অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে যে ঘরে বসে ইনকাম করা যায়? অনেকেই ভাবতে পারেন যে তা সম্ভব নয়। আবার অনেকের কাছে সেটা সম্ভব মনে হতে পারে।
বাস্তবতা হলো যে বর্তমানে পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ ঘরে বসে ভালো পরিমাণে টাকা আয় করছে। শুধুমাত্র বাড়িতে বসে কাজ করেই বেশ ভালো পরিমাণে লাভবান হচ্ছে তারা।
ঘরে বসে কাজ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছে এমন মানুষের অভাব নেই। কিন্তু তারা আসলে কিভাবে কাজ করেছে? এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।
আমাদের আজকের জানার বিষয় হল কিভাবে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যায়। কথা না বাড়িয়ে চলুন এ ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেইঃ-
যে কোন কাজ শুরু করার পূর্বে সে কাজটি করা সম্ভব – এ বিষয়টি অন্তরে থাকা জরুরি। সন্দিহান অবস্থায় যে কোন কাজ করলে সেটা থেকে ভালো ফলাফল আশা করা বোকামি।
যদি প্রসঙ্গটি হয় ঘরে বসে ইনকাম করার; তাহলে এটাই বলব যে, তা অবশ্যই সম্ভব। তবে এ ক্ষেত্রে সঠিক নিয়মে ও পদ্ধতিতে কাজ করতে হবে। যত্রতত্র এবং বিশৃঙ্খলভাবে কাজ করে ঘরে বসে আয় প্রত্যাশা করা একদম অনুচিত।
যদি আপনার কাজ করার সদিচ্ছা থাকে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে মূলধন থাকে তাহলে আপনি সহজেই ঘরে বসে ইনকাম করার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেন। প্রথম প্রথম হয়তো একটু কঠিন মনে হতে পারে অথবা কিছু আর্থিক ক্ষতি হতে পারে।
কিন্তু আপনি যদি ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সুন্দর মত কাজ চালিয়ে যান; তাহলে ঘরে বসে সফল ব্যবসায়ী হওয়া অসম্ভব নয়।
মূলত ইন্টারনেট কে কেন্দ্র করে ঘরে বসে ইনকাম করার বহু প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। বিভিন্ন রকম কাজের দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। আপনি হয়তো দেখে থাকবেন যে, অনেকেই ফেসবুকে বিভিন্ন জিনিস বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করছে।
অনেকেই সাকসেস পোস্ট দিচ্ছে। তার মানে তার অনলাইন ব্যবহার করে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে সফলতা লাভ করেছে। এখন কথা হল আপনি কোন কাজের দ্বারা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন?
আপনার সুবিধার জন্য কিছু দারুন আইডিয়া শেয়ার করছি যেগুলোর দ্বারা ভালো পরিমাণে ইনকাম সম্ভব। চলুন এক একে আইডিয়া গুলো জেনে নেইঃ-
ঘরে বসে ইনকাম করার অন্যতম জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ব্লগিং করা। বিশ্বজুড়ে লক্ষাধিক মানুষ ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করছে। এটা পূর্ব থেকে এখন পর্যন্ত অন্যতম জনপ্রিয় একটি ইনকাম প্ল্যাটফর্ম।
সঠিকভাবে ব্লগিং করতে পারলে চাকরির প্রয়োজনীয়তা থাকেনা। বরং অনেক সময় চাকরির চেয়েও বেশি পরিমাণে অর্থ আয় হয় ব্লগিংয়ের মাধ্যমে।
ব্লগিং কে আপনি সেরা অনলাইন বিজনেস হিসেবেও ধরতে পারেন। একজন বেকার যুবকের পাশাপাশি কর্মরত মানুষেরা ব্লগের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। গৃহিণী থেকে শুরু করে অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবীরা সহজেই এটার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
ব্লগিং হলো ব্যক্তিগত একটি ওয়েবসাইট, যেখানে মানুষ বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করে থাকে। অবশ্য এছাড়াও অন্য ক্যাটাগরির ব্লগিংও করা যায়। যেমনঃ সোশ্যাল ব্লগিং।
আপনি যদি ঘরে বসে ইনকাম করতে চান; তাহলে ব্যক্তিগত ব্লগিং দিয়ে ক্জ শুরু করুন। গুগল ব্লগারে ব্লগ খুলে কাজ শুরু করতে পারেন বিনা ইনভেস্টে।
তবে কাস্টম ডোমেইন কিনে সেটা যুক্ত করে নেয়া উত্তম। আপনার ব্লগে যদি পর্যাপ্ত পরিমানে ভিজিটর বা ট্রাফিক থাকে, তাহলে বিভিন্ন কোম্পানির স্পন্সর করে, কোনো কোম্পানি বা ব্যক্তির পণ্যের ব্যানার বা বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অথবা নিজের পণ্যও বিক্রয় করতে পারেন।
সারাবিশ্বে বিভিন্ন বিষয়ে জরিপ বা সার্ভে প্রক্রিয়া রয়েছে। এটি মূলত মানুষের পছন্দ যাচাই করার মাধ্যমে ব্যবসায়ীক পণ্যের উন্নয়নের জন্য করা হয়ে থাকে।
মানুষ আসলে কি চায়? কেমন চায়? কি পরিমাণ চায়? কি কি ফিচার চায়? তাদের রুচি – প্রভৃতি জানতে চেয়ে বিভিন্ন অপশনাল সিস্টেমে প্রশ্ন করা হয় সার্ভে তে। সেগুলোর উত্তর দিয়ে আপনি ঘরে বসে সহজেই ইনকাম করতে পারেন।
তবে মনে রাখা জরুরি যে, সার্ভে করে ভাল ইনকাম করার জন্য আন্তর্জাতিক সাইট গুলোতে সাইন আপ করে কাজ করতে হবে আপনাকে। কারণ তারা ভাল পেমেন্ট করে। তবে এটাও মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশে সব সার্ভে এলাও নয়।
আপনার কাছে যদি ইন্টারন্যাশনাল মাস্টারকার্ড থাকে, তাহলে সে অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে করা যায়, এমন সার্ভে করে আয় করতে পারেন। সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে উত্তর দিতে হবে আপনাকে, না হলে ব্যান হয়ে যেতে পারেন। যদি সঠিকভাবে কাজ করতে পারেন, তাহলে ঘরে বসে ইনকাম করা সম্ভব।
গ্রামীণ বাংলা তে আগে দেখা যেত বিভিন্ন রকম হাতের কাজ। সেগুলো আমাদের অজানা নয়। মাটির মৃৎশিল্প থেকে শুরু করে নকশিকাঁথার মতো বিভিন্ন হাতে তৈরি পণ্য আজও মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্য ও শৌখিন পণ্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
তাই এসব পণ্য নিয়ে ইন্টারনেট কে ব্যবহার করে সহজেই ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন। নিজস্ব ওয়েবসাইট খুলে, অথবা সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সেগুলো বিক্রয় করতে পারেন।
শহুরে জীবনেও অনেক মানুষ হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য শো-পিস হিসেবে ব্যবহার করে। তাদের কাছে হতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রয় করে ইনকাম করতে পারেন।
বাঙালিরা ভোজনরসিক; এ কথা কমবেশি আমরা প্রায় সবাই জানি। তারা বিরিয়ানি, কাচ্চি, বিভিন্ন পদের আচার খুবই পছন্দ করে। এমন অনেক মানুষই আছে; যারা ভালো রান্না করতে পারেন এসব খাবার। আর সেসবের ছবি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আপলোড দিয়ে বিক্রয় করছেন।
তারা লাভবানও হচ্ছেন। তাই আপনিও খাবার তৈরি করে ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারেন। এজন্য বিশ্বস্ত একটি কুরিয়ার সার্ভিসের মার্চেন্ট হতে হবে আপনাকে। কাস্টমার অর্ডার দিলে যেন সময়মতো যত্নসহকারে খাবার পৌছে দেয়া যায়।
ব্যস্ততাপূর্ণ জীবনে সবার পক্ষে অনলাইনের কাজ সামলানো সম্ভব হয়ে ওঠে না। একজন কোম্পানি অথবা ব্যবসা এর মালিক সাধারণত নানা ধরণের কাজে ব্যস্ত থাকেন। এতসব ব্যস্ততার মাঝে অনলাইনে ব্যবসা পরিচালনা তারা করতে পারেন না।
এজন্য তারা প্রয়োজন অনুভব করেন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ হলো একজন ব্যক্তি, কোম্পানি অথবা ব্যবসা এর পক্ষে অনলাইনের কাজগুলো করা।
যেমনঃ ফেসবুক পেজ, ওয়েবসাইট পরিচালনা করা এবং কল সেন্টারের কাজগুলো। আপনি ঘরে বসেই এসব কাজ করে আয় করতে পারেন। এজন্য এ কাজ ভালমতো শিখে আপনিও ট্রাই করতে পারেন।
আপনার যদি লোগো তৈরি, ব্যানার ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন, ফ্লায়ার ডিজাইন, ট্রাইফোল্ড ও ব্রুশিয়ার ডিজাইন – প্রভৃতি তৈরি করায় আগ্রহ থাকে, তাহলে এ কাজ দ্বারা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন।
এগুলো হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন রিলেটেড বিভিন্ন কাজ। বর্তমানে এসব কাজের বেশ ভাল চাহিদা রয়েছে। বিভিন্ন কোম্পানি, নিউজপোর্টাল বা বিভিন্ন কাজের জন্য লোগোর দরকার হয়। আবার কারও দরকার পড়ে বিজনেস কার্ড বা অন্য কিছুর।
মানুষের এ চাহিদা পূরণ করে সহজেই আপনি আয় করতে পারেন। বিভিন্ন ফ্রীল্ডান্সিং ওয়েবসাইটে সাইনআপ করে কাজ করতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ পওয়া যায় – এমন কিছু ওয়েবসাইট হলো –
নতুন হয়ে থাকলে ফাইভার দিয়ে কাজ শুরু করাটাকে রেকমেন্ড করছি। আপনি যদি ভাল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে সময় নষ্ট না করে কাজে নেমে যেতে পারেন। আর যদি কাজ না জানেন তাহলে ইউটিউব থেকে শিখে নিতে পারেন।
মনে রাখবেন, স্কিল ভালো না হলে আপনার ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বিশেষ দক্ষ হওয়ার চেষ্টা করুন এবং স্কিল আপ করতে থাকুন।
অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ডেটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যায়। আপনি দুই ভাবে এ কাজ করতে পারেন। ফুলটাইম ও পার্ট টাইম।
সব ডেটা এন্ট্রির কাজ একরকম নয়। যেমনঃ কিছু আছে ক্যাপচা টাইপিং, কিছু আছে ডেটা কালেকশন করে ফাইল তৈরি, কিছু আছে হিসাব বসানো এরকম প্রভৃতি।
গুগলে এই কাজ সংশ্লিষ্ট অনেক ওয়েবসাইট পবেন ইনশা আল্লাহ্। আপনি ডেটা এন্ট্রির কাজ করে সহজেই ইনকাম করতে পারেন। এজন্য ইন্টারনেট কানেকশন এবং ল্যাপটপ বা কম্পিউটার প্রয়োজন।
এখন ইন্টারনেটে যুক্ত হয়ে পড়েছে অসংখ্য মানুষ। অফলাইনের ব্যবসায়ীরা অনলাইনেও তাদের কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে। তাছাড়া অনেক মানুষ শুধুমাত্র অনলাইনকে কেন্দ্র করে বিজনেসে নামছে। এজন্য প্রচুর ওয়েবসাইটের দরকার হচ্ছে।
আর সঙ্গত কারণেই দরকার হচ্ছে ওয়েবসাইট ডিজাইন করার। এজন্য বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনারদের ভ্যালু অনেক বেড়েছে। আপনিও এ কাজটি শুরু করতে পারেন।
ট্রেনিং সেন্টার থেকে শিখে অথবা ইউটিউব দেখেও শিখতে পারেন ওয়েব ডিজাইন। এজন্য আপনার প্রয়োজন একটি ল্যাপটপ/কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ।
ফ্রীল্যান্সার ডটকম, আপওয়ার্ক ডটকমের মতো সাইটগুলোতে ওয়েব ডিজাইনের কাজ পাওয়া যায়। সেগুলোতে কাজ করে ঘরে বসেই লক্ষ টাকা ইনকাম সম্ভব।
তবে নতুন হিসেবে আপনার জন্য করণীয় হলো ফাইভার (fiverr) এ কাজ করা এবং অবশ্যই স্কিল আপগ্রেডের কাজ চলিয়ে যাওয়া। কেননা, বায়ার বা ক্লাইন্টরা অধিকাংশই বোকা নয়।
তারা ভাল কাজ পারে, এমন ওয়েব ডিজাইনার খুঁজে থাকে। তাই কোয়ালিটিফুল কাজ শিখুন।
আপনি যদি কোন বিশেষ একটি কাজে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে সে বিষয়ে ভিডিও কোর্স তৈরি করতে পারেন। সেগুলো আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে অর্থের বিনিময়ে বিক্রয় করে আয় করতে পারেন।
তবে আপনাকে অবশ্যই মানসম্মত এবং মানুষ যেন উপকৃত হয় – এমন কোর্স তৈরি করতে হবে। ডোমেইন হোস্টিং কিনে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে একটি সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করে কাজ শুরু করে দিন। মাত্র ১৫০০ টাকায় ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে পাওয়া যায়।
আপনি যদি ছবি তোলায় দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে ফটোগ্রাফি করে ঘরে বসেই আয় করতে পারেন। উজ্জল রৌদ্রোজ্জল কোনো সিন, কোনো উঁচু পাহাড়, বিভিন্ন ফুল, সমুদ্রের সিনারি, আকাশের সিন – এরকম বিভিন্ন সুন্দর ছবির প্রচুর চাহিদা আছে।
শাটারস্টক এর মতো ওয়েবসাইটে আপনার তোলা ছবি পাবলিশ করে গরে বসেই ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও নিজেই ওয়েবসাইটে এসব ছবি বিক্রয় করে ইনকাম করতে পারেন।
প্রচুর চাহিদা আছে – এমন বিষয়ে যদি আপনি অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন; তাহলে অনলাইনে টিউশন দেয়ার মাধ্যমেও ঘরে বসে আয় করতে পারেন। ধরুন, আপনি অ্যারাবিক ভাষায় অভিজ্ঞ।
তাহলে আরবি ভাষা অনলাইনে শেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারেন। অনলাইনে সুবিধা হলো একসাথে অনেক স্টুডেন্টকে টিউশন দেয়া যায়। ঘরে বসে ভিডিও অ্যাপসের মাধ্যমে ঘরে বসে টিউশন সহজেই করতে পারেন। zoom, Google meet এগুরো ব্যবহার করতে পারেন।
বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে বেকার থাকার ক্ষেত্রে অনেকেননিজেই হয়তো দায়ী হয়ে বসে আছে। কেননা ইন্টারনেটের অগ্রগতির এ সময় ইনকাম করার বহু পথ রয়েছে।
আপনি যদি কোন একটি বিষয়ে বিশেষ দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে নামমাত্র মূলধন বিনিয়োগ করে ঘরে বসেই ইনকাম করার কাজে নেমে যেতে পারেন। আর যদি কোন বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা না হয়ে থাকেন তা হলেও হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের অধীনে কোর্স করে অথবা ইউটিউব এবং গুগল সার্চ করে বিভিন্ন কাজ শিখে ঘরে বসে ইনকাম এর কাজে লেগে যেতে পারেন। তাই সময় নষ্ট না করে আপনিও ইনকামের কাজে নেমে পড়ুন।
শরীর ভালো তো মন ভালো” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য…
লাললালালালালালালালালালালালালালালালালালালালা যদি বারে বারে একই সুরে প্রেম তোমায় কাঁদায়তবে প্রেমিকা কোথায় আর প্রেমই বা কোথায়?যদি দিশেহারা ইশারাতে প্রেমই ডেকে যায়তবে…
ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পুরো দেশে সবুজায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে কাতার সরকার। বাংলাদেশি নার্সারি ব্যবসায়ীরাও অংশ নিচ্ছে সবুজায়ন প্রকল্পে। কাতারে ফুটবল…
এআইয়ের সাহায্যে সরু রাস্তার নির্দেশনাও দেখতে পারবেন চালকরা কোনো নির্দিষ্ট স্থানে কুয়াশা ও বন্যার পানি রয়েছে কি-না, তা গুগল ম্যাপসের…
রাগের কারণে আপনার কর্মজীবনেও প্রভাব পড়ে একটুতেই রেগে যান? রাগের মাথায় প্রিয়জনকে কটূ কথা বলে আফসোস করতে হয়? এবার একটু…
সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং দুদেশের জনগণের সম্মতির ভিত্তিতে ১. ইসলামপন্থি কিংবা জঙ্গিরা নয় সম্প্রতি যে আন্দোলনের মুখে শেখ…
This website uses cookies.