেবিলটপ খেলা। ক্যারাম খেলার সঙ্গে অনেক কৌশলগত সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয় বিলিয়ার্ডস ও টেবিল শাফলবোর্ড খেলার।
এ খেলায় হাতের আঙ্গুল অধিক ব্যবহার হয় একারণে এই খেলার অপর নাম ফিঙ্গার বিলিয়ার্ডস।
ক্যারাম খেলা আবিষ্কার হয় মূলত দক্ষিণ এশিয়ায়। অনেকের মতে শ্রীলংকায় খেলাটা প্রথম শুরু হয়।
ভারতীয়দের বিশ্বাস যে তাদের দেশের অধিবাসিরাই শ্রীলংকায় খেলাটা ছড়িয়ে দেয় ।
আবার অনেকে মতে পর্তুগালে আবিষ্কার হওয়ার পর ক্যারাম খেলা গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সালের দিকে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় ক্যারাম খেলা হতো। অবশ্য বিলিয়ার্ডের খেলার মতো এদের ক্যারাম খেলার নিয়মটা ছিল।
ঐ সময়ের ক্যারাম বোর্ডে ছয়টি পকেট ছিল। আমেরিকায় ১৮৯০ সালে ক্যারাম খেলার নিয়মে পরিবর্তন এনেছিলেন শিক্ষক হেনরি হাস্কেল।
তিনি স্ট্রাইকারের ওজন কমান এবং গুটিগুলো আকৃতি পরিবর্তন করে রিংয়ের মত করেন। যেই আকৃতিতে বর্তমানে ক্যারাম খেলার হয়ে থাকে।
আন্তর্জাতিক ক্যারাম ফেডারেশন (আইসিএফ) ভারতের চেন্নাইতে ১৯৮৮ সালে গঠিত হয়।
এরপর থেকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলোতে আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসরণ করা শুরু হয়।
১৯৯৩ সালে আন্তর্জাতিক স্তরে প্রথম ক্যারাম প্রতিযোগিতা শুরু হয়। বাংলাদেশ ক্যারাম ফেডারেশন গঠিত হয় ১৯৯০ সালে।
বোর্ডঃ–
ক্যারাম খেলতে হলে অবশ্যই আমাদের নির্দিষ্ট মাপের ক্যারাম বোর্ডের প্রয়োজন হয়। ক্যারাম বোর্ডের প্রত্যেক বাহুর দৈর্ঘ্য সর্বনিম্ন: ৭৩.৫০ সে. মি এবং সর্বোচ্চ পরিমাপঃ- ৭৮ সে. মি হয়।
ক্যারাম গুটি:
খেলার জন্য ভাল মানের গুটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে উন্নতমানের প্লাস্টিক দিয়ে গুটি তৈরি করা হয় ।
গুটির ব্যাস ৩.০২ থেকে ৩.১৮ সেন্টিমিটারের হয়।পুরু ০.৭০ থেকে ০.৯০ সেন্টিমিটার হয়।
গুটির প্রান্ত হবে গোলাকার এবং মসৃণ। প্রতিটি গুটির ওজন ৫.০০ থেকে ৫.৫০ গ্রামের মধ্যে হয়।
ক্যারাম খেলাতে ৯টি সাদা, ৯টি কাল গুটি এবং ১ টি লাল রং এর গুটি প্রয়োজন হয়।
প্রত্যেকটি গুটি আকারে আয়তনে ও ওজনে একই রূপ হবে।
ষ্ট্রাইকার দিয়ে বোর্ডের উপরে সজ্জিত গুটিতে আঘাত করলে গুটিগুলি সাবলিল গতিতে চলতে পারে।
ষ্ট্রাইকার: ক্যারাম খেলার ষ্ট্রইকার হবে গোলাকার ও মসৃণ হতে হয় এবং এর ব্যাস ৪.১৩ সেন্টিমিটারের মধ্যে ভাল হয়। বর্তমানে প্লাস্টিক দিয়ে সুদৃশ্য নকশা কাটা উন্নতমানের ষ্ট্রাইকারও ব্যবহৃত হয়।
পাউডার: বোর্ডের উপরিভাগ মসৃণ ও শুকনো রাখতে উন্নতমানের পাউডার (বোরিক এসিড) ব্যবহার করতে হয়।
পাউডার সবসময় বোর্ডের সর্বত্র সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে হয়।
নেট: ক্যারাম বোর্ডে প্রত্যেক পকেটের নিচে নেট লাগিয়ে নিতে হয়, যাতে গুটি পকেটে পড়লে নেটে গিয়ে জমা হয়।
সদস্য সংখ্যা: নিয়ম অনুযায়ী ক্যারাম খেলার জন্য দুই থেকে চারজনের প্রয়োজন পড়ে।
প্রতিপক্ষে দুইজনের মধ্যে খেলাকে সিঙ্গেল খেলা বলে। চারজনের মধ্যে খেলাকে বলা হয় ডাবল।
খেলায় প্রতিপক্ষ সামনা-সামনি অবস্থান করে এবং ডবল খেলায় পরস্পর বিপরীতমূখী অবস্থান নেয় । টসের মাধ্যমে নির্ধারিত হয় কোন দল স্ট্রাইক করবে করবে।
Can You Love Fishing Visit Now
ক্যারাম বোর্ডের উপরিভাগ প্লাইউড বা কাঠের তৈরি সমতল ও খুবই মসৃন এবং কমপক্ষে ৮ মিলিমিটার পুরু হয়। ক্যারাম বোর্ডের প্রতিবাহুর দৈর্ঘ্য ৭৩.৫০ -৭৮.০০ সেন্টিমিটারের মধ্যে ভাল হয়।
এর উপরিভাগ এতই মসৃণ হয় যে, ১৫ গ্রাম ওজন বিশিষ্ট একটি স্ট্রাইকার দিয়ে উল্টো দিকের কাঠের ফ্রেমে জোরে আঘাত করলে কমপক্ষে ২ থেকে ৩ বার এপার ওপার আসা যাওয়া করবে।
ক্যারাম বোর্ডের বোর্ডের উপরিভাগের চারদিক অন্য কোন শক্ত কাঠ দ্বারা আটকে দিতে হয়।
এই কাঠ হবে ’সিনজড’ অর্থাৎ ঠান্ডা বা গরমে যেন ফেটে বা বেঁকে না যায়।
কাঠের ফ্রেম ৬.৩৫ – ৭.৬০ সেন্টিমিটারের মধ্যে ভাল এবং এর চার কোনা বক্রাকৃতির হয়।
বোর্ডের উপরিভাগ থেকে ফ্রেমের উচ্চতা সর্বনিম্ন ১.৯০ সেন্টিমিটার এবং ২.৫৪ সেন্টিমিটারের মধ্যে হয়।
বোর্ডের উপরিভাগ সমতল রাখার জন্য এর নিচে ক্ষুদ্রাকার চৌ-কোণা ফ্রেম সংযুক্ত করতে হয়
পকেট: ক্যারাম বোর্ডের চারকোণায় ৪টি গোলাকার ’পকেট’ থাকে।
প্রতিটি পকেটের ব্যাস ৪.৪৫ সেন্টিমিটার হয়। বোর্ডের চার কোণায় ফ্রেইমের সাথে সংযুক্ত প্লাইউড কেটে এই পকেট তৈরি করতে হয়।
বোর্ডের ’বেইস লাইন:
ক্যারাম বোর্ডের প্রত্যেক পার্শ্বের ফ্রেমের সাথে সমান্তরাল করে বোর্ডের উপরিভাগে ৪৭ সেন্টিমিটার দীর্ঘ কালো রং এর দুটি করে সরল রেখা টানা হয়।
এই দুটি রেখার নিচেরটি ০.৫০ থেকে ০.৬৫ সেন্টিমিটার চওড়া হয় এবং ফ্রেম থেকে ১০.১৫ সেন্টিমিটার দূরত্বে থাকে।
বেইস লাইনের নিচ থেকে অপর সরু লাইন পর্যন্ত মাঝখানের দূরত্ব হয় ৩.১৮ সেন্টিমিটার। বেইস লাইনের দুই প্রান্তে ৩.১৮ সেন্টিমিটার ব্যাসে একটি করে বৃত্ত আঁকা হয়। এই বৃত্তের মধ্যে ২.৫৪ সেন্টিমিটার ব্যাস বিশিষ্ট বেইস সার্কেল লাল রংয়ের হয়। বেইস সার্কেলের বৃত্ত এমনভাবে আঁকতে হবে যাতে বেইস লাইনের উভয় প্রান্তকে স্পর্শ করে।
এছারা এক পাশের ’বেইস সার্কেল’ থেকে অপর পার্শ্বের ’বেইস সার্কেলের’ মাঝখানের দূরত্ব ১.২৭ সেন্টিমিটার হয়। লুডু খেলা নিয়ম
ক্যারাম বোর্ডের চার কোণে পকেটের মাঝ বরাবর নিশানা করে ০.১৫ সেন্টিমিটার চওড়া কাল রং এর চারটি তীর করে আঁকতে হয় ।
তীরটি দু’দিকের দু’টি বেইস সার্কেলের মাঝখানের খালি জায়গার মধ্য দিয়ে পার হয়ে পকেট থেকে ৫.০০ সেন্টিমিটার দূরে শেষ হয়। প্রতিটি তীরের দৈর্ঘ্য ২৬.৭০ সেন্টিমিটারের বেশি হয় না।
তীরের পিছন ভাগে ৬.৩৫ সেন্টিমিটার ব্যাস বিশিষ্ট অর্ধবৃত্ত থাকতে হয়।
সেন্টার সার্কেল: বোর্ডের মধ্যে বিন্দুকে কেন্দ্র করে ৩.১৮ সেন্টিমিটার ব্যাসের কাল রেখা বিশিষ্ট একটি বৃত্ত অংকন করা হয়। তবে বৃত্তটি লাল রং দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
আউটার সার্কেল: বোর্ডে কেন্দ্র বিন্দুকে কেন্দ্র করে ১৭.০০ সেন্টিমিটার ব্যাস বিশিষ্ট আরেকটি বৃত্ত অংকন করা হয়। একে ’আউটার সার্কেল’ বলে।
ক্যারাম খেলার জন্য সাধারণত দুই বা চার জন প্রয়োজন হয়। দুই জনের খেলায় উভয় প্রতিদ্বন্দ্বী মুখোমুখী অবস্থান নেয়।
অন্যদিকে চার জনের খেলায় সহযোগী খেলোয়াড় পরস্পরের মুখোমুখী অবস্থান নেয় এবং প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়ার বিপরীত দিকে অবস্থান করে। ক্যারাম বোর্ডের চার কোণায় চারটি পকেট থাকে।
খেলোয়াড়গণ বোর্ডের দাগাঙ্কিত নির্ধারিত স্থান থেকে স্ট্রাইক বসিয়ে স্ট্রাইকের গুটিকে মেরে গুটি পকেটে ফেলার চেষ্টা করে।
বোর্ডে সাদা রঙের নয়টি, কালো রঙের নয়টি, ও একটি লাল রঙের গুটি থাকে।
গুটির রঙ অনুযায়ী পয়েন্ট নির্ধারিত হয়, লাল গুটি ব্যতিত প্রত্যেক গুটির জন্য এক পয়েন্ট ও লাল গুটির জন্য পাঁচ পয়েন্ট। লাল রঙের গুটিকে `রেড` বলা হয়, লাল গুটির পয়েন্ট সবচেয়ে বেশি।
এই গুটিকে অনেক দেশে কুইন বলে। আইসিএফের নিয়ম অনুযায়ীও `রেড` গুটিকে কুইন বলা হয়।
খেলা শুরু করার আগে লাল গুটি সেন্টার সার্কেলে বসিয়ে তার চারদিকে একটি সাদা ও একটি কালো গুটি পর্যায়ক্রমে গোলাকারে সাজানো হয়।
এরপর সাদা গুটির উপর সাদা, কালো গুটির উপর কালো পর্যায়ক্রমে সাজানো হয়।
খেলা শুরু করার আগে নিজেদের মধ্যে টসের মাধ্যমে স্থির করতে হয় কে আগে স্ট্রাইকারের সাহায্যে গুটিতে আঘাত করার সুযোগ পাবে।
প্রত্যেক খেলোয়াড়কে আঙুল দিয়ে স্ট্রাইকারে আঘাত করে নিজস্ব গুটি ফেলার চেষ্টা করতে হয়।
প্রথম স্ট্রাইক গ্রহণকারী প্রতিযোগিরা সাদা গুটি নিয়ে ও প্রতিপক্ষ প্রতিযোগিরা কালো গুটি নিয়ে খেলে।
একজন খেলোয়াড় যতক্ষণ পর্যন্ত বিধিসম্মতভাবে নিজ গুটি বা লাল গুটিকে পকেটে ফেলতে পারে ততক্ষণ তার খেলা চলতে থাকে।
কোন প্রতিযোগি পকেটে গুটি ফেলতে ব্যার্থ হলে পাশের খেলোয়াড় স্ট্রাইকিং এর সুযোগ পায়।
এভাবে যে বা যারা আগে নিজস্ব সব গুটি ফেলবে সে বা তারা সে দানে জয়ী হবে।
সাধারণত তিন বা পাঁচ গেইমে জয় পরাজয় নির্ধারিত হয়।
বিজয়ী দল বোর্ডে অবস্থিত প্রতিপক্ষ দলের প্রতিটি গুটির জন্য এক পয়েন্ট করে পায় এবং বেড কভার করতে পারলে আরো পাঁচ পয়েন্ট পায়।
* কোন দল ২৯ পয়েন্টে আর্জন করলে এক গেইম হয়,২৪ পয়েন্ট আর্জন করার পর লাল গুটির পয়েন্ট যোগ হবে না, খেলার শুরুতে কোন দলই প্রথমেই লাল গুটি ফেলতে পারবে না।
লাল গুটি ফেলার আগে নিজেদের একটা গুটি ফেলেতে হয়। আবার লাল গুটি ফেলার পর কভার হিসেবে নিজের আর একটি গুটি অবশ্যই ফেলতে হবে।
তা না হলে লাল গুটি আবার বোর্ডে উঠে আসবে।
* যেকোন দল প্রথম হিট করার সময় যদি লাল গুটিসহ নিজের কোন গুটি পড়ে তবে একটি গুটির পরে লাল গুটি ফেলা হয়েছে বলে ধরা হবে।
প্রথম হিটেই যদি শুধু লাল গুটি পড়ে তবে সে নিজের গুটি ফেলার জন্য সুযোগ পাবে। ব্যর্থ হলে লাল গুটিটি বোর্ডে উঠে আসবে।
* কোন দলই সরাসরি প্রতিপক্ষের গুটিকে লক্ষ্য করে স্ট্রাইক চালাতে পারে না।
* অনেক জায়গায় যদি বিপরীত দল নিজেদের কোন গুটি ফেলার আগেই কেউ নিজেদের সব গুটি ফেলে দিয়ে ১৪ পয়েন্ট অর্জন করে,
তবে সেই দলের বোর্ড গেইম হয়েছে বলে গণ্য হয়, অর্থাৎ একটি গেইম হয়েছে বলে হিসাব করা হয়।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.