দক্ষিন কোরিয়া যাওয়ার ইচ্ছা? বাংলাদেশ থেকে দক্ষিন কোরিয়া ভিসা পেতে হলে কি করতে হবে, কত টাকা খরচ, কোথায় আবেদন করবেন, কি কি লাগবে সব বিষয়ে জানুন এই আর্টিকেল থেকে।
দক্ষিন কোরিয়া সারা বিশ্বে- ই এক জনপ্রিয় দেশ হিসেবে পরিচিত। অনেক আগে থেকে- ই বাংলাদেশী নাগরিকরাও দক্ষিন কোরিয়া নামক দেশ টিতে ভ্রমন করার স্বপ্ন মনে লালিত রাখে। নানা ধরন এর কারনে আলাদা আলাদা ভিসা নিয়ে এই দেশে প্রতিনিয়ত ভ্রমণ করছেন অহরহ বাঙালী নাগরিক রা।
কেউ বা উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য নিয়ে, আবার কেউ জীবিকা নির্বাহের তাগিদে গমন করে থাকে দক্ষিণ কোরিয়া তে। এমন অনেক ভ্রমণ প্রিয় বাঙালীরা রয়েছেন যার শুধুমাত্র ভ্রমন এর উদ্দেশ্যে কিংবা প্রবাসে বসবাসরত পরিবার – পরিজন দের সাথে সময় কাটানোর জন্য বৈধ ভিসার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া গিয়ে থাকে।
তবে যেই উদ্দেশ্য নিয়েই যাক না কেনো, সবারই উচিত ভ্রমন এর পূর্বেই দক্ষিন কোরিয়া ভিসা সম্পর্কিত সকল প্রকার জ্ঞান অর্জন করে নেওয়া। তাদের মধ্যে রয়েছে, দক্ষিন কোরিয়া ভিসার ধরন, ভিসা তৈরীর খরচ, ভিসার মেয়াদ এবং কিভাবে ভিসা আবেদন করবেন সেই সকল নিয়মাবলী। এই সব বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান থাকা খুবই জরুরি।
রিলেটেড : বাংলাদেশ থেকে কাতার ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন
তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আজকের এই আর্টিকেল -এ আমরা আলোচনা করবো দক্ষিন কোরিয়ার ভিসা প্রসেসিং সংক্রান্ত সকল তথ্য নিয়ে। সম্পুর্ন আর্টিকেল টি পড়লে আপনার ভিসা নিয়ে সকল চিন্তা দূর হয়ে যাবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক..
ভিন্ন ধরন এর ভিসার ক্ষেত্রে ভিসা প্রসেসিং এর সময় এবং ভিসার মেয়াদ কাল আলাদা হয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেল টির প্রথম পর্যায়ে আপনারা জানবেন দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসার আলাদা আলাদা কিছু ধরন নিয়ে, সেই সকল ভিসা গুলোর প্রসেসিং এর সময়কাল এবং ভিসার মেয়াদকাল সম্পর্কে-
ভিসা প্রসেসিং এর সময় কালঃ ৫ থেকে ১০ দিন এর মধ্যে এই ভিসা প্রসেসিং হয়ে যায়।
ভিসার মেয়াদ কালঃ ৩ মাস থেকে ৬ মাস পর্যন্ত এই ভিসার মেয়াদ থাকে।
ভিসা প্রসেসিং এর সময় কালঃ ৫ থেকে ৮ দিন এর মধ্যে এই ভিসা প্রসেসিং হয়ে যায়।
ভিসার মেয়াদ কালঃ ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত এই ভিসার মেয়াদ থাকে।
ভিসা প্রসেসিং এর সময় কালঃ ৫ থেকে ১০ দিন এর মধ্যে এই ভিসা প্রসেসিং হয়ে যায়।
ভিসার মেয়াদ কালঃ ৩ মাস থেকে ৬ মাস পর্যন্ত এই ভিসার মেয়াদ থাকে।
ভিসা প্রসেসিং এর সময় কালঃ ৫ থেকে ৮ দিন এর মধ্যে এই ভিসা প্রসেসিং হয়ে যায়।
ভিসার মেয়াদ কালঃ ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত এই ভিসার মেয়াদ থাকে।
প্রত্যেকটি আলাদা ধরন এর ভিসা করতে ভিন্ন ভিন্ন প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর দরকার হয়ে থাকে। চলুন আর্টিকেল এর এই পর্যায়ে আমরা জেনে নেই দক্ষিন কোরিয়া ভিসা করতে কি কি ধরন এর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর দরকার হয়ে থাকে-
১. পাসপোর্ট: একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা বান্ছনীয় যার মেয়াদ এর নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার অন্তত আরও ৩০ দিন বাকি থাকে। তার পাশাপাশি অন্তত পাসপোর্ট বই এর দুটি অ- ব্যবহৃত/ ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
২. ভিসা আবেদন পত্র: তারিখ সহ স্বাক্ষরিত একটি যথাযথ ভাবে পূরণ করা ভিসা আবেদন পত্র থাকতে হবে।
৩. ফটো স্পেসিফিকেশন: ছবি থাকতে হবে যার আকার হবে ৩৫ মি. মি x ৪৫ মি. মি। সেই ছবি গুলো ৬ মাস এর মধ্যে তোলা উচিত এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হওয়া উচিত হবে।
৪. কভার লেটার: আবেদন কারীর সম্পুর্ন বিবরণ থাকতে হবে। তার সাথে পাসপোর্ট এর বিস্তারিত বিবরণ এবং দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ এর জন্য বিশদ বিবরণ। স্টুডেন্ট এর ব্যয় কারা বহন করবে তার বিবরন উল্লেখ থাকা একটি কভারিং লেটার তৈরী করতে হবে।
৫. তালিকা ভুক্তির নিশ্চিতকরণ: আপনি যেই বিশ্ববিদ্যালয় এ অধ্যয়ন করতে চান সেখানে গ্রহণ যোগ্যতা পত্রসহ, কিন্তু সীমাবদ্ধ নয়, মনোনীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর সকল তথ্য দিতে হবে।
৬. টিউশন ফি এর পেমেন্ট এর রসিদ: একটি অর্থ প্রদানের রসিদ থাকতে হব্দ যার মাধ্যমে বোঝা যাবে যে আপনি প্রতিষ্ঠান কে সঠিক পরিমানে অর্থ প্রদান করেছেন কিনা।
৭. একাডেমিক ডকুমেন্টস: আপনার সমস্ত একাডেমিক ডকুমেন্ট দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাস তথা কনস্যুলেট এ জমা দিতে হবে এবং তার সাথে সত্যায়িত করে নিতে হবে।
৮. আর্থিক অর্থ প্রদান: আপনার পড়াশোনার সময় খরচ কভার করার জন্য আর্থিক উপায়ের প্রমাণ। সমুহ উল্লেখ রাখতে হবে।
৯. স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: আপনাকে অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়ার স্বীকৃত মেডিকেল সেন্টার থেকে আপনার স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এর মাধ্যমে প্রশংসাপত্র নিয়ে নিতে হবে। করোনার টিকা দিয়েছেন কিনা তার ও একটি কপি আবেদন পত্র টির সাথে জমা দিতে হবে।
১০. জন্ম নিবন্ধন পত্র: জন্ম নিবন্ধন পত্র এর একটি আসল কপি থাকতে হবে।
১১. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর একটি আসল কপি।
১২. আবাসন এর বিস্তারিত বিবরণ: আপনি কোথায় পড়াশোনা করবেন তা নিশ্চিত হয়ে গেলে, আপনাকে অবশ্যই আবাসন এর বিবরণ দেখাতে হবে।
১. পাসপোর্ট: একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা বান্ছনীয় যার মেয়াদ এর নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার অন্তত আরও ৩০ দিন বাকি থাকে। তার পাশাপাশি অন্তত পাসপোর্ট বই এর দুটি অ- ব্যবহৃত/ ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
২. ভিসা আবেদন পত্র: তারিখ সহ স্বাক্ষরিত একটি যথাযথ ভাবে পূরণ করা ভিসা আবেদন পত্র থাকতে হবে।
৩. ফটো স্পেসিফিকেশন: ছবি থাকতে হবে যার আকার হবে ৩৫ মি. মি x ৪৫ মি. মি। সেই ছবি গুলো ৬ মাস এর মধ্যে তোলা উচিত এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হওয়া উচিত হবে।
৪. স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: আপনাকে অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়ার স্বীকৃত মেডিকেল সেন্টার থেকে আপনার স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এর মাধ্যমে প্রশংসাপত্র নিয়ে নিতে হবে। করোনার টিকা দিয়েছেন কিনা তার ও একটি কপি আবেদন পত্র টির সাথে জমা দিতে হবে।
৫. জন্ম নিবন্ধন পত্র: জন্ম নিবন্ধন পত্র এর একটি আসল কপি থাকতে হবে।
৬. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর একটি আসল কপি।
৭. আবাসন এর বিস্তারিত বিবরণ: আপনি কোথায় কোথায় ভ্রমন করবেন তা নিশ্চিত হয়ে গেলে, আপনাকে অবশ্যই আবাসন এর বিবরণ দেখাতে হবে।
৮. আইডেন্টিটি ডকুমেন্টসঃ বাংলাদেশ এর ভোটার আইডি কার্ড এর মেইন কপি এবং ফটোকপি থাকা জরুরি।
১. পাসপোর্ট: একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা বান্ছনীয় যার মেয়াদ এর নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার অন্তত আরও ৩০ দিন বাকি থাকে। তার পাশাপাশি অন্তত পাসপোর্ট বই এর দুটি অ- ব্যবহৃত/ ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
২. ভিসা আবেদন পত্র: তারিখ সহ স্বাক্ষরিত একটি যথাযথ ভাবে পূরণ করা ভিসা আবেদন পত্র থাকতে হবে।
৩. ফটো স্পেসিফিকেশন: ছবি থাকতে হবে যার আকার হবে ৩৫ মি. মি x ৪৫ মি. মি। সেই ছবি গুলো ৬ মাস এর মধ্যে তোলা উচিত এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হওয়া উচিত হবে।
৪. কভার লেটার: আবেদন কারীর সম্পুর্ন বিবরণ থাকতে হবে। তার সাথে পাসপোর্ট এর বিস্তারিত বিবরণ এবং দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ এর জন্য বিশদ বিবরণ। দক্ষিণ কোরিয়া থাকাকালীন তাদের ব্যয় কারা বহন করবে তার বিবরন উল্লেখ থাকা একটি কভারিং লেটার তৈরী করে নিতে হবে।
৫. জন্ম নিবন্ধন পত্র: জন্ম নিবন্ধন পত্র এর একটি আসল কপি থাকতে হবে।
৬. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর একটি আসল কপি।
৭. স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: আপনাকে অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়ার স্বীকৃত মেডিকেল সেন্টার থেকে আপনার স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এর মাধ্যমে প্রশংসাপত্র নিয়ে নিতে হবে। করোনার টিকা দিয়েছেন কিনা তার ও একটি কপি আবেদন পত্র টির সাথে জমা দিতে হবে।
৮. আইডেন্টিটি ডকুমেন্টসঃ বাংলাদেশ এর ভোটার আইডি কার্ড এর মেইন কপি এবং ফটোকপি থাকা জরুরি।
৯. বিয়ের ডকুমেন্টসঃ বৈধ বিয়ের সার্টিফিকেট মেইন কপি এবং ফটো কপি সত্যায়িত করে নিতে হবে। সাক্ষি দের সিগনেচার কপি।
১. পাসপোর্ট: একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা বান্ছনীয় যার মেয়াদ এর নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার অন্তত আরও ৩০ দিন বাকি থাকে। তার পাশাপাশি অন্তত পাসপোর্ট বই এর দুটি অ- ব্যবহৃত/ ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
২. ভিসা আবেদন পত্র: তারিখ সহ স্বাক্ষরিত একটি যথাযথ ভাবে পূরণ করা ভিসা আবেদন পত্র থাকতে হবে।
৩. ফটো স্পেসিফিকেশন: ছবি থাকতে হবে যার আকার হবে ৩৫ মি. মি x ৪৫ মি. মি। সেই ছবি গুলো ৬ মাস এর মধ্যে তোলা উচিত এবং ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হওয়া উচিত হবে।
৪. কভার লেটার: আবেদন কারীর সম্পুর্ন বিবরণ থাকতে হবে। তার সাথে পাসপোর্ট এর বিস্তারিত বিবরণ এবং দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ এর জন্য বিশদ বিবরণ। দক্ষিণ কোরিয়া থাকাকালীন তাদের ব্যয় কারা বহন করবে তার বিবরন উল্লেখ থাকা একটি কভারিং লেটার তৈরী করে নিতে হবে।
৫. জন্ম নিবন্ধন পত্র: জন্ম নিবন্ধন পত্র এর একটি আসল কপি থাকতে হবে।
৬. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর একটি আসল কপি।
৭. স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: আপনাকে অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়ার স্বীকৃত মেডিকেল সেন্টার থেকে আপনার স্বাস্থ্য মূল্যায়ন এর মাধ্যমে প্রশংসাপত্র নিয়ে নিতে হবে। করোনার টিকা দিয়েছেন কিনা তার ও একটি কপি আবেদন পত্র টির সাথে জমা দিতে হবে।
৮. আইডেন্টিটি ডকুমেন্টসঃ বাংলাদেশ এর ভোটার আইডি কার্ড এর মেইন কপি এবং ফটোকপি থাকা জরুরি।
৯. বিজনেস কার্ড এবং ডকুমেন্টসঃ কি ধরনের বিজনেস সংক্রান্ত কাজ এ ভ্রমণ করছেন তা জানিয়ে পেপার জমা দিতে হবে।
একক-প্রবেশ ভিসা (90 দিন পর্যন্ত) US$ 40
একক-প্রবেশ ভিসা (90 দিনের বেশি) US$60
ডাবল-এন্ট্রি ভিসা US$70
মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা US$90
একক-প্রবেশ ভিসা (৯০ দিন পর্যন্ত) US $৪০
একক-প্রবেশ ভিসা (৯০ দিনের বেশি) US $৬০
ডাবল-এন্ট্রি ভিসা US$৭০
মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা US $৯০
একক- প্রবেশ ভিসা (৯০ দিন পর্যন্ত) US$৪০
একক- প্রবেশ ভিসা (৯০ দিনের বেশি) US$৬০
ডাবল-এন্ট্রি ভিসা US$৭০
মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা US$৯০
১ম ধাপঃ ভিসা বাছাই- যে ধরন এর ভিসা -র মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাচ্ছেন সেটি সবার প্রথমে বাছাই করে নিতে হবে।
২য় ধাপঃ প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ –
ভিসা আবেদন পত্র টির সাথে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য গুছিয়ে নিয়ে এটাচ করে দিতে হবে। অবশ্যই সকল লিগেল ডকুমেন্টস সরবরাহ করবেন।
৩য় ধাপঃ ভিসা আবেদন শুরু- দক্ষিন কোরিয়া ভিসার জন্য আপনার জন্য প্রযোজ্য আবেদন টি সঠিক ভাবে অনলাইন এর মাধ্যমে শুরু করতে পারেন। অনলাইন এর মাধ্যমে ভিসার আবেদন করার কারনে প্রথমেই আপনাকে ভিসার জন্য করা আবেদন ফর্ম টি ডাউনলোড করে নিতে হবে। এবং তার সাথে সাথেই ডাউনলোড করা ফর্মটি তে সকল সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে পূরন করে নিতে হবে।
৪র্থ ধাপঃ সাক্ষাৎকার টি লিপিবদ্ধ করুন- দক্ষিন কোরিয়া ভিসার জন্য আপনার জন্য প্রযোজ্য সাক্ষাৎকার টি সঠিক ভাবে লিপিবদ্ধ করে নিতে ভুলবেন না। ভিসা অফিস এ গিয়ে আপনার সাক্ষাৎকার এ অংশগ্রহণ করুন।
৫ম ধাপঃ পেমেন্ট প্রদান করুন – যেই ভিসার মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করছেন, তার জন্য যেই পরমান পেমেন্ট ধার্য করা হয়েছে তা সঠিক ভাবে প্রদান করে নিতে হবে। এবং তার সাথে সাথে পেমেন্ট এর জন্য দেওয়া রিসিট টি ও সংগ্রহ করে নিতে ভুলবেন না। কারন পরবর্তী সময়ে এই রিসিট টি প্রয়োজন হতে পারে।
৬ষ্ট ধাপঃ পাসপোর্ট সংগ্রহ করে নিন- শেষ পর্যায়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে নিবেন। আপনার দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার ফ্লাইট এর ডেট টি জেনে নিবেন।
বাংলাদেশে অবস্থানরত যে সকল ভিসা কেন্দ্র গুলোতে দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন সেগুলো দেখে নিন এক নজরেঃ
ঢাকায় দক্ষিণ কোরিয়ার আবেদন কেন্দ্র, বাংলাদেশ
ঠিকানাঃ ৪, মাদানী এভিনিউ, ডিপ্লোম্যাটিক এনক্লেভ, বারিধারা মডেল টাউন, ঢাকা- ১২ ১২ বাংলাদেশ।
টেলিফোন নাম্বার –
(+88 0) 2-58 81- 20 88- 90
(+88 0) 2-58 81-20 41
ফ্যাক্স নম্বর –
(+88 0) 2 58 82- 38 71
ইমেইল এড্রেস-
ওয়েবসাই এর এড্রেস-
overseas.mofa.go.kr/bd-en/index.do
ভিসা অফিস এর সময়সূচি-
রবিবার-বৃহস্পতিবার:
09: 00- 12: 30 এবং 14: 00- 17: 00
মিশন প্রধান-
মিস্টার লি জ্যাং- কেউন, রাষ্ট্রদূত
১. কোরিয়া কি জীবন যাপন এর জন্য ব্যয়বহুল?
দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাসের গড় খরচ যুক্তিসঙ্গত। এটি লাওস বা চীন এর মতো কিছু এশিয়ান দেশে বসবাস এর মতো সস্তা নয়, তবে এটি জাপান বা সিঙ্গাপুর এর মতো ব্যয়বহুল ও নয়। সাধারণ ভাবে দেখতে গেলে, কোরিয়া দেশ এর সবচেয়ে ব্যয়বহুল জীবন যাত্রার খরচ রাজধানী সিউল এ পাওয়া যাবে।
২. আমি কীভাবে দক্ষিণ কোরিয়া য় ৯০ দিন এর বেশি থাকতে পারি?
দক্ষিন কোরিয়ায় ৯০ দিন এর বেশি সময় থাকার পরিকল্পনা কারী দর্শক দের অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশ এর আগে একটি ভিসা পেতে হবে। যে দেশ বা অঞ্চল এর নাগরিক রা কোরিয়া-র সাথে একটি ভিসা মওকুফ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে তারা ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করতে পারে, এই শর্তে যে তারা তাদের অবস্থান এর সময় পারিশ্রমিক মূলক কোনো কর্মকাণ্ডে জড়িত হবে না।
৩. বাংলাদেশি দের জন্য কি দক্ষিণ কোরিয়া -র ভিসা খোলা আছে?
দক্ষিণ কোরিয়া করোনা ভাইরাস মহামারী তে প্রায় ১৬ মাস বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশি দের কাছ থেকে ভিসার আবেদন গ্রহণ পুনরায় শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে। যে সকল বাংলাদেশি রা পড়াশোনা বা গবেষণার কাজ এর জন্য ৯০ দিন এর বেশি সলয় এর জন্য দক্ষিণ কোরিয়া যেতে ইচ্ছুক তারা এখনই ভিসা- র জন্য আবেদন করতে পারবেন।
৪. দক্ষিণ কোরিয়া কি কাজের জন্য ভালো?
কোরিয়ান লোকেরা তাদের বুদ্ধিমত্তা এবং কাজ এর নীতির জন্য সকল দেশে পরিচিত। এটা কোন আশ্চর্যের বিষয় নয় যে কেন দেশের সর্বোচ্চ গড় বার্ষিক কাজ এর সময় রয়েছে। আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়া তে চাকরি খোঁজার পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে আপনাকে অনেক ঘন্টা কাজ করার জন্য এবং সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা র জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে দেওয়া কাজ এর উপর নির্ভর করে মাঝে মাঝে বোনাস দেওয়া হয়ে থাকে।
৫. দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা পাওয়া কি সহজ?
দক্ষিণ কোরিয়া- র ভিসার জন্য আবেদন করা খুবই সহজ এবং ঝামেলা মুক্ত প্রক্রিয়া র মাধ্যমে করা যায়।
৬. দক্ষিণ কোরিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কত ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স প্রয়োজন?
একটি এক মেয়াদী প্রোগ্রাম এর ক্ষেত্রে (3 – 4 মাস) শিক্ষার্থী দের ন্যূনতম $ 3, 00 0 ব্যালেন্স সহ একটি সাম্প্রতিক ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে এবং তার সাথে একটি বছর-ব্যাপী প্রোগ্রামে থাকা শিক্ষার্থী দের অবশ্যই ন্যূনতম $ 10, 00 0 ব্যালেন্স সহ একটি সাম্প্রতিক ব্যাঙ্ক স্টেট মেন্ট প্রদান করতে হবে।
দক্ষিণ কোরিয়া -র লিগেল ভিসা প্রসেসিং এর মধ্য দিয়ে আপনি খুব সহজ ভাবেই যে কোনো বৈধ উদ্দেশ্য নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণ করতে পারেন।
তবে যখনই ভিসা প্রসেসিং এর কাজ শুরু করবেন ঠিক তার আগেই কোরিয়া ভিসা সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো জেনে নেওয়া জরুরি। এর কারণ, যদি আপনি সঠিক তথ্য না জেনে ভিসা প্রসেসিং শুরু করেন সেক্ষেত্রে প্রতারিত হবার অনেক সম্ভাবনা থাকে।
আমরা আশা করি আজকের এই আর্টিকেল টি পড়ার মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া এর ভিসা সম্পর্কিত সকল প্রকার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান নিতে পেরেছেন। যা আপনার ভিসা প্রসেসিং এর সময় কালে আপনাকে অনেক সহায়তা করবে।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.