কাতার যাওয়ার ইচ্ছা? বাংলাদেশ থেকে কাতার ভিসা পেতে হলে কি করতে হবে, কত টাকা খরচ, কোথায় আবেদন করবেন, কি কি লাগবে সব বিষয়ে জানুন এই আর্টিকেল থেকে।
কাতার হলো পারস্য উপসাগর এর দেশ। এই দেশ ভ্রমন করার স্বপ্ন অনেক বাংলাদেশী নাগরিকেরই থাকে। বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্য নিয়ে, উচ্চ শিক্ষার জন্য কিংবা বিদেশ ভ্রমন করতেও কাতার গিয়ে থাকেন অনেকেই।
ভিসার প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন নিয়ম মেনে চলতে হয়, আজকের আর্টিকেলে আমরা সেই সম্পর্কেই আলোচনা করবো। তাহলে চলুন শুরু করা যাক…
কাতার এর ওয়ার্ক ভিসার সকল প্রসেসিং শেষ করতে সময় লাগে প্রায় এক থেকে দুই মাস এর মতো। এই ভিসার মেয়াদ থাকে প্রায় দুই থেকে তিন বছর পর্যন্ত, এটি পরপর রিনিউ করা যায়।
কাতার এর স্টুডেন্ট ভিসা তৈরী হতে সময় লাগে দশ থেকে বিশ কার্যদিবস এর মতো। সম্পূর্ন উচ্চশিক্ষা শেষ করা পর্যন্ত এই ভিসার মেয়াদ থাকবে।
কাতার এর ফ্যামিলি ভিসা তৈরী হতে সময় লাগে ১৫-৩০ দিন এর মতো। এই ভিসার মেয়াদ থাকবে ১ থেকে ৩ মাস।
এই ভিসার ক্ষেত্রে টুরিস্ট রা ১ থেকে ২ মাস কাতারে অবস্থান করতে পারবেন। ভিসা প্রসেসিং হতে সময় লাগতে পারে প্রায় ১ মাস এর মতো।
Related : বাংলাদেশ থেকে ইতালি ভিসা পাওয়ার উপায়
প্রতিটি আলাদা আলাদা দেশ এর আলাদা ধরনের ভিসার প্রসেসিং করার জন্য প্রয়োজন হয় বিভিন্ন ধরনের দরকারী ডকুমেন্টস। এখন আপনাদের জানানো হবে আজকের ভিন্ন ভিন্ন কিছু কাতার ভিসা প্রসেসিং এর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সম্পর্কে –
১. ডিজিটাল পাসপোর্ট
২. আসল জন্ম নিবন্ধন সনদ।
৩. লিগেল আইডেন্টিটি ডকুমেন্টস।
৪. কাতার ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম।
৫. পাসপোর্ট সাইজ এর সদ্য তোলা কয়েক কপি রঙিন ছবি।
৬. কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন এর ডোসের ফর্ম।
৭. সকল কাগজ পত্র সমূহ সত্যায়িত হওয়া বাঞ্চনীয়।
৮. সরকার থেকে স্বীকৃত দেওয়া মেডিকেল ফিটনেস এর সনদ পত্র।
৯. কাতার ভিসা স্পনসর কারীর আকামার ফটো কপি।
১০. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
১১. বাংলাদেশী ভোটার আইডি কার্ড।
১. ডিজিটাল পাসপোর্ট।
২. চার কপি পাসপোর্ট সাইজ এর সদ্য তোলা রঙিন ছবি।
৩. আপনার পছন্দ মতো কাতার এর যে কোনো একটি ইউনিভার্সিটি এর অফার লেটার।
৪. স্কুল এবং কলেজ এর সকল মেইন সার্টিফিকেট, তার পাশাপাশি আগের সকল পরীক্ষার মার্কশিট।
৫. IELTS স্কোর এর সার্টিফিকেট।
৬. এপ্লিকেশন ফর্ম।
৭. নিজ অথবা পরিবার এর সদস্য এর ব্যাংক সলভেন্সির কাগজ পত্র।
৮. ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম।
৯. শিক্ষার্থীদের সকল প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র গুলো ইন্টান্যাশনাল অরগানাইজেশান ফর মাইগ্রেশান থেকে ভেরিফিকাশন করে নিতে হবে।
১০. লিগেল আইডেন্টিটি ডকুমেন্টস।
১১. রিকমেন্ডেশন লেটার অথবা মোটিভেশনাল লেটার।
১২. সিভি এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
১৩. কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন এর ডোসের ফর্ম।
১৪. আগের স্কুল কলেজ এর সকল সার্টিফিকেট এর মেইন কপি এবং ফটোকপি। অবশ্যই সকল সার্টিফিকেট গুলো শিক্ষাবোর্ড এবং কাতার এর অ্যাম্বাসি থেকে সঠিক উপায়ে সত্যায়িত করে নিতে হবে।
১. ডিজিটাল পাসপোর্ট। বি.দ্রঃ যদি আপনার ডিজিটাল পাসপোর্ট এ আগে থেকে কোনো প্রকার সংশোধন করা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ, স্কুল কিংবা কলেজ এর সার্টিফিকেট, ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে ভিন্ন ভাবে এপ্লিকেশন করতে হবে।
২. ভিসা আবেদন এর ফর্ম এ নিজের স্বাক্ষর এবং ছোট বাচ্চা দের জন্য তাদের অভিভাবক দের স্বাক্ষর দিতে হবে।
৩. বিয়ের আসল লিগেল ম্যারেজ সার্টিফিকেট এবং বিয়ের ছবি।
৪. সকল কাগজ পত্র সমূহ সত্যায়িত হওয়া বাঞ্চনীয়।
৫. ভিসা আবেদন এর ফর্ম এ থাকা নিজের নাম, বাবা – মা এর নাম এবং ঠিকানার সাথে জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্ম নিবন্ধন, সার্টিফিকেট এর মিল থাকতে হবে।
৬. ফুল ফ্যামিলি সার্টিফিকেট।
৭. যদি টেলিফোনে বিয়ে হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে টেলিফোন ম্যারেজ সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
৮. কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন এর ডোসের ফর্ম।
৯. বিয়ের সাক্ষি দের সাইন এবং এলাকার চেয়ারম্যান এর বিয়ে সংক্রান্ত জবানবন্দি।
১০. ডিক্লারেশন এর কাগজ।
১. ডিজিটাল পাসপোর্ট।
২. লিগেল আইডেন্টিটি ডকুমেন্টস।
৩. কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন এর ডোসের ফর্ম।
৪. কাতার ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম।
৫. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
৬. বাংলাদেশী ভোটার আইডি কার্ড।
৭. পাসপোর্ট সাইজ এর সদ্য তোলা কয়েক কপি রঙিন ছবি।
৮. ডিক্লারেশন এর কাগজ।
৯. সকল কাগজ পত্র সমূহ সত্যায়িত হওয়া বাঞ্চনীয়।
দুই থেকে পাচ লক্ষ টাকার মধ্যেই ওয়ার্ক ভিসার প্রসেসিং সম্পন্ন হয়ে যায়। আপনি কোন কম্পানির মাধ্যমে, কোন কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে এমাউন্ট এর পরিবর্তন হতে পারে।
স্কলারশিপ এর মাধ্যমে ফ্রি তেই স্টুডেন্ট রা কাতার এ অবস্থান করতে পারেন।
এই ভিসা তে খরচ হবে প্রায় ২০০ Qr থেকে ৫০০ Qr পর্যন্ত।
এই ভিসা তে খরচ হতে পারে প্রায় ১০০ Qr।
কাতার ভিসার কাজ শেষ করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম এর দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। বেশ কিছু আলাদা আলাদা ধরনের ভিসার মাধ্যমে কাতার গমন করা যায়, যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিসার নিয়ম গুলো এক রকম হয়।
তবে যেহেতু ভিসার ভিন্নতা থাকে তাই নিয়ম গুলো তেও কিছুটা ভিন্নতা থাকতে পারে। আপনি চাইলে অনলাইন এর মাধ্যমেই কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই কাতার ভিসার জন্য ফর্ম ফিল আপ করে ফেলতে পারেন। তাই আজকের আর্টিকেল এর এই পর্যায়ে আমরা জানবো ভিসা প্রসেসিং এর নিয়ম সমুহ সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক –
যেহেতু ভিসার বেশ কয়েকটি ধরন রয়েছে, তাই আপনি কোন ভিসা টির মাধ্যমে কাতার গমন করতে চাচ্ছেন প্রথমে সেটি সঠিক ভাবে বাছাই করে নিতে হবে। যখন আপনার কাতার ভিসা টি প্রসেসিং করবেন সেই আবেদন পত্র টির সাথে অনেক গুলো প্রয়োজনীয় কাগজ জমা দিতে হবে। ভিসা অফিস এর নির্দেশনা অনুযায়ী এ সকল কাগজ পত্র গুলো রেডি করতে হবে।
তার পাশাপাশি আবেদন পত্রের সাথে এটাচ করে সঠিক সময়ে জমা দিতে হবে। আপনার প্রত্যেকটি ডকুমেন্ট সঠিক ভাবে যাচাই বাছাই করে নেওয়া আপনার একান্ত দায়িত্ব। এরপরে আপনার আবেদন টি ঠিক কত সময় এর মধ্যে শেষ হয়ে পারবে এবং ভিসা আবেদন, অন্যান্য কাগজ পত্র, আর আলাদা খরচ বাবদ কাউন্টারে কত পরিমান টাকা জমা দিবেন সে সকল বিষয় গুলো সাবধানে খেয়াল রাখতে হবে।
যে কোনো ধরনের ভিসার জন্যই যখন আবেদন করবেন তার পূর্বে অবশ্যই আপনার কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা লাগবে। যেমন, ভিসা বিভাগ এর জন্য প্রযোজ্য সকল প্রকার এর নিয়মাবলী এবং যে সকল শর্ত গুলো মানা একান্ত জরুরি তা মেনে চলতে হবে। এছাড়াও আরও আছে সকল প্রকার তথ্য সঠিক ভাবে জমা দিতে হবে যেমনঃ আপনার নাগরিকত্ব, পরিদর্শন অভিবাসন, শিক্ষা অনুমতি, কাজের অনুমতি, ইত্যাদি বিষয়গুলো।
এই সকল বিষয় সংক্রান্ত ব্যাপারে প্রমাণ হিসেবে আপনাকে সম্মতি ফর্ম জমা দেওয়া লাগবে এবং সেখানে অবশ্যই আপনার এবং আপনার অভিভাবক এর স্বাক্ষর থাকা লাগবে। কিছু ক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকতে পারে। এছাড়াও আবেদন ফর্ম টির সাথে করোনা ভাইরাস এর ভ্যাকসিন নেয়া হলো কিনা তার
তথ্যাবলী জমা দিতে হবে।
এখন শুরু করবেন অনলাইন আবেদন। যেই ফর্ম টির সাহায্যে আপনি কাতার ভিসা প্রসেসিং শুরু করবেন সেটা সঠিক ভাবে সিলেক্ট করে ডাউনলোড করে নিন। এরপর ডাউনলোড করা মেইন ফর্মটি পূরণ করে তার কপি করে রাখুন নিজের কাছে। এখন সেই ভিসা আবেদন ফর্মটি নিয়ে ভিসা অফিসে দিয়ে জমা দিন।
এখন আপনার জন্য একটি বৈদ্যুতিন আবেদন পত্র রাখা হবে সেটা সঠিক ভাবে পূরণ করে নিন। সম্পূর্ন ফর্মটি একটি বারকোড এর সাথে যুক্ত করা শিট এর সাথে একটি মানউন্নত, সাদা এবং চকচকে ধরনের কাগজ এর সাথে কপি করে নিয়ে নিবেন। আপনি অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন আপনার ২ ডি এর বারকোড টি একটি সাদা, উন্নত মানের কাগজে কপি করা হয়, এর কারন হলো হাতে লিখিত কিংবা অনুন্নত ফর্ম রোমানিয়া ভিসা অফিস থেকে একদমই গ্রহণ করবে না।
আপনার পার্সোনাল ভিসা সম্পর্কিত সকল প্রকার গোপন তথ্য মেনে চলতে হবে এবং এর সাথেই একটি সম্মতি মূলক ফর্ম ফিল আপ করবেন। ভিসা আবেদন ফর্ম টির সাথে সকল প্রকার গোপনীয়তা বজায় রাখবেন পত্র টি যুক্ত করার সময়। আপনাকে অবশ্যই ভিসা এর ফর্ম সঠিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে কারন এটি ব্যতীত আপনার ভিসা আবেদন টি গ্রহন যোগ্য হবে না এবং এটি ফিরিয়ে দিয়ে দেওয়া হবে।
যখনই আপনার ভিসা আবেদন এর প্রসেস সম্পন্ন হয়ে যাবে ঠিক তখনই ভিসা অফিসের জন্য আপনার সাক্ষাৎকার টি সঠিক ভাবে, সঠিক সময়ে লিপিবদ্ধ করে ফেলতে হবে। সাক্ষাৎকার টি কনফার্ম করার জন্য আবশ্যই আপনাকে সকল প্রকার বায়োমেট্রিক তথ্য দিতে হবে। তার মানে হলো আপনাকে সঠিক উপায়ে আপনার আঙ্গুল এর ছাপ দিয়ে দিতে হবে।
তার সাথে আপনার রঙিন ছবি দিতে হবে। আপনি চাইলে ছবিটি যে কোনো একটি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার থেকেই তুলে নিতে পারেন। সকল তথ্য সঠিক ভাবে দেবার পর দেখবেন আপনার রোমানিয়া ভিসার জন্য করা অ্যাপয়েন্টমেন্ট টি বুক হয়ে যাবে এক নিমিষেই।
তারপর আপনার দেওয়া ইমেইল এড্রেস এ একটি কনফার্মেশন মেইল পাঠানো হবে ভিসা অফিস থেকে। আরেকটি বিষয় তা হলো, আপনি যখন আপনার পরিবারের অন্য সদস্য বৃন্দ দের জন্য ভিসা এপ্লিকেশন করবেন, তাহলে তাদের সকলের জন্যই আলাদা আলাদা অ্যাপয়েনমেন্টের দরকার পরবে।
কাতার ভিসা করতে আপনার যেই পরিমাণ ফি দিতে হবে সেটা সঠিক ভাবে সঠিক কাউন্টার এ প্রদান করুন। আবেদন শেষ হলেই সাথে সাথে তা দিয়ে দিতে হবে এবং অবিশ্যই মানি রিসিট নিবেন।
আপনার কাতার গমন এর জন্য করা ভিসার আবেদন কমপ্লিট হয়ে যাবার পর ভিসা অফিস সে সকল মেইন কপি এবং ফটোকপি জমা দিতে হবে। সাক্ষাৎকারে যোগদান করার আগে যদি আপনি মনে করেন আপনার অনলাইন এ সম্পন্ন হয়ে গেলে সেই কপি ভিসা অফিসে জমা দিয়ে দিন।
আর যদি আপনি মনে করেন, অনলাইন আবেদন সম্পন্ন হয়নি, তাহলে সরাসরি ভিসা অফিসে একটি ফর্ম এর মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সমূহ জমা দিয়ে দিন। যদি আপনি বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে আপনার তথ্য জমা দেন অথবা অন্য যেকোনো সাধারণ পদ্ধতির মাধ্যমে, তাহলে সাথে সাথেই আপনাকে একটি কনফার্ম রসিদ দেওয়া হবে সেটা অবশ্যই সংগ্রহ করবেন।
তার কারন, সেই রসিদ এর মাধ্যমেই আপনার রোমানিয়া ভিসার জন্য ট্র্যাকিং নাম্বার দেওয়া হবে। যা দেখে পরবর্তী সময়ে অনলাইনের মাধ্যমে আপনি বুঝবেন যে, আপনার কাতার ভিসা টির কি পরিমানে অগ্রগতি হয়েছে।
আপনাকে যেই কনফার্মেশন মেইল পাঠানো হবে সেই ই-মেইলের মাধ্যমে আপনি ট্র্যাক করতে পারবেন আপনার কাতার ভিসা আবেদনের কাজ কতটুকু সম্পাদক হচ্ছে। ইমেইলে একটি লিঙ্ক দেওয়া থাকবে যে লিংকে ঢুকলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ভিসা আবেদনের কাজ কতটুকু সম্পন্ন হচ্ছে।
নাকি স্থগিত আছে, নাকি আপনাকে আবার কোন ধরনের কাজের ভিসা অফিসে যেতে হবে। আপনি চাইলে একটি সঠিক মোবাইল নাম্বার ও তাদের দিতে পারেন যার মাধ্যমে ভিসার সকল আপডেট সংক্রান্ত তথ্য গুলো মেসেজ হিসেবে আপনার মোবাইল এ আসতে পারে। এভাবেও আপনি চাইলে আপনার ভিসার অ্যাপ্লিকেশনটি ট্র্যাক করে নিতে পারেন।
এখন আপনার আসল কাজ হবে ভিসা প্রসেসিং অফিস থেকে আপনার বহুল কাঙ্খিত কাতার এর পাসপোর্ট টি গ্রহণ করে নেওয়া। তার পাশাপাশি আপনার প্রয়োজনীয় সকল নথি চেক করে নিবেন, যাতে কোনো ভুল হলে সংশোধন করে নিতে পারেন তা না হয়ে আপনার সমস্যা হয়ে পারে৷
এছাড়া ও আপনি চাইলে আপনার পাসপোর্ট টি অতিরিক্ত চার্জের দিয়ে কুরিয়ার মাধ্যমে নিয়ে নিতে পারেন। আপনার জন্য প্রস্তাবিত কাতার এয়ারপোর্ট এ প্রবেশ এর সঠিক তারিখ, প্রবেশ পথের বিশেষ সংখ্যা, প্রয়োজনীয় সকল তথ্য ভ্রমণ এর জন্য ১০০% বৈধ কিনা এবং এই ভিসার সকল বিবরণ বিবেচনা করে পরীক্ষা করে নিতে হবে, এটি আপনার একান্ত দায়িত্ব।
১. ঠিকানাঃ ১১ নং ফ্লোর, রুপায়ন ট্রেড সেন্টার, ১১৪ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা – ১০০০, বাংলাদেশ।
ফোন নাম্বারঃ +৮৮ ০৯৬৬৬-৭৭৭১০১
ওয়েবসাইট এর এড্রেসঃ www.qatarvisacenter.com
২. ঠিকানাঃ ১৬৭/৭ DIT এভিনিউ, ঢাকা, বাংলাদেশ
মোবাইল নাম্বারঃ +৮৮ ০১৮৫৫৯০৮০৫৫
ওয়েবসাইট এর এড্রেসঃ www.king-saud.com
১. আমি কি কাতারের কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারি?
কাতার কাজের ভিসার ক্ষেত্রে নিয়োগকর্তা দ্বারা এটি সাজানো হয় এবং এক থেকে তিন মাস এর জন্য বৈধ। এটি এমন কর্মচারীদের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য যারা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাতারি নিয়োগকর্তার জন্য কাজ করতে ইচ্ছুক। কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, কর্মচারীর অবশ্যই একটি বৈধ কর্মসংস্থান চুক্তি থাকতে হবে যা অবশ্যই শ্রম মন্ত্রণালয় দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে।
২. কাতারে কি কোয়ারেন্টাইন আছে?
আগমনের পর:
টিকা না দেওয়া ভ্রমণকারীরা: এই ভ্রমণকারীরা কাতারে পৌঁছানোর পরে সাত দিন এর জন্য হোটেল কোয়ারেন্টাইনের অধীনে থাকবে।
৩. কাতারে পিসিআর পরীক্ষার মূল্য কত?
প্র. এস্টার হাসপাতাল, সি রিং রোড, আল খোর, আল রায়ান, আল হিলাল, শিল্প এলাকাতে জনপ্রতি ১৬০ টাকা।
৪. আমি কিভাবে কাতারে আমার বেতন বাড়াতে পারি?
যদি আপনার মৌলিক মজুরি, খাদ্য এবং বাসস্থান ইতিমধ্যেই আইনের প্রয়োজনের ঊর্ধ্বে থাকে, তাহলে আপনার নিয়োগকর্তা আপনার বেতন বাড়াতে বাধ্য নন। আপনি একটি উচ্চ বেতন বা আরও সুবিধা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করতে পারেন, তবে এটি আপনার নিয়োগকর্তার দ্বারা সম্মত হতে হবে।
৫. কাতারে একজন শ্রমিকের বেতন কত?
সাধারণ শ্রমে কাতারে কর্মরত ব্যক্তিদের বেতনের পরিসর সাধারণত 5,365.00 QAR (ন্যূনতম বেতন) থেকে 9,638.00 QAR (সর্বোচ্চ গড়, প্রকৃত সর্বোচ্চ বেতন বেশি)।
আশা করি আমাদের আজকের আর্টিকেল টিতে আলোচনা করা কাতার ভিসা সংক্রান্ত সকল প্রয়োজনীয় তথ্য আপনার কাজে লাগবে। এই সকল বিষয় গুলো ভালো ভাবে পড়ে আয়ত্ত করে নিলে আপনি অনেকটা চিন্তামুক্ত হয়ে কাতার ভ্রমণ করতে পারবেন। তারপরও আমরা সাজেস্ট করব কাতার যাওয়ার আগে অবশ্যই আরো ভালো মতো যাচাই করে নেওয়া উচিত এবং তারপর গমন করাই শ্রেয়।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.