ফেসবুকে ব্যবসা করার নিয়ম | কিভাবে ফেসবুকে ব্যবসা করবো | ব্যবসা আইডিয়া

0
41

বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রচুর পরিমাণে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ই-কমার্স এর মত ফেসবুক ব্যবসা করতে রয়েছে f-commerce

 

শুধুমাত্র ফেসবুককে কেন্দ্র করে ব্যবসা করে সফল হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। কিছু মার্কেটিং ট্রিকস এবং নামমাত্র মূলধন থাকলে আপনিও ফেসবুক ব্যবসা করতে পারেন।

 

এক্ষেত্রে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কিভাবে, কোন কাজ করবেন – এ ব্যাপারে একটি দিকনির্দেশনার প্রয়োজন রয়েছে। মূলত, ফেসবুকে ব্যবসা সংক্রান্ত এ বিষয়গুলো নিয়ে আজকে কথা বলতে চাচ্ছি।

 

তো চলুন কথা না বাড়িয়ে ধাপে ধাপে সেগুলো বিস্তারিত জেনে নিইঃ

 

প্রথমে মার্কেট অ্যানালাইসিস করুন

 

বর্তমানে ফেসবুকে মার্কেটপ্লেসে নামে একটি অপশন পাওয়া যাচ্ছে। এই অপশন থেকে অনেকটা bikroy.com এর মত সুবিধা মিলছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরির নাম ধারণ এর পণ্য পাওয়া যাচ্ছে ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে।

 

শুধুমাত্র মার্কেটপ্লেসেই নয়; বরং ফেসবুক পেজ গ্রুপ এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বিজনেস রিলেটেড পোস্ট পাওয়া যাচ্ছে। 

Related : ট্যুরিজম ব্যবসা আইডিয়া

এজন্য আপনাকে ফেসবুক ব্যবসা করার পূর্বে অবশ্যই মার্কেট রিসার্চ এবং এনালাইসিস করে নিতে হবে।

 

ফেসবুকে মানুষ কোন ধরনের পণ্য বেশি করছে বেশি ক্রয় করছে এবং বেশ আগ্রহ বোধ করছে – সে বিষয়গুলো আপনাকে নোট করে নিতে হবে। 

 

মার্কেট রিসার্চ করে যে পণ্যটা তুলনামূলক বেশি চাহিদা রয়েছে, সেটা নিয়ে আপনার ব্যবসা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

 

কেননা, চাহিদা সম্পন্ন পন্য নিয়ে ব্যবসা করলে সহজেই সফল হওয়া সম্ভব। আর এজন্য আপনাকে প্রথমেই মনোযোগের সাথে ও গুরুত্ব সহকারে মার্কেট এনালাইসিস এবং রিসার্চের কাজটি করে নিতে হবে।

 

পণ্য বাছাই ও তা চূড়ান্তকরণ

 

মার্কেট রিসার্চ করার পর যে কয়টি চাহিদাসম্পন্ন পণ্য পাবেন সেগুলো থেকে আপনাকে আপনার ফেসবুক ব্যবসা করার জন্য কাঙ্খিত পণ্যটি বাছাই ও তা চূড়ান্ত করে নিতে হবে।

 

পণ্য বাছাই ও চূড়ান্তকরণের ক্ষেত্রে মনে রাখবেন, আপনার কাছে সহজলভ্য কিন্তু মানুষের কাছে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এমন পণ্য আপনাকে বাছাই করে নিতে হবে।

 

কারণ, এসব পণ্য নিয়ে ফেসবুকে ব্যবসা করলে সফলতা লাভ করা সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই ক্রেতাদের কাছে আকর্ষণীয় ও চাহিদা সম্পন্ন – এরকম পণ্য বাছাই ও চূড়ান্ত করুন।

 

পণ্যের উপস্থাপনা

 

ফেসবুক ব্যবসা করার জন্য পণ্য চূড়ান্তকরণের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ হলো পণ্যের উপস্থাপনা করা। মানুষ সাধারণত এক্ষেত্রে একটি ভুল করে থাকে।

 

আর তা হল এই যে, অনেক মানুষ বাস্তবে ফেসবুকে ব্যবসা করার জন্য যে পণ্য সংগ্রহ করে হুবহু সেই ছবি দিয়ে উপস্থাপনা করেনা। 

 

ছবিকে এমন ভাবে এডিট করে ফেলে যে তাকে এমন দুর্দান্ত মনে হয় যার সাথে বাস্তবের কোন মিল নেই।

 

আপনি যদি ফেসবুক ব্যবসা করে সফল হতে চান তাহলে কখনই কাজটি করা যাবে না কেননা এটি স্পষ্ট প্রতারণা। ‌ এই কাজটির এর মাধ্যমে মানুষের নিকট বিশ্বস্ততা ও গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে ফেলতে পারেন।

 

এর ফলে ব্যবসায়ীক ইমেজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং আপনি ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারেন। তাই আপনি পণ্যের রিয়েল ছবি দিবেন যার সাথে বাস্তবে মিল আছে। ছবির সাথে সুন্দর একটি বিবরণ দিয়ে দিবেন। বিবরণটি যেন তথ্যবহুল হয় – সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন।

 

পণ্যের মূল্য নির্ধারণ

 

পণ্যের মূল্য নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ ফেসবুকে ব্যবসার ক্ষেত্রে। আপনাকে চেষ্টা করতে হবে মানুষ যেন সাশ্রয় সেরা পণ্যটি আপনার কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারে।

 

এজন্য আপনার পণ্যটি সাধারণত যে দামে বিক্রয় হয় তার চেয়ে কিছুটা কমে বিক্রয় করার চেষ্টা করবেন। তবে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে যে রিটার্ন অফ ইনভেস্টমেন্ট যেন হয়।

 

রিটার্ন অফ ইনভেস্টমেন্ট বলতে আপনার বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত আসার প্রক্রিয়া কে বুঝায়। 

 

ফেসবুকে ব্যবসা করার প্রথম দিকে নিজের পরিচিতি বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নিজের বেনিফিট কম করার চেষ্টা করবেন।

 

আর ব্যবসা যখন রানিং হয়ে যাবে তখন চেষ্টা করবেন আপনার ব্যবসায়িক পণ্যের মূল্য সাধারণ বাজার দাম এর চেয়ে কিছু হলে যেন কম হয়। তাই সাবধানে পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করতে হবে আপনাকে।

 

এক্সেল বা স্প্রেডশিট ব্যবহার করুন

 

ব্যবসা চায় ফেসবুকের মাধ্যমে হোক অথবা অন্য কোন মাধ্যমে, হিসাব রাখাটা জরুরি। এক্ষেত্রে আপনি যদি একা ব্যবসা করতে চা তাহলে মাইক্রোসফট এক্সেল ব্যবহার করে হিসাব সংরক্ষণ করতে পারেন।

 

আর যদি কয়েকজন মিলে ব্যবসা করতে চান, তাহলে স্প্রেডশিট আপনাদের জন্য বেশি উত্তম। কেননা, স্প্রেডশিটে একসাথে একাধিক জন মিলে হিসাবের কাজ করা যায়।

 

এছাড়া বর্তমানে প্লে স্টোরে টালিখাতা নামে একটি অ্যাপ রয়েছে। সেটাও এক্সেল অথবা স্প্রেডশিটের পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন। এক্সেল বা স্প্রেডশিটে ক্রেতাদের ফোন নম্বর ও অন্যান্য যাবতীয় তথ্য টুকে রাখবেন যত্নসহকারে।

 

যাতে পরবর্তীতে তাদের সাথে পুনরায় যোগাযোগ করতে পারেন। খাতাকলমের পরিবর্তে এসব টুল ব্যবহার করাটা হিসাব রাখার জন্য বেশ সহজ একটি মাধ্যম।

 

ডেলিভারি পার্টনার চয়েস

 

উপরের কাজগুলো সঠিকভাবে হয়ে গেলে ডেলিভারি পার্টনারের বিষয়টির ব্যাপারে আপনাকে উদ্যোগ নিতে হবে। 

 

কেননা, নিজেই যদি ব্যবসা এর যাবতীয় কাজ সামলানোর পাশাপাশি আবার ডেলিভারির কাজও করেন, তাহলে আপনার প্রচুর সময় চলে যেতে পারে।

 

তাছাড়া পণ্ডের অর্ডারের পরিমাণ বাড়লে আপনার একার পক্ষে সময়মতো সব অর্ডার ডেলিভারি করা সম্ভব নাও হতে পারে! 

 

এজন্য বিশ্বস্ত কুরিয়ারের মার্চেন্ট হতে হবে আপনাকে। অথবা বিশ্বস্ত কাউকে ডেলিভারি ম্যান হিসেবে নিয়োগও করতে পারেন।

 

স্ট্রং প্যাকিং সিস্টেম

 

শুধু ফেসবুক ব্যবসা এর ক্ষেত্রে নয় বরং যেকোনো ব্যবসার ক্ষেত্রেই পণ্যের প্যাকিং গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইন রিলেটেড ব্যবসার ক্ষেত্রে এর গুরুত্ব আরো বেশি।

 

আপনি কোন প্লাস্টিক পণ্য যত সহজে প্যাকিং করতে পারবেন; তত সহজে কাঁচের জিনিস বা দই জাতীয় খাবার কিন্তু প্যাকিং করতে পারবেন না। 

 

কেননা, কাঁচ বা দই জাতীয় জিনিস স্ট্রংভাবে প্যাকিং না করলে ডেলিভারির সময় সেগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে সহজেই।

 

এজন্য শক্তভাবে ভাল বক্সে স্ট্রংভাবে প্যাকিং করতে হবে। তাই এ বিষয়টি আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।

 

ফেসবুক পেজের পাশাপাশি গ্রুপ মার্কেটিং করুন

 

অনেকে ফেসবুক ব্যবসা করার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পেজ টার্গেট করে ব্যবসায়ীক কার্যক্রম চালায়; যা মারাত্মক ভুল। কেননা, নতুন ব্যবসা করার জন্য শুধু ফেসবুক পেজ যথেষ্ট নয়।

 

কেননা, ফেসবুক পেজ হলো ওয়ান ওয়ে কমিউনিকেশন বা একমুখী যোগাযোগমাধ্যম। এতে পেজ লিডার শুধু নিজেই কথা বরে থাকে আর সেই লাইমলাইটে থাকে।

 

কিন্তু ফেসবুক গ্রুপের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। গ্রুপে ব্যবসার লিডারদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ এবং ক্রেতাদেরও কথা বলার সুযোগ থাকে। ফলে, গ্রুপের সাধ্যমে ফেসবুক ব্যবসা সহজেই সফলতার দিকে ধাবিত হয়।

 

তাছাড়া ফেসবুকে যত কষ্টে লাইক আসে, গ্রুপের মেম্বার পাওয়ার ক্ষেত্রে তেমন কষ্ট করতে হয়না। গ্রুপে সাধারণত দ্রুত মেম্বার বাড়ে। তাই আপনি ফেসবুক পেজের পাশাপাশি অবশ্যই ফেসবুক গ্রুপেও ব্যবসায়ীক কাজ চালাবেন।

 

দ্রুত শেয়ার বিষয়ক কাজ সেরে ফেলুন

 

অনেকে ফেসবুক ব্যবসা করার ক্ষেত্রে বিজনেস পোস্ট পাবলিশ করেন, কিন্তু শেয়ার করেন ঘন্টাখানেক পরে – যা বড় একটি ভুল। 

 

ফেসবুকে বিজনেস পোস্ট করার পর সাথে সাথে বিভিন্ন জায়গায় পোস্ট শেয়ারের কাজ করে ফেলবেন।

 

কেননা, পোস্ট করার পর শেয়ারের ক্ষেত্রে দেরী করলে সে পোস্টে রিচ তেমন একটা পাওয়া যায় না, যতটা পাওয়া যায় দ্রুত শেয়ার করলে। 

 

এটা ফেসবুকের অ্যালগরিদম অনুযায়ী হয়। তাই বিজনেস পোস্ট করে বিভিন্ন জায়াগায় তৎক্ষনাৎ শেয়ার করে ফেলুন।

 

আপসেল করতে মিস করবেন না

 

আপসেল ফেসবুক ব্যবসা এর ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়, যেটার ব্যাপারে অনেকেই উদাসীন। আপসেল আসলে কি?

 

আপনি আপনার ব্যবসা করার সময় যাদের কাছে অলরেডি পণ্য বিক্রয় করেছেন, তাদের কাছে নতুন পণ্যের প্রচার করাই হলো আপসেল।

 

এর মাধ্যমে নতুন পণ্য বিক্রয়ের জন্য পুরনো ক্রেতাদের ফলোআপ দেয়া হয়। যে সমস্ত ক্রেতারা আপনার কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করেছেন, তারা আপনার এবং আপনার পণ্য সম্পর্কে জানেন।

 

আপনার কাছ থেকে পুনরায় তাদের পণ্য কেনার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। এ সংক্রান্ত কাজই হলো আপসেল। পূর্বে আপনাদের জানিয়েছি যে এক্সেল অথবা স্প্রেডশিটে হিসেব এবং কাস্টমারদের তথ্য সংরক্ষণ করার কথা।

 

সেখান থেকে পুরনো কাস্টমারদের তথ্য বা ফোন নম্বর, ফেসবুক আইডি ইত্যাদি তে তাদের কাছে নতুন পণ্য বিক্রয়ের জন্য আপনাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। আপসেলের মাধ্যমে ভাল প্রফিটের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এটিকে অবহেলা করবেন না।

 

টিম তৈরি করে কাজ করুন

 

আপনি যদি একা ফেসবুক ব্যবসা তে নেমে থাকেন; তাহলে আপনার উচিত যে, কয়েকজন কে নিজের ব্যবসা তে শামিল করে কাজ করা। এটা হলো টিম তৈরীর মাধ্যমে কাজ সম্পাদন প্রক্রিয়া।

 

ধরুন, আপনার ব্যবসার পরিধি বড় হয়েছে এবং কাজের পরিমাণ বেড়েছে। ব্যবসার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনার ও পণ্য ম্যানেজের দায়িত্ব, ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব, ডেলিভারির দায়িত্ব সহ প্রভৃতি কাজ রয়েছে। আপনার একার পক্ষে সব কাজ সামলানো অত্যন্ত কঠিন। 

 

ক্ষেত্রবিশেষে তা অসম্ভবও হতে পারে। এজন্য আপনি যদি কিছু অর্থ খরচ করে ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ পরিচালনার জন্য একজনকে নিয়োগ দেন, এক্সেল অথবা স্প্রেডশিট ম্যানেজমেন্টের জন্য একজনকে নিয়োগ দেন; তাহলে কিন্তু আপনার প্রেশার অনেকাংশে কমে যাওয়ার মতো।

 

এছাড়া আপনার পক্ষে বেতনভুক্ত কর্মচারিও নিয়োগ করতে পারেন; যে কিনা আপনার ব্যবসার জন্য মার্কেটিং করে দিবে। 

 

যদি বেতন দেয়া সম্ভব না হয়; তাহলে রিসেলার নিয়োগ করতে পারেন, যে আপনাকে কাস্টমার এনে দিবে। এতে তাকে কমিশন দিয়ে দিবেন প্রোডাক্ট প্রতি হিসাব ধরে।

 

তাই টিম বা দল তৈরি করে কাজ করার ব্যবস্থা গ্রহন করুন। এতে আপনার সুবিধার পাশাপাশি যারা আপনার পক্ষে আপনার টিমে কাজ করবে; তাদের বেকারত্ব দূর হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ্।

 

অধিক পরিমাণে প্রোডাক্ট কালেক্ট করুন

 

ব্যবসা করার জন্য ইকোনমিক স্কেল একটি দারুণ বিষয়। এটি হলো অধিক পরিমানে লাভজনক পণ্য ক্রয় করার মাধ্যমে খরচ কমিয়ে ফেলার একটি পদ্ধতির নাম।

 

ধরুন, একটি টি-শার্টের সাধারণ পাইকারি ক্রয়মূল্য ২৮০/- টাকা, যা এক ডজনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু, ১০০ পিসের ক্ষেত্রে ক্রয়মূল্য হলো ২০০/- টাকা! ব্যবসার জন্য যত বেশি পণ্য কেনা যায়, গড়ে খরচ ততই কমে আসে।

 

তাই আপনি ফেসবুক ব্যবসা করার ক্ষেত্রে অধিক পরিমাণে বেশি চাহিদাসম্পন্ন প্রোডাক্ট সংগ্রহ করতে পারেন। এতে ইকোনমিক স্কেল বিচারে আপনি লাভবান হবেন ইনশা আল্লাহ্।

 

বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ফেসবুক ব্যবসা একটি দারুণ ব্যবসায়ীক প্ল্যাটফর্ম। এমণ পণ্য; যা সচরাচর কাছে পাওয়া যায় না কিন্তু চাহিদা বেশি – এমন পণ্য নিয়ে ব্যবসা করলে সফল হওয়া অসম্ভব নয়।

 

ধৈর্য্য, সততা, বিশ্বস্ততা, মার্জিত আচরণের সাথে কঠোর পরিশ্রম করতে পারলে ফেসবুকের মাধ্যমে  ব্যবসা করে লক্ষ টাকা আয় সম্ভব। তাই সুশৃঙ্খলভাবে উপরোক্ত সব নিয়মগুলো ফলো করে আপনিও শুরু করতে পারেন।

 

Visited 4 times, 1 visit(s) today

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here