ব্যাংক

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত (২০২৪)

আপনার কি Loan বা ঋণ প্রয়োজন? আচ্ছা আপনি কি একজন প্রবাসী কিংবা আপনার পরিবারের কেউ প্রবাসে থাকে এবং দেশে রেমিটেন্স পাঠায় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে? তবে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। কেননা এখানে জানাবো ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত এই ব্যাংক লোন গ্রহনের জন্য অনেকের প্রথম পছন্দ। বিশেষ কিছু সুবিধা থাকার কারণে অনেকেই ইসলামী ব্যাংকের থেকে লোন নিতে ইচ্ছুক হয়। তবে আপনি যদি প্রবাসী কিংবা প্রবাসী বাংলাদেশির পরিবারের কেউ হয়ে থাকেন তবে পাচ্ছেন আরো বিশেষ কিছু সুবিধা। তাহলে আর দেরি কেনো, জেনে নিন ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত। 

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের বৃহত্তম শরিয়াহ-ভিত্তিক ব্যাংক এবং এটি প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বিভিন্ন ধরণের ঋণ প্রদান করে,সেদিন গুলোকে মূলত ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন বলা হয়। যদিও তারা এটাকে সরাসরি লোন বা ঋণ হিসেবে দাবী করে না, ইসলামী ব্যাংক এটাকে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করে। গতানুগতিক সাধারণ ব্যাংকগুলোর লোন থেকে কিছুটা ভিন্ন ধরনের ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি কি সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে আর্টিকেলটিতে। 

প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যেমন: কারা এই লোনটি নিতে পারবে, কত টাকার লোন নিতে পারবে, লোন নেওয়ার যোগ্যতা, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস, এবং ঋণের সুদের হার কত ও আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানানো হলো।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন কারা নিতে পারবে?

যারা বাংলাদেশী নাগরিক এবং দীর্ঘ সময় ধরে প্রবাসে বসবাস করছেন এবং ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন, প্রাথমিকভাবে তারা ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য Eligible. 

তবে যেহেতু যারা প্রবাসে অবস্থান করছে তারা সরাসরি ব্যাংকে এসে যোগাযোগ করে একাউন্ট তৈরি করতে পারবে না কিংবা লোনের জন্য আবেদন করতে পারবে না, সেক্ষেত্রে উক্ত অ্যাকাউন্ট মেন্টেনেন্স যারা করছে কিংবা প্রবাসে থাকা ব্যক্তির বাবা মা স্ত্রী পুত্র সন্তানেরা উক্ত লোনের জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে ঋণের জন্য যে আবেদন করবে তার বয়স অবশ্যই ১৮ থেকে ৬০ এর মধ্যে হতে হবে। 

কত টাকা পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেয়া যাবে?

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন কত থেকে কত টাকা প্রয়োজন নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক যেহেতু এটাকে সরাসরি লোন হিসেবে বিবেচনা করছে না তারা এটাকে ইনভেসমেন্ট বা বিনিয়োগ হিসেবে দেখছে। এবং আপনার কাজের জন্য ইসলামী ব্যাংক সর্বনিম্ন ০.০৫ মিলিয়ন থেকে ১০০ মিলিয়ন পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারে। এটাকে যদি আপনার নিজস্ব ভাষায় বুঝতে চান তাহলে বলতে হয় সর্বনিম্ন ০.০৫ মিলিয়ন থেকে ১০০ মিলিয়ন পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক  আপনাকে লোন দিতে পারে।

তবে স্পেসিফিক ভাবে আপনি কত টাকা লোন পাবেন কিংবা আপনার প্রতি কত টাকা বিনিয়োগ করা হবে সেটা নির্ভর করবে ইসলামী ব্যাংকের কর্তৃপক্ষের উপর। আপনি যত টাকা ঋণ চাইবেন তত টাকা ঋণ দেওয়া হবে না। আপনাকে ঠিক কত টাকা ঋণ দেওয়া হবে সেটা নির্ভর করবে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, লেনদেন, অর্থ জমার পরিমাণ সহ আরো বেশ কিছু ক্রাইটেরিয়ার উপর।  

ঋণ বা লোনের সময়কাল

আপনাকে যে লোন প্রমাণ করা হবে তার সময়কাল কত হবে সেটা নির্ভর করবে আপনাকে ঠিক কত টাকা লোন দেয়া হচ্ছে তার উপরে। পাশাপাশি আপনি কোন কাজের জন্য ঋণ গ্রহণ করছেন সেটির উপর নির্ভর করবে দিনের সময়কাল। 

এক্ষেত্রে আপনার উপর যত টাকা বিনিয়োগ করা হবে কিংবা আপনাকে যত টাকা ঋণ দেওয়া হবে তার পরিমাণ যদি কম হয় তবে ঋণের সময় কাল কম হবে এবং আপনার প্রতি করা বিনিয়োগ যদি বেশি হয় তবে স্বাভাবিকভাবেই লোনের সময়কাল দীর্ঘমেয়াদি হবে। 

তবে স্বাভাবিকভাবে ইসলামী ব্যাংক এর লোনের সময়কাল সর্বনিম্ন এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং এটি তিনটি ক্রাইটেরিয়া মেইনটেন করে হয় স্বল্প মেয়াদী লোন, মধ্য মেয়াদি লোন এবং দীর্ঘমেয়াদি লোন। 

কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে?

যেহেতু ইসলামী ব্যাংকের নিয়ম মোতাবেক এটিকে বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হয় সে ক্ষেত্রে আপনার কাজ কিংবা ব্যবসার উপরে ইসলামী ব্যাংক বিনিয়োগ করবে। তবে এটা অন্য সব ব্যাংকের মতো হবে না। অন্য সকল ব্যাংকে আপনার প্রয়োজনীয় অর্থ লোন হিসেবে আবেদন করলে সমপরিমাণ অর্থ আপনাকে প্রদান করা হয় কিন্তু ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ সিস্টেমে আপনার যত টাকা বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে সেখানে ইসলামী ব্যাংক অংশীদার হিসেবে অবদান রাখবে। 

সহজভাবে বলতে গেলে, আপনি যদি একটি ব্যবসা পরিচালনার জন্য ঋণ গ্রহণ করতে চান এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংকে আবেদন করলেন। ইসলামী ব্যাংক আপনার কাছ থেকে স্টেটমেন্ট চাইবে যে আপনার ঠিক কত টাকার ইনভেসমেন্ট দরকার কিংবা আপনার ব্যবসায় কত টাকা টোটাল বিনিয়োগ দরকার। এরপর বিভিন্ন সেক্টর ভিত্তিক অনুপাত হারে ইসলামী ব্যাংক আপনার ব্যবসায় বিনিয়োগ করবে। তবে কখনোই সম্পূর্ণ টাকা প্রদান করবে না। 

যেমন আপনি যদি মূলধন হিসেবে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী কল্যাণ ঋণ গ্রহন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার টোটাল ইনভেসমেন্ট এর আশি শতাংশ ইসলামী ব্যাংক প্রদান করবে বাকি 20 শতাংশ আপনার নিজের থাকতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি ব্যবসা করতে চাচ্ছেন যেখানে আপনার টোটাল ইনভেসমেন্ট প্রয়োজন হবে ১০০ টাকা সেক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক আপনাকে ৮০ টাকা দিবে এবং ২০ টাকা আপনার নিজের থাকতে হবে। 

এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক আপনাকে লোন দেওয়া কিংবা নিজেদের দিক থেকে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে নিজস্ব কিছু বিনিয়োগ অনুপাত নির্ধারণ করে রেখেছে নিম্মে ছকে ক্ষেত্রবিশেষে ইসলামী ব্যাংক কত শতাংশ লোন প্রদান করবে এবং কত টাকা আপনার নিজস্ব থাকতে হবে তা তুলে ধরছি। 

বিনিয়োগের খাত / লোনের কারণব্যাংক যতটাকা লোন দিবে (শতাংশ হারে)আপনার যতটাকা থাকতে হবে (শতাংশ হারে)
মূলধনী৮০%২০%
প্রকল্প (নির্মাণ/কাঠামো)৪০%৬০%
মুরবাহা – MLP ৭৫%২৫%
LC/বিল ৯০%১০%
পরিবহন৬০%৪০%

আশা করছি বুঝতে পেরেছেন যে, ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন ঠিক কত টাকা পেতে পারেন।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন ইন্টারেস্ট বা ঋণের সুদ

যদিও ইসলামী ব্যাংক এটাকে ঋণ কিংবা ঋণের সুদ হিসেবে বিবেচনা করে না তবে স্বাভাবিক দৃষ্টিতে এটাকে রিনা সুদ বলা চলায় তবে তারা এটাকে বিনিয়োগের একটি মুনাফা হিসেবে বিবেচনা করে। এক্ষেত্রে তাদের নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে সাধারণত 13% নির্ধারণ করে। 

কোন খাতে বা কারণে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন প্রদান করে?

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোনের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে কিছু কারণ ও ক্ষেত্র নির্ধারণ করে দিয়েছে। আপনি যদি উক্ত কারণগুলোর জন্য লোনের আবেদন করেন তবে সহজেই লোন অ্যাপ্রুভ হবে। 

ইসলামী ব্যাংক যে কারণ গুলোর জন্য লোন প্রদান করে থাকে সেগুলো হলো:

১) দেশের নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তামূলক  কর্মসূচি।

২) নিজস্ব ব্যাংকিং ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে প্রবাসীদের বিনিয়োগ সুবিধা বৃদ্ধি করা

৩) ইসলামী ব্যাংকের প্রবাসীদের রেমিটেন্স প্রদানে উৎসাহী করে তোলা

৪) দেশের অর্থ পাচার রোধ এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অংশগ্রহণ

৫) বিদেশ থেকে ফিরে প্রবাসীরা যাতে করে আত্মনির্ভরশীল হয়ে নিজেদের কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারে সেই সুযোগ প্রদান করা। 

ইসলামী ব্যাংক যে খাত গুলোতে লোন প্রদান করে থাকে সেগুলো হলো:

  • গাড়ি লোন স্কিম।
  • মহিলা উদ্যোক্তা লোন স্কিম।
  • ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন স্কিম।
  • রিয়াল এস্টেট লোন স্কিম।
  • হাউস হোল্ড লোন স্কিম।
  • ছোট ব্যবসা লোন স্কিম
  • মাইক্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লোন স্কিম

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে?

১) ব্যবসা করলে সেটার ট্রেড লাইসেন্স 

২) যে সেক্টরে ঋণ নিবেন তার বিবরণী 

৩) TIN সার্টিফিকেট 

৪) আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র 

৫) আবেদনকারীর ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি 

৬) আবেদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে যেখানে ভিসা সংক্রান্ত সকল তথ্য সঠিক ভাবে লিপিবদ্ধ থাকবে। 

৭) লোনের জন্য অবশ্যই ইসলামি ব্যাংকে একটা একাউন্ট থাকতে হবে। 

৮) ব্যাংক একাউন্টের ৬ মাসের স্ট্যাটমেন্ট দেখাতে হবে। 

৯) আয়ের প্রমাণপত্র (যেমন, রেমিট্যান্স সার্টিফিকেট) 

১০) ঋণের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ঘোষণাপত্র

বিশেষ যোগ্যতা:

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন গ্রহণ করতে আপনাকে অবশ্যই বিশেষ এক ধরনের যোগ্যতা রাখতে হবে যা হল আপনার সর্বনিম্ন ৫ লক্ষ টাকার এফডিআর থাকতে হবে কিংবা ৫ লক্ষ টাকার স্থায়ী সম্পদ দেখাতে হবে। যদি কোনো ভাবে এটা না থাকে কিংবা দেখানো না যায় তবে আপনি কোনো ভাবে ইসলামী ব্যাংকের এই লোনটির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। 

ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সিআইপি রিপোর্ট প্রদান করতে হবে যা বাংলাদেশ ব্যাংক প্রদান করে। আপনি যদি না জেনে থাকেন সিআইবি রিপোর্ট কি এবং কিভাবে সিআইপি রিপোর্ট নিতে হয় তবে উক্ত আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন আবেদন পদ্ধতি

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য সরাসরি ইসলামী ব্যাংকের যে কোন শাখায় গিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আবেদনের জন্য যে সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং যে যোগ্যতা গুলো প্রয়োজন হবে সেগুলো পূর্ণাঙ্গভাবে মিলিয়ে তারপর যাবেন।

ব্যাংকে উপস্থিত হয়ে সেখান থেকে আবেদন পত্র সংগ্রহ করতে হবে এবং সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে। প্রথমে  আবেদন পত্রটি পূরণ করা হয়ে গেলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ এক করতে সেখানে থাকা কর্মরত ব্যক্তিদের কাছে জমা দিতে হবে। 

এরপর আপনার আবেদনটি বিবেচনা করে যদি লোনের জন্য গ্রহণযোগ্য মনে করে তবে আপনাকে ঋণ প্রদানে অনুমোদন দেওয়া হবে এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য: লোনের আবেদন করার সময় অবশ্যই আপনার সকল কাগজপত্র গুলো Valid কি-না সেটা নিশ্চয়ন করবেন পাশাপাশি আপনার নমিনি তথ্যগুলো সঠিকভাবে প্রদান করবেন। 

পরিশেষে কিছু কথা

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন  নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক লোন সংক্রান্ত সকল তথ্য সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। শুধুমাত্র ইসলামী ব্যাংকের লোন নয় বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে বাংলা আলো ওয়েবসাইটের ব্যাংক নামক ক্যাটাগরিটি অনুসরণ করুন। 

Bangla Alo

Recent Posts

মন ভালো রাখার উপায় || মন সুস্থ রাখার ১০ টি টিপস

মানুষের মন যেহেতু আছে এটা ভালো কিংবা খারাপ থাকবে এটা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়।  একটা…

4 weeks ago

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি মেডিকেল কলেজ

বাংলাদেশে মেডিকেল শিক্ষার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার সাথে সাথে, ভালো মানের মেডিকেল কলেজের তালিকা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।…

2 months ago

সেরা ১০ টি গল্পের বই || বাছাইকৃত লেখকের সেরা ১০ টি বই

গল্পের বই পছন্দ করেন? পড়ার জন্য সেরা গল্পের খোজে আছেন? সে সুবাদে অনলাইনে সার্চ করে…

2 months ago

ভিসা ও পাসপোর্ট কি? একটি ভিসা এবং পাসপোর্টের মধ্যে পার্থক্য সমূহ

যারা সঠিক তথ্যটি জানেনা তাদের অনেকের ধারণা - ভিসা এবং পাসপোর্ট মূলত একই কাজ করে…

2 months ago

ইসলামে নিষিদ্ধ ব্যবসা || যে সকল ব্যবসা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম

একজন মুমিন ব্যক্তি হিসেবে আপনার অবশ্যই জেনে রাখা উচিত আপনি যে ব্যবসা পরিচালনা করছেন তাকে…

2 months ago

বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া ২০২৪

সব দিক থেকে উত্তম ও হালাল উপার্জনের উপায় হলো ব্যবসা। যে শ্রেনীর লোকই হোক না…

4 months ago