স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া । ৮ টি লাভজনক স্মার্ট ব্যবসা । ব্যবসা বাণিজ্য – বাংলা আলো

স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া: নতুন যুগের স্মার্ট সব ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানাবো যা আজকের দিনে যেমন ট্রেন্ডিং এবং ভবিষ্যতে বেশ লিডিং পজিশনে থাকবে। পুরো আর্টিকেল জরে থাকবে স্মার্ট ভাবে করা যায় এমন সব ব্যবসায়ের আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাহলে শুরু করা যাক। 

বর্তমানে ব্যবসায়ের প্রতি মানুষের ঝোক বেড়েই চলেছে। এই সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি রয়েছে তরুন উদ্যোগতারা। আর সেই কারনেই তাদের মধ্যে স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চাওয়ার প্রবনতা বেশি। ব্যবসা তো অনেক রকমেরই আছে তবে তারা এটা জানতে বেশি আগ্রহী যে কোন কোন ব্যবসা গুলো বেশি স্মার্ট। কোন ব্যবসা গুলো পরিচালনার মাধ্যমে স্মার্টনেস ব্যক্ত করার এবং নিজেদে আরো দক্ষতার সাথে নিজের স্কিল গুলো ব্যবসায়ে প্রয়োগ করার ব্যবস্থা থাকে। 

তাই উক্ত আর্টিকেলে আলোচনা করবো কিভাবে একটা স্মার্ট ব্যবসা পরিচালনা করা যায়, এবং পাশাপাশি থাকবে বেশ কিছু স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত। তবে এক নজরে দেখে নেয়া যাক মূলত কোন কোন টপিক নিয়ে আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে। 

  • স্মার্ট ব্যবসা করতে হলে কি প্রয়োজন?
  • যেভাবে করবেন স্মার্ট ভাবে ব্যবসা
  • সেরা কিছু স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া
  • অনলাইনে কোর্স বিক্রি করা
  • টি-শার্ট প্রিন্ট করার ব্যবসা
  • অনলাইন শপ
  • বিউটি পার্লার
  • ব্লগিং / ইউটিউবিং
  • কন্টেন্ট রাইটার
  • আইসক্রিম শপ ব্যবসা

স্মার্ট ব্যবসা করতে হলে কি প্রয়োজন?

দেখুন নামের পাশেই যেহেতু স্মার্ট কথাটা যুক্ত আছে তার মানে এটা ধরেই নিতে হবে ব্যবসা পরিচালনার জন্য আপনাকে অবশ্যই স্মার্ট ভাবে কাজ করতে হবে। একটা সময় ছিলো যখন মানুষ বিশ্বাস করতো হার্ড ওয়ার্ক করার মাধ্যমেই মানুষ জীবনে সফল হতে পারে। 

কিন্তু যুগের সাথে সাথে সেসব মতবাদও পুরাতন হয়ে গিয়েছে। এবং তার সাথে যুক্ত হয়েছে নিত্য নতুন ধারা ও নিয়ম। এখন কেবল হার্ড ওয়ার্ক করে কেউ অতটা এগিয়ে যেতে পারে না তাদের তুলনায় যারা সময়ের সাথে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহন করার মাধ্যমে স্মার্ট ওয়ার্ক করে থাকে। 

তাহলে বুজাই যাচ্ছে স্মার্ট ওয়ার্ক করার সাথে স্মার্ট ব্যবসার সম্পর্ক রয়েছে। একটা ব্যবসা পরিচালনা করতে বেশ অনেক বিষয় বিবেচনা, সিদ্ধান্ত গ্রহন, ঝুঁকি ও মানসিকতার প্রয়োজন হয়। যার উপযুক্ত ব্যবহারই হলো একটি সফল স্মার্ট ব্যবসায়ের হাতিয়ার। 

প্রথমেই যেটা প্রয়োজন তবে তা হচ্ছে প্রবল মানসিকতার, স্মার্ট ভাবে কাজ করার মত সক্ষমতার, ইচ্ছা ও একাগ্রতার একত্রে সংমিশ্রনের মাধ্যমে উদ্ভাবনী চিন্তা শক্তির সাথে প্রচুর হার্ড ওয়ার্ক তো থাকছেই। বুজতে হবে মার্কেটিং, বর্তমানে গ্রাহকের মানসিকতা, তারা কি চায়? কি গ্রহন ও বর্জন করে? সময়ের সাথে সাথে তাদের টেস্ট কেমন পরিবর্তন ঘটে সেসবের এনালাইসিস করে তাদের দিতে হবে নিদ্দিষ্ট প্রোডাক্ট বা সেবা। এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক কিভাবে স্মার্ট ব্যবসা করা যায়। 

যেভাবে করবেন স্মার্ট ভাবে ব্যবসা পরিচালনা

আপনি যেই জীবন লিড করতে যাচ্ছেন যেখান আপনি হবেন আপনার বস এবং আপনি নিজেই কর্মচারী। স্মার্ট ব্যবসা নাম শুনতে যতটাই ভালো লাগুক না কেনো, স্মার্ট সেজে বসে থাকাতে কেউ আপনার জীবনকে সফল করে দিয়ে যাবে না। দিন শেষে যা করার আপনার নিজেকে করতে হবে। সস্তা মোটিভেশন শুনে বিমোহিত না হয়ে বাস্তবিক চিন্তা ভাবনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন কি আপনার জন্য ভালো এবং আপনার চাই কি? 

ব্যবসা একটি স্বাধিক পেশা, সব কিছু পরিচালন হয় নিজের দ্বারাই। প্রথম দিকে এমন হবেই যে তেমন একটা কেউ আপনাকে ঠিক ঠাক সঙ্গ দিবে না। আপনার কাজকে এপ্রোসিয়েট করার থেকে বেশি ডিমোটেভেড করবে, এসব আমরা অনেকেই নিতে পারি না যার কারনে দেয়া যায় প্রতিটা উদ্যোগের ক্ষেত্রেই ৭৫% ব্যবসা শুরুর এক বছরের বা ২ বছরের মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। 

এটা কখনই করা উচিৎ না যে আশেপাশের কাউকে দেখে বা এটা কোথাও থেকে শুনে যে এই ব্যবসায়ে বেশি লাভ তাই এটা করা শুরু করে দিলাম। মূলত কোনো ব্যবসাতেই কম লাভ নয় যদি সঠিক ভাবে করতে পারা যায় আবার কোনো ব্যবসায়েই লাভ নেই বরং সব ব্যবসায়েই লস যদি ঠিক পরিকল্পনা মাফিক তা পরিচালনা করা না যায়। 

তো স্মার্ট ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য কি করতে হবে? মার্কেট বুজতে হবে, মানুষ কি চায় সেটা জানতে হবে, কোনো সমস্যার যথাযথ সমাধান করে এমন পণ্য তৈরি করতে হবে যেটা মানুষ অর্থ খরচ করে কিনতে আগ্রহী হবে। তাহলে কি হতে পারে এমন স্মার্ট ব্যবসা? চিন্তা নেই, থাকবে বেশ কিছু স্মার্ট ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত। পড়তে থাকুন । 

সেরা ৮ টি স্মার্ট ব্যবসার আইডিয়া

এই পর্যায়ে আলোচনা করবো মূলত ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে। এখানে এমন হবে যে কিছু ব্যবসা যেগুলো করার ক্ষেত্রে মূলধন একেবারেই সামান্য লাগবে আবার কিছু ব্যবসা আছে যেখানে ভালো ইনভেস্টমেন্ট লাগবে। আপনাকে আমি কেবল দিক গুলো দেখাতে পারি, পছন্দ বা বাছাই করার কাজ আপনার। আপনি যে কাজটি সবচেয়ে বেশি ভালো পারবেন সেটিই উচিৎ হবে আপনার করা। তাহলে দেখে নেয়া যাক স্মার্ট কাজ গুলো কি কি। 

অনলাইনে বিভিন্ন কোর্স তৈরি করে বিক্রি করা

টাইটেল দেখে অনেকের ধারনা হতে পারে এটা ব্যবসা কিভাবে? এটা তো টিচারিং। শিক্ষাকতা আবার ব্যবসা কিভাবে? ওয়েট, শিক্ষাকতার ডেফিনেশনে এই কাজটা যুক্ত হবে না, আবার করলেও করা যেতে পারে। একটা ডাক্টার যেমন সার্ভিস প্রদান করে উক্ত কাজটাকেও একটা সার্ভিস হিসেবেই ধরে নেয়া যেতে পারে। 

এখানে কোর্স একবার তৈরি করা হয় যেমনটা একটা প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায় এবং সেই প্রোডাক্ট ছড়িয়ে দেয়া হয় পুরো অনলাইন অফলাইন জুড়। নিদ্দিষ্ট একটা সার্ভিস চার্জের মাধ্যমে এটা গ্রহন করে অনেকেই কারন মানুষ জানতে আগ্রহী আপনার কাছ থেকে। 

আপনি যদি স্কিল গত দিক থেকে কোনো বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তবে আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সেগুলোকে স্মার্ট ভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে কোর্স তৈরি করতে পারেন যা থেকে প্রচুর অর্থ লাভ করতে পারবেন। ঘরে বসে এই ব্যবসা করা যায় বলে এটাকে ঘরোয়া ব্যবসা এর অন্তর্ভূক্তও করা যায়। 

টি-শার্ট প্রিন্ট করার ব্যবসা

ধারনা করা হয় ১৯০৪ সালের দিকে T আকৃতির বুতাম ছাড়া পোশাক তৈরি করা হয় যার নাম দেয়া হয়েছিলো টি-শার্ট যা আজকের দিনেও বহুল প্রচলিত। সেই থেকে এখন অব্দি এসেছে অনেক অনেক রকমের টি-শার্ট, এসেছে নিত্য নতুন ডিজাইনও। এবং এর ধারাবাহিকতা চলবে আরো অনেক অনেক বছর। হয়তো পৃথীবির শেষ অব্দি। 

মূল বিষয় এটা না যে টি-শার্টের র‍্যাভিলুশন কিভাবে হয়েছে। আলোচনা করা হচ্ছে ব্যবসা নিয়ে। যেখানে মানুষের প্রয়োজন সেখানেই ব্যবসা। টি-শার্টের ব্যবহার বা চাহিদা কমে যাওয়ার মত নয় বরং দিন দিন বাড়ছে আপনি যদি প্রিন্টের মাধ্যমে নিত্য নতুন টি-শার্ট উপস্থাপনের ধারা বজায় রাখতে পারবেন বেশ ভালো ভাবে ব্যবসা পরিচালন করে যেতে পারবেন।

প্রিন্টেড টি-শার্টের ব্যবসা করার ক্ষেত্রে বেশি একটা খরচ বা ঝামেলা পোহাতে হয় না। তাছাড়া যেহেতু টি-শার্ট ব্যবহারের দিক থেকে তরুনরা এগিয়ে সেক্ষেত্রে এই ব্যবসাকেও ফ্যাশনেবল এবং স্মার্টনেস উপস্থাপন করা যায়। 

অনলাইন শপ

আপনার কাছে নিদিষ্ট সার্ভিস বা প্রোডাক্ট আছে, আপনিযেটা কি করবেন? অবশ্যই সেটা ছড়িয়ে দিতে চাইবেন কাঙ্ক্ষিত বাজারে এবং করতে চাইবেন ব্যবসা? জী হ্যা, তার জন্যই প্রয়োজন হবে আপনার একটি ব্যবসায়ীক ঠিকানা যা হতে পারে অফলাইনে এবং অনলাইনে।

অফলাইনে একটি দোকান দিয়ে সেটা পরিচালনা করে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে যারা একেবারেই নতুন তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই খুব সহজ একটা কাজ হবে না। বেশ চ্যালেঞ্জিং এবং টিকে থাকার জন্য বেশ কষ্ট করতে হবে। কিন্তু অনলাইনে? খুব সহজেই নিজের দোকান তৈরি করতে পারবেন ভার্চুয়ালি।

আজকাল মানুষ অনলাইনে কেনাকাটায় খুব অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে। যেকোনো কিছুই এখন অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায়। ভালো ডেলিভারি সিস্টেম রাখলে এই ব্যবসা করা কোনো ব্যাপারই না। অনলাইন থেকে অর্ডার গ্রহন, পণ্য তৈরি করে পাঠিয়ে দিবেন ক্রেতার ঠিকানায়। 

অনলাইন শপের জন্য নিদিষ্ট একটি বা দুইটা পথ চালু আছে এমন নয়, আপনি কেবল বাংলাদেশের পেক্ষিতে চিন্তা করলে ফেসবুক বা এফ কমার্স, ই-কমার্স যেমন দারাজ, বিক্রয় ডট কম, সহ আরো অনেক অনেক অনলাইন প্লাটফর্ম। তাছাড়া ওয়েবসাইট তৈরি করার ব্যাপার তো আছেই, যেখানে নিজের নিয়ন্ত্রনে রেখেই ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। 

বিউটি পার্লার

এটা বিশেষ করে মেয়েদের জন্য। যারা মেকাপ নিয়ে ভালো জানেন এবং বুজেন তারা বিউটি পার্লার ব্যবসায়ের কথা ভাবতে পারেন। মূলত এই এখানে যে কেবল মেকআপ নিয়েই সকল কাজ হয় তা কিন্তু না। এটা বেশ স্কিল সম্পন্ন একটি কাজ। অনেক স্থানেই আজকাল মেকআপ ও বিউটি বিষয়ক ট্রেনিং করানো হয়। যেকোনো একটি বা একাধিক কোর্স করার মাধ্যমে উক্ত বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করার মাধ্যমে বিউটি পার্লারের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

বিউটি যেহেতু একটি সৌখিন জিনিস তাই মানুষ নিজের সখ ও নিজেকে সৌন্দয্য দেখাতে বেশ অর্থ খরচ করতেও রাজি থাকে। ঠিক ভাবে সার্ভিস প্রদান করতে পারলে এই ব্যবস্যা থেকে ভালো পরিমাণের আয় করা সম্ভব। এখন শহরের পাশাপাশি গ্রাম পর্যায়েও বিউটি পার্লার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে তাই বেশি বেশি ব্যবসা অপচুনিটি গড়ে উঠছে দ্রুতই। 

ব্লগিং / ইউটিউবিং

ব্লগিং সম্পর্কে এবং ইউটিউবিং সম্পর্কে এখন অব্দি কোনো না কোনো স্থানে শুনেন নাই এটা হওয়ার মত কোনো ব্যাপারই না। যখনই আয় করার কোনো কথা সামনে আসে এই দুইটার কথা অবশ্য উঠে আসবে। অবশ্য উঠে আসারই কথা কারন এতো ভালো আয়ের উৎস খুব কমই আছে যেখানে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়।

অনলাইনে দক্ষতা থাকলে বা অনলাইন ভিত্তিক কাজ করতে ভালো লাগলে উক্ত কাজটি বেশ ইন্টারেস্টিং হয়ে উঠবে আপনার জন্য। ব্লগিং ও ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে অনেক অনেক ভিডিও টিউটরিয়াল এর পাশাপাশি অনেক ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল রয়েছে যেখানে থেকে শিখে যেকোনো বিষয়ের অপর ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করার মাধ্যমে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন। এবং একসাথে দুইটা করারও ব্যবস্থা রয়েছে এক সাথে কানেক্ট করে। দেখে নিতে পারেন ইউটিউব থেকে আয় করার যত শত উপায় সম্পর্কে। 

মূলত এগুলো থেকে আয় কিভাবে হয়? সোজা কথা, এডসেন্স থেকে। আপনি যদি জানতে ইচ্ছুক হোন এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করা যায় তবে লিংক থেকে আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন। 

কন্টেন্ট রাইটার

আপনার লিখতে ভাল্লাগে? মাথায় গিজগিজ করছে বিভিন্ন অক্ষর যা বেরিয়ে আসতে চাচ্ছে হাত থেকে দেয়ালে? হাহা, দেয়াল এখানে রুপিক অর্থে বসানো হয়েছে। যা বোঝাতে চাচ্ছিলাম তা হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং বা লেখালেখির মাধ্যমে আয় করার ব্যাপারটা বেশ অনেক দিন পুরোনোই। আপনি যদি ভালো লিখতে জানেন আপনার জন্য অনেক বেশি অপুরচুনিটি রয়েছে বিভিন্ন সেক্টরে। 

দেখা গেছে এমনও লেখক রয়েছে যারা প্রতি মাসে লাখ টাকাও অব্দি আয় করে থাকে। তবে প্রথমেই সেই সপ্ন দেখতে চলবে না, জানতে হবে অনেক কিছু। প্রতিনিয়ত নিজেকে আপডেট রেখে স্মার্টনেসের সহকারে বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করতে হবে লেখার মাধ্যমে। 

কন্টেন্ট রাইটিং এর মধ্যে বেশ কিছু বিভাগ রয়েছে যেমন : 

  • নিউজ রাইটিং
  • কপি রাইটিং
  • আর্টিকেল রাইটিং
  • একাডেমিক রাইটিং
  • স্ক্রিপ রাইটিং
  • গল্প উপন্যাস লেখা
  • ব্লগ পোস্ট রাইটিং
  • ই-বুক রাইটিং
  • এসাইনমেন্ট রাইটিং সহ আরো কিছু

কন্টেন্ট রাইটিং কাজের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সব কিছুই ভালো, তাই লং টাইম কাজ করার ইচ্ছা থাকলে এই কাজে যুক্ত হতে পারেন। এবার কথা হচ্ছে এটা কি ব্যবসা এর মধ্যে অন্তর্ভূক্ত? অবশ্যই, প্রতিটা সার্ভিসই একক ভাবে ব্যবসা যদি সেটা পরিচালন আপনি নিজে করে থাকেন। তবে আপনি যদি কোনো এজেন্সিতে চাকরি ভিত্তিক কাজ করে থাকেন তবে সেটাকে ব্যবসা বলা যাবে না। 

আইসক্রিম শপ ব্যবসা

কি, শুনতে কিছুটা অন্যরকম লাগছে? আইসক্রিম শপ আবার কি? আইসক্রিম তো প্রতিটা মুদি দোকানেই পাওয়া যায়, যেখানেই ফ্রিজ আছে আইসক্রিম সেখানেই পাওয়া যায়। এটা আবার কেমন ব্যবসা এর কথা বলা হচ্ছে? মুদি দোকান নাকি? 

অনেক প্রশ্না আসতে পারে, তাই সব গুলোর উত্তর হবে এমন এক রিপ্লাই হচ্ছে – এটা অনেকটা রেস্টুরেন্টের ব্যবসায়ের মত যেখানে পাওয়া যাবে স্রেফ আইসক্রিম। আপনি জেনে অবাক হবেন যে, বর্তমানে তরুন তরুনীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এরুপ শপ গুলো। এখানে সচারচর পাওয়া যায় না এমন দেখি বিদেশি আইসক্রিম বিক্রি করা হয় যেখানে থাকে এক বা একাধিক দক্ষ কর্মী যা আইসক্রিম তৈরি করে থাকে।

আপনার কাছে যদি এই সেক্টরটা ভালো লাগে তবে নিশ্চিন্তে করতে পারেন, যদিও শীতকালীন সময়ে এই ধরনের শপ গুলোর বিক্রি কিছুটা কম হয় তবুও বেশ ভালো এবং ট্রেন্ডিং। তাছাড়া আপনি যদি রেস্টুরেন্ট ব্যবসা এর প্রতি ইন্টারেস্ট হয়ে থাকেন তবে দেখে নিন কিভাবে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করতে হয়। 

পুরো আর্টিকেল থেকে যা শিখলেন

পরিশেষে, এই ছিলো স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া সংক্রান্ত বহু তথ্য বহুল আর্টিকেলটি যেখানে বুজানো হয়েছে স্মার্ট ব্যবসা কি, একটি ব্যবসা কখন স্মার্ট হয়, কিভাবে তা করতে হয় এবং সবশেষে এক এক করে ৮ টি ব্যবসা সম্পর্কে জানিয়েছি যার বর্তমান বাজার খুব ভালো এবং ভবিষ্যৎতেও বেশ ভালো একটা আউটকাম আসবে উক্ত ব্যবসা গুলোর থেকে। এই ওয়েবসাইটতে প্রতি নিয়ত বিভিন্ন ব্যবসা আইডিয়া সহ বেশ কিছু দারুন টপিক নিয়ে আর্টিকেল পাবলিস্ট করা হয় যা মেনু বারের ক্যাটাগরি অপশন থেকে দেখতে পারবেন। সফল ভাবে হালাল ব্যবসা করুন বাংলা আলোর সাথেই থাকুন।  

Bangla Alo

Recent Posts

৫টি জনপ্রিয় দেশাত্মবোধক গানের লিরিক্স

প্রতিটা দেশেরইই একক কিছু দেশাত্মবোধক গান থাকে তেমনি বাংলাদেশেও রয়েছে এমন অনেকগুলো দেশাত্মবোধক গান।  আমরা…

1 day ago

ইসলামিক পদ্ধতিতে ওজন কমানো এবং সুস্থ থাকার উপায় জানুন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমাদের আজকের জানার বিষয় হলো -…

2 days ago

বেগুন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন, নিজে চাষ শুরু করুন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহর ইচ্ছায় অনেক ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে বেগুন চাষ…

2 days ago

ওমরা ভিসা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য ২০২৪

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আশা করি মহান আল্লাহর ইচ্ছায় ও অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো…

2 days ago

কনফেকশনারি ব্যবসার আইডিয়া || শুরু থেকে শেষ অব্দি

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর ইচ্ছায় সবাই ভালো আছেন। আমাদের দৈনন্দিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ…

2 days ago

মন ভালো রাখার উপায় || মন সুস্থ রাখার ১০ টি টিপস

মানুষের মন যেহেতু আছে এটা ভালো কিংবা খারাপ থাকবে এটা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়।  একটা…

1 month ago