ব্যবসা বাণিজ্য

ডিলারশিপ ব্যবসা কি, কেন ও কিভাবে করবো

আমরা প্রায় সবাই হয়তো ডিলারশিপ ব্যবসা এর নাম শুনেছি। এটি নিজে কোন ব্যবসা নয় বরং এটি একটি ব্যবসা এর পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় ব্যবসা করার মাধ্যমে কম ঝামেলায় ভাল পরিমাণে অর্থ আয় করা সম্ভব।

 

আসলে ডিলারশিপ ব্যবসা বিষয়টা কি? একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কোনও কোম্পানির পণ্য বা পরিষেবা বিক্রয় বা বিতরণ করার জন্য অনুমোদনের অধীনে প্রতিষ্ঠিত বা পরিচালিত একটি ব্যবসাই হলো ডিলারশিপ ব্যবসা

 

একটি কোম্পানি তাদের পণ্য কোন নির্দিষ্ট এলাকায় বিক্রয় করার মাধ্যমে লাভবান হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট ব্যক্তি কে নিয়োগ করে। নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ডিলার বলে।

 

ডিলার বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে কোম্পানির পণ্য বিক্রয় করে। বিক্রয়ের জন্য সে লভ্যাংশ পায়। সাধারণত, নির্দিষ্ট এলাকায় একজন ব্যক্তিকে ডিলার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

 

ডিলারশিপ ব্যবসা কেন করবেন?

 

যদি নিজে কোন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করার জন্য কেউ উদ্যোগ নেয়, তাহলে এতে অনেক কিছু করতে হয়। পণ্য উৎপাদন বিষয়ক কাজ, আনা নেয়া করা বা পরিবহন, প্রচারণা চালানো সহ বিবিধ কাজ করার দরকার হয়।

 

কিন্তু ডিলারশিপ ব্যবসা করার ক্ষেত্রে এসব কাজ নিজের করতে হয় না। এই সমস্ত কাজগুলো কোম্পানি করে থাকে। এক্ষেত্রে নিয়োগপ্রাপ্ত ডিলারের কাজ হলো শুধু পণ্য বিক্রয় করা।

 

যদি আপনি বিভিন্ন ঝক্কি ঝামেলা থেকে অনেকটাই মুক্ত হয়ে সহজে লাভবান হতে চান, তাহলে কেন ডিলারশিপ ব্যবসা কে বেছে নিবেন না? এই ব্যবসাটি অবশ্যই আপনার বেছে নেয়া উচিত।

 

ডিলারশিপ ব্যবসা করার পদ্ধতি

 

এজন্য আপনাকে প্রথমে দৃঢ়ভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আপনি এ ব্যবসা করবেন। এরপর আপনার করণীয় হলো – মূলধন হিসাব করা। ধারণার ভিত্তিতে মূলধন হিসাব করা যাবে না।

 

বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে ডিলারশিপ ব্যবসা করা হয়ে থাকে। মূলত প্রোডাক্ট অনুযায়ী মূলধন এর তারতম্য ঘটে। আপনি যদি বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ডিলারশিপ নিতে চান, তাহলে ১০ লক্ষ টাকার মতো মূলধন প্রয়োজন।

 

আবার যদি চা পাতার ডিলারশিপ নিতে চান তাহলে ৬০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যে পাওয়া সম্ভব। আপনি যে পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চাই সে পণ্যের খরচ, চুক্তিপত্র, লাইসেন্স, আপনার ব্যবসা এর স্পেসের খরচ, কর্মচারীর বেতন; প্রভৃতি বিষয়ে হিসাব করে তারপর মূলধন নির্ধারণ করতে হবে।

 

যে সমস্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে ডিলারশিপ ব্যবসা শুরু করতে পারেন তা নিম্নে পয়েন্ট আকারে দেয়া হলোঃ-

 

  • ডিলারশিপ ব্যবসা করার জন্য মনস্থির করে এবং সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ।

 

  • সঠিক পরিমাণে মূলধন হাতে রাখা। ডিলারশিপ ব্যবসা করার জন্য একথা মনে রাখতে হবে যে, দুইভাবে আপনাকে মূলধন খরচ করতে হবে

 

১। সিকিউনিটি মানি হিসেবে কিছু অগ্রিম দিয়ে এবং ২। পণ্যের জন্য কিছু টাকা অ্যাডভান্স পেমেন্ট করে। তবে ঘাবড়ানোর কিছু নেই।

 

কেননা, ডিলারশিপ ব্যবসার চুক্তি বাতিল করে ছেড়ে দেয়ার সময় কোম্পানি সিকিউরিটি মানি ফেরত দিয়ে দেয়।

 

  • নিজস্ব ফার্ম অথবা শপ এর ব্যবস্থা করা।

 

  • যে কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ এর পণ্য নিবে সে কোম্পানির সাথে রেজিস্ট্রেশন করা।

 

  • একটি নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট লাগবে।

 

  • ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে।

 

উপরের প্রথম পর্যায়ের ধাপগুলো সম্পন্ন হয়ে গেলে দ্বিতীয় পর্যায়ের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে হবেঃ-

 

  • অফিসের লোকেশন চূড়ান্ত করা।

 

  • যে এলাকাতে টার্গেট করে ডিলারশিপ ব্যবসা স্থাপন করা হবে; সেটা চূড়ান্ত করা।

 

  • গোডাউন থাকলে সে তথ্য লিপিবদ্ধ করণ।

 

  • অফিসে কর্মচারীর সংখ্যা।

 

উপর্যুক্ত তথ্যগুলো হল অফিস প্রোফাইল সংক্রান্ত বিষয়। যে তথ্যগুলো সুন্দর মত সঠিকভাবে প্রোফাইল আকারে তৈরি করে কোম্পানির নিকট প্রেরণ করতে হবে।

 

তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে কোম্পানির সাথে চুক্তি পত্রের বিষয়টি। এ পদ্ধতিটি গুরুত্বপূর্ণ। যে যে বিষয়গুলো চুক্তিপত্রে রাখতে হবে তা নিচে দেয়া হলঃ-

 

  • কোন কোন প্রোডাক্ট নিয়ে ডিলারশিপ ব্যবসা করতে চান সেগুলোর নাম।

 

  • পণ্যের পরিমাণ।

 

  • পণ্যের পরিবহন বিষয়ক বিবরণ।

 

  • পণ্য বিক্রয় করার ক্ষেত্রে আপনার কমিশনের পরিমাণ।

 

  • উপরোক্ত সবকিছু ঠিক থাকলে চুক্তিপত্রে সই করা।

 

চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করার পূর্বে যে কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ নিতে চাচ্ছেন তাদের কর্মস্থল ভিজিট করুন। তাদের পণ্যের উৎপাদন ব্যবস্থা এবং অন্যান্য বিষয়ে ভিন্নমত পর্যবেক্ষণ করুন।

 

ডেট ওভার পণ্যের ক্ষেত্রে কোম্পানি আপনাকে কি সুবিধা দেয়ার মত সেগুলো তাদের নিকট থেকে স্পষ্ট ভাবে জেনে নিন।

 

কিছু ডিলারশিপ ব্যবসার আইডিয়া

 

বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে ডিলারশিপ ব্যবসা করা যায়। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু আইডিয়া নিচে তুলে ধরা হলোঃ-

  • ভোজ্যতেলের ডিলার – আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ভোজ্যতেল নিয়মিত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর চাহিদাও প্রচুর।

 

রান্নার কাজে সাধারণত সয়াবিন, সরিষা এবং অলিভ অয়েল ব্যবহার করে মানুষ। আপনি এই তেলের ডিলারশিপ নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন।

  • গাড়ির যন্ত্রাংশের ডিলার – এই প্রোডাক্টের ডিলারশিপ পাওয়া কঠিন, তবে অসম্ভব নয়। আপনি যদি এই প্রোডাক্টের ডিলারশিপ নিয়ে কাজ করতে পারেন; তাহলে বড় অঙ্কের প্রফিট পেতে পারেন।

 

বর্তমানে মানুষ নিত্যনতুন ব্র্যান্ডের গাড়ি কিনছে। সেগুলোর সাথে বেড়েছে গাড়ির যন্ত্রাংশের চাহিদা। তাই এই পণ্যের ডিলারশিপ একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বিবেচিত।

  • চা পাতার ডিলার – চা শুধু আমাদের দেশেই নয়; বরং সারা বিশ্বেই জনপ্রিয় পানীয়ের মধ্যে অন্যতম। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে চা পাতার ব্যবসা হলো ব্যাপক চাহিদাসম্পন্ন একটি ব্যবসা।

 

এ ব্যবসা করার জন্য ডিলারশিপ খরচও তুলনামূলক কম। তাই আপনিও এ পণ্যের ডিলারশিপ নিয়ে কাজ করতে পারেন।

 

এছাড়াও মিনারেল ওয়াটার, জেনারেল স্টোর রিলেটেড বিভিন্ন পণ্য, গুঁড়ো মশলা সহ বিভিন্ন প্রোডাক্টের ডিলারশিপ নিয়ে কাজ করতে পারেন।

 

ডিলারশিপ ব্যবসায়ে সচেতনতা

 

কিছু অসাবধানতার কারণে ডিলারশিপ ব্যবসা করতে গিয়ে আপনি হয়ে যেতে পারেন চরম ক্ষতিগ্রস্ত এবং সর্বস্বান্ত! এর জন্য কিছু বিষয়ে আপনার সচেতনতা একান্তই কাম্য।

 

অনেকসময় বিভিন্ন পত্রিকা, পোস্টার অথবা বিজ্ঞাপন এ আমরা ডিলারশিপ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। এ বিজ্ঞাপন গুলো অনেক লোভনীয় এবং আকর্ষণীয় হয়ে থাকে।

 

অনেক মানুষ অজ্ঞতায় পড়ে এবং লোভের তাড়নায় ভাল পরিমানে অর্থ নিয়ে ডিলারশিপ নিয়ে ফেলে। কিন্তু পরবর্তীতে প্রতারণার শিকার হয়ে সময়, শ্রম এবং আর্থিকভাবে ক্ষতির মধ্যে পড়ে যায়!

 

তাই ডিলারশিপ ব্যবসা তে নামার আগে আপনাকে কিছু বিষয় অবশ্যই সচেতনভাবে যাচাই করে নিতে হবে। সেগুলো হলঃ-

 

  • যে কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ নিতে চান, সে কোম্পানির ইতিহাস জানুন।

 

  • তাদের ব্যাপারে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের মতামত জানুন। তবে আপনি যে ডিলারশিপ নেয়ার জন্য জানতে চাইছেন, এ ব্যাপারটি প্রকাশ করবেন না।

 

  • কোম্পানির পণ্যের গুনগত মান এবং কোড গুলো ঠিক আছে কি না সেগুলো ভাল মতো যাচাই করুন। কেননা, অনেকসময় পণ্যে ক্ষতিকর জিনিস এবং পিগ ফ্যাট মেশানো থাকে ডা আমরা অধিকাংশ মানুষই গুরুত্ব দেইনা।

 

এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকর। বিভিন্ন রোগ হতে পারে আমাদের দেহে। তাই বিষয়টি জেনে নিবেন।

 

  • যে কোম্পানির ডিলারশিপ নিতে চান, সে কোম্পানি ট্রেড লাইসেন্স করেছে কি না তা যাচাই করুন। এছাড়া তাদের পণ্য যদি খাদ্যপণ্য হয়, তাহলে BSTI দ্বারা টেস্টেড কি না সেটাও চেক করুন।

 

  • মানুষ কোম্পানির পণ্য কতটুকু চেনে ও কেমন পরিমাণে গ্রহণ করছে – সে হিসেব বের করুন।

 

  • কোম্পানির সাথে ডিলারশিপ চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার সময় শর্ত সম্পর্কে জেনে নিন। কোম্পানি যেন আচমকা চুক্তি বাতিল করতে না পারে, সে বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল করে তারপর চুক্তি করবেন।

 

  • কোম্পানির সাথে করা চুক্তিপত্রটি রেজিস্ট্রেশন করে রাখুন। কারণ, কোম্পানি যেন হুট করে কোন কারণ ছাড়া চুক্তি বাতিল ঘোষনা করতে না পারে।

 

  • আপনি যে কোম্পানি থেকে ডিলেরশিপ নিয়ে ব্যবসা করতে চান তারা এস আর নিয়োগ করবি কিনা সে ব্যাপারটি অবশ্যই জেনে নিতে হবে।

 

কেননা এস আর যদি কোম্পানি নিয়োগ করে তাহলে সেটার বেতন দেয়ার দায়িত্ব কোম্পানির, আপনার নয়।

 

  • যে এলাকায় টার্গেট করে আপনি ডিলারশিপ এর কাজ করতে চাচ্ছেন সে এলাকায় উক্ত পণ্যের চাহিদা আছে কিনা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে।

 

অন্যথায় উক্ত এলাকায় ডিলারশিপ এর পণ্যের চাহিদা না থাকলে আপনি ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যেতে পারেন।

 

ডিলারশিপ ব্যবসায়ের সুবিধা-অসুবিধা

 

সুবিধা অসুবিধা বিচারে ডিলারশিপ ব্যবসা একটি সুবিধাজনক ব্যবসা হিসেবে বিবেচিত। কেননা এই ব্যবসার মাধ্যমে কম পরিশ্রমে ভালো পরিমাণে প্রফিট অর্জন সম্ভব।

 

পরিবহন ব্যবস্থা, পণ্যের প্রচারণা, পণ্যের মান প্রভৃতি বিষয় রয়েছে ব্যাপক সুবিধা। তাছাড়া অবিক্রিত পণ্য ফেরত দেয়ার মাধ্যমে ব্যবসায়িক ক্ষতি থেকে বাঁচার সুযোগ রয়েছে।

 

ডিলারশিপ নিলে যে একটি কোম্পানিতেই শুধু নিতে পারবেন – বিষয়টা মোটেও এমন নয়। বরং এ ব্যবসায়ীর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হল একসাথে অনেকগুলো কোম্পানি ডিলারশিপ নেয়া যায়। এর ফলে ব্যাপক লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 

আর মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্যের ক্ষেত্রে কোম্পানির সাথে যদি আপনার যুক্তি থাকে যে তারা ক্ষতিপূরণ দিবে, তাহলে মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্যের ক্ষয়ক্ষতি থেকেও বাঁচা সম্ভব।

 

আর অসুবিধার কথা বলতে, ডিলারশিপ ব্যবসা যেহেতু চুক্তিভিত্তিক তাই চুক্তির বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত কিছু করার স্বাধীনতা থাকে না। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রেই নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নেয়া যায়না; চুক্তির বাধ্যবাধকতার কারণে।

 

এছাড়াও কোন বিশেষ কারণে কোম্পানি যদি তাদের কার্যক্রম স্থগিত করে ফেলে তাহলে ডিলারশিপ ব্যবসা সেখানে বন্ধ করে দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি ক্ষতিপূরণ পেলেও রানিং ব্যবসার ক্ষেত্রে এটা একটা বিরক্তিকর ব্যাপার।

 

তবে সুবিধা-অসুবিধা সবকিছু বিশ্লেষণ করার পর ডিলারশিপ ব্যবসা কে নিঃসন্দেহে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।

 

কোম্পানির প্রচার-প্রসারের জন্য অতিরিক্ত কষ্ট করার দরকার হয় না ডিলারশিপ ব্যবসা করার ক্ষেত্রে। আপনি এ ব্যবসা করার জন্য পর্যাপ্ত জ্ঞান, দরকারি মূলধন (Capital) এবং একটি দোকান বা স্পেস ভাড়া নিয়ে এ কাজটি সহজেই করতে পারেন।

 

ব্যবসায়ীক পণ্য ফেরত দেয়ার সুবিধা থাকায় আর্থিকভাবে অনেকটাই ঝুঁকিমুক্ত ভাবে এ কাজটি করে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব। আপনার যদি আগ্রহ ও সামর্থ্য থাকে, তাহলে বিশ্বস্ত কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ নিয়ে আপনিও এ কাজে অগ্রসর হতে পারেন।

 

Bangla Alo

Recent Posts

৫টি জনপ্রিয় দেশাত্মবোধক গানের লিরিক্স

প্রতিটা দেশেরইই একক কিছু দেশাত্মবোধক গান থাকে তেমনি বাংলাদেশেও রয়েছে এমন অনেকগুলো দেশাত্মবোধক গান।  আমরা…

2 days ago

ইসলামিক পদ্ধতিতে ওজন কমানো এবং সুস্থ থাকার উপায় জানুন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমাদের আজকের জানার বিষয় হলো -…

3 days ago

বেগুন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন, নিজে চাষ শুরু করুন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহর ইচ্ছায় অনেক ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে বেগুন চাষ…

3 days ago

ওমরা ভিসা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য ২০২৪

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আশা করি মহান আল্লাহর ইচ্ছায় ও অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো…

3 days ago

কনফেকশনারি ব্যবসার আইডিয়া || শুরু থেকে শেষ অব্দি

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর ইচ্ছায় সবাই ভালো আছেন। আমাদের দৈনন্দিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ…

3 days ago

মন ভালো রাখার উপায় || মন সুস্থ রাখার ১০ টি টিপস

মানুষের মন যেহেতু আছে এটা ভালো কিংবা খারাপ থাকবে এটা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়।  একটা…

1 month ago