Categories: জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট । পুলিশ ভেরিফিকেশন করার সম্পূর্ণ নিয়ম

– 

বর্তমানে অনেক স্থানেই ভেরিফাই মূলক কাজের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয়ে থাকে। আপনারও যদি কোনো কারনবসত উক্ত সার্টিফিকেটের প্রয়োজন পরে থাকে বা জানতে ইচ্ছুক যে কিভাবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়া যায় তবে পুরো আর্টিকেলটি ধাপ অনুযায়ী অনুসরণ করুন। 

কারন এখানে সেই সকল নিয়ে আলোচনা করা যাবে যা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট গ্রহনে প্রয়োজন হয়। জানাবো কোন কোন কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে এবং কোন কোন শর্ত সাপেক্ষে উক্ত সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। তাহলে এখনই প্রস্তুত হোন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের মত বড় ব্যাপারটি সহজে বুজে নিতে। 

তবে প্রথমেই জেনে নেয়া যাক, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স বা পুলিশ ভেরিফিকেশন জিনিসটা কি সেই সম্পর্কে।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স  বা পুলিশ ভেরিফিকেশন কি ?

পুলিশ কতৃক বাংলাদেশের সু নাগরিকদের প্রদানকৃত সার্টিফিকেট হচ্ছে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। উক্ত সার্টিফিকেটের মানে এই যে, আপনি একজন দেশের সু নাগরিক যার নামে কোনো রকমের মামলা বা অপরাধের সাথে জরিত থাকার প্রমান নেই। মূলত পুলিশের কাছ থেকে আইনগত গ্রীন চারিত্রিক প্রত্যয়নকেই পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট বলা হয়। 

এটা স্বাভাবিক যে কোনো অপরাধী বা জীবনে একবার হলেও ক্রাইম করেছে এমন কোনো ব্যক্তি এই সার্টিফিকেটটি পাবে না। যার কারনে দেশের বাইরে ভ্রমণ হোক বা উচ্চ লেভেলের যেকোনো প্রতিষ্ঠানে উক্ত সার্টিফিকেটটি চেয়ে থাকে। 

এটা সেই সনদ যার মাধ্যমে প্রমাণ হবে আপনি দেশের একজন সু-নাগরিক এবং উক্ত বিষয়টি ভেরিফাই করার জন্য এটা ছাড়া আর কোনো মাধ্যম নেই। তাই পুলিশ ভেরিসিকেশন বা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবার আসুন জেনে নেয়া যাক কোন কোন ক্ষেত্রে এবং কেনো এই সার্টিফিকেটটির প্রয়োজন দেখা দেয়। 

কেনো পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন?

একজন সচেতন নাগরিক ও আপটুডেট থকার জন্য আমাদের অনেক বিষয়ের উপর ক্লিয়ার ধারনা থাকা উচিৎ। অথচ সত্যি এটাই যে আমাদের মধ্যে অনেকেই জানে না এমন কোনো সার্টিফিকেট রয়েছে। আবার দেখা যায় অনেকে এটা তো জানে যে এমন একটি সার্টিফিকেট রয়েছে কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে এটার ব্যবহার হয় সেটা অনেকের অজানা। 

আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এমন ও দেখা যায় যে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটকে অনেকেই অনেক কমপ্লেক্স জিনিস ভাবা শুরু করে, যেহেতু পুলিশের সাথে এই সার্টিফিকেটের একটা সম্পর্কে রয়েছে তাই অনেকে করতেও ভয় পায়। যাই হোক, সকল ক্ষেত্রেই অনেক ধরনের মানুষের দেখা মিলে আমাদের সমাজে। 

তবে এইটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি যে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ভাবে পড়লে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সম্পর্কে কোনো প্রকার অনিশ্চয়তা থাকবে না। এবার দেখে নিন কোন কোন ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এই সার্টিফিকেটটি প্রয়োজন হয়। 

চাকরির ক্ষেত্রে: বর্তমানে সরকারি, বেসরকারি এবং স্বায়ত্বশাসিত কোম্পানি গুলোতে চাকরি আবেদন করার ক্ষেত্রে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডার উভয় ক্ষেত্রেই উক্ত সার্টিফিকেটটি বেশ গুরুত্বপূর্ন। তাই যেকোনো চাকরির আবেদন করার আগেই এই ব্যাপারটি  মাথায় রেখে এগোনোই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। 

পাসপোর্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে: এটি খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং অবশ্যকীয় যে, আপনি যদি অন্য যেকোনো দেশে পারি জমাতে চান সেক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট করতে হবে এবং পাসপোর্ট করার যে নিয়ম রয়েছে সেখানের মধ্যে যে সকল ডকুমেন্টস গুলো প্রয়োজনীয় সেগুলোর মধ্যে একটি হলো পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। মূলত এটাই প্রধান কারন লোকেদের উক্ত সার্টিফিকেটটি করার পিছনে, এই সার্টিফিকেট ছাড়া পাসপোর্ট করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। 

লাইসেন্স প্রাপ্তি: আপনি যদি যেকোনো ধরনের লাইসেন্স পেতে চান, হতে পারে সেটা ড্রাইভিং লাইসেন্সও – আপনার অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন পড়বে। এটি প্রয়োজন এটি নিশ্চয়ন করতে যে আপনি উক্ত লাইসেন্সটি পেয়ে অনৈতিক ও অন্যায় কাজ করবেন না, তাই আপনার পুরো লাইফের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিপোর্টের প্রয়োজন হবে। 

মূলত এই গুলো হচ্ছে একেবারে প্রধান কারন পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট গ্রহন করার ক্ষেত্রে তাছাড়া আরো বেশ কিছু KPI ভেরিফাইয়ের প্রয়োজনে উক্ত সার্টিফিকেট ব্যবহার হয়। 

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার শর্ত সমূহ

১) যে আবেদন করবে বা যার নামে আবেদন করা হবে তার সর্বনিম্ম ৩ মাসের মেয়াদের পাসপোর্ট থাকতে হবে। ( কিছু ক্ষন আগে বলেছিলাম এই সার্টিফিকেট ছাড়া পাসপোর্ট সম্ভব না, মূলত পাসপোর্ট তো হবে কিন্তু ভ্যালিডিটি পাবেন না, এই সার্টিফিকেতের মাধ্যমে পাসপোর্টে ব্যাপারটি লিপিবন্ধ করা হবে। 

২) যার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন তার স্থায়ী অথবা বর্তমান অবস্থান এমন স্থানে হওয়া চাই যেটা মেট্রোপলিটন বা জেলা পুলিশের আওতাভুক্ত এড়িয়ায় পরে। 

৩) কিছু কিছু ক্ষেত্রে MRP পাসপোর্টে ঠিকানার ব্যাপারটি উল্লেখ্য থাকে না, এমন সিচুয়েশনে ঠিকানা ভেরিফাই করার জন্য আবেদনকারীর জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটোকপি সাবমিট করতে হবে। 

৪) যদি এমন হয় যে, যার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট করা হবে সে দেশের বাইরে থাকে, তাহলে তার পক্ষ থেকে আবেদনকারী ব্যক্তির কাছে ‘উক্ত দেশের দূতাবাস কতৃক পাসপোর্টের ভেরিফিকেশন করে সত্যায়িত তথ্য’ প্রদান করতে হবে। 

এবার আসুন উক্ত সার্টিফিকেটের জন্য কোন কোন ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। 

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পেতে হলে যে কাগজপত্র প্রয়োজন

১) অনলাইনে আবেদন করার জন্য যে ফরম রয়েছে সেটা পুরন করতে হবে। 

২) আপনার পাসপোর্টের সত্যায়িত তথ্য বা স্ক্যান করা কপির প্রয়োজন হবে। অবশ্যই প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে। 

৩) যদি ব্যক্তি দেশের বাইরে থাকে তবে সে দেশের দূতাবাস থেকে সত্যায়িত করে কপি পাঠাতে হবে। 

৪) ব্যক্তি যদি বিদেশী নাগরিক হয়ে থাকে তবে তাকে Justice of peace কতৃক সত্যায়িত পাসপোর্ট কপি প্রদান করতে হবে। 

৫) এই পর্যায়ে আপনাকে ৫০০ টাকা মূল্যের ট্রেজারি চালান পরিশোধ করতে হবে। উক্ত কাজটি করার ক্ষেত্রে [ ১-৭৩০১-০০০১-২৬৮১ ] এই কোডটি ব্যবহার করে সোনালী ব্যাংক অথবা যেকোনো ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উল্লেখিত অর্থ পরিশোধ করতে হবে। 

এখানে উল্লেখ্য করার মত একটা বিষয় থেকেই যায় যে, আপনি অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন কেবল পাসপোর্টের জন্য যে সকল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন সেগুলোর জন্য। আপনার যদি অন্যান্য প্রয়োজনে উক্ত সার্টিফিকেটটি প্রয়োজন হয়ে থাকে তবে অবশ্যই আপনার জেলা অথবা সিটি এসবি শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। এবার চলুন দেখে নেয়া যাক অনলাইনে কিভাবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হয়। 

অনলাইনে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করার নিয়ম (বিস্তারিত)

একাউন্ট তৈরি করা

প্রথমেই আপনাকে একটি একাউন্ট করে নিতে হবে পুলিশ ভেরিফিকেশন সাইটে যা জন্য এখানে ক্লিক করুন। এবার আপনার নাম, ইমেইল, মোবাইল নাম্বার, NID নাম্বার (যদি দেশের বাইরের কোনো নাগরিক হয় তবে ফরেন/চিন্ড নামক অপশনে টিক দিতে হবে), পাসওয়ার্ড সেট করার পর একটা ম্যাথ ক্যাপচা পুরন করে সাবমিট ক্লিক করলেই একাউন্ট হয়ে যাবে। বুজার সুবিধার্থে নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন। 

Pic 1 

তৈরিকৃত একাউন্ট ভেরিফাই

আপনি যেই একাউন্টটি তৈরি করেছেন সেটিকে ভেরিফাই করতে হবে অন্যথায় এটা কোনো কাজের নয়। ভেরিফাই করার জন্য আপনাকে ২৬৯৬৯ নাম্বারে একটি SMS এর মাধ্যমে একাউন্ট একটিভ করতে হবে। অথবা আপনি ইমেইলের মাধ্যমেও একাউন্ট একটিভ করার লিংক গ্রহন করতে পারবেন। 

একাউন্ট সফল ভাবে একটিভ হয়ে গেলে এবার আবেদনের পরের ধাপ গুলো অনুসরণ করে আবেদন সম্পন্ন করুন

১ম ধাপ : ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান – এখানে আপনার যাবতীয় তথ্য অপ্রদান করতে হবে। সে কাজ শেষে পাসপোর্টের নাম্বার দিলে আপনাকে একটি কোড প্রদান করতে হবে। উক্ত কোডটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই অবশ্যই সেটি সংরক্ষনে রাখবেন। 

২য় ধাপ : ঠিকানা প্রদান করুন – এই পর্যায়ে আপনার বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা ও আপনি মেট্রোর কোন স্থানে আছেন সেটা সিলেক্ট করতে হবে। 

৩য় ধাপ : ডকুমেন্টস সাবমিশন – উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র গুলো স্ক্যান করার মাধ্যমে সফট কপি গুলো এখানে আপলোড করতে হবে। অবশ্যই কোনো ফাইল ১৫০ কেবি এর বেশি রাখা যাবে না। 

৪র্থ ধাপ :  নিশ্চয়ন করা – আপনি এতো সময় যে যে তথ্য দিয়েছেন তা পুনরায় আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে, যদি কোনো স্থানে ভুল হয়ে থাকে তবে পিছনে গিয়ে ঠিক করতে পারবেন। বলে রাখা ভালো যে, একবার সাবমিট করা হয়ে গেলে সেটা আর ইডিট করা যাবে না। 

৫ম ধাপ : পেমেন্ট সম্পন্ন করুন – এই পর্যায়ে আপনাকে ৫০০ টাকা মূল্যের ট্রেজারি চালান পরিশোধ করতে হবে। উক্ত কাজটি করার ক্ষেত্রে [ ১-৭৩০১-০০০১-২৬৮১ ] এই কোডটি ব্যবহার করে সোনালী ব্যাংক অথবা যেকোনো ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উল্লেখিত অর্থ পরিশোধ করতে হবে।  এবং চালানের তথ্য ইনপুট করার সময় যে সকল তথ্য গুলো প্রদান করতে হবে তা হচ্ছে 

  • ব্যাংকের নাম
  • ব্যাংকের ঠিকানা (বিভাগ)
  • উক্ত ব্যাংকের ব্রাঞ্চ নাম
  • চালান প্রদানের তারিখ
  • স্ক্রোলিং নাম্বার ( এটি ব্যাংক থেকে আপনাকে দেয়া হবে )

এসব তথ্য সফট কপির মাধ্যমে সাবমিট করতে হবে যার অবশ্যই ৩০০ KB এর মধ্যে হতে হবে। এবং এর মাধ্যমেই আপনার আবেদন সংক্রান্ত সকল কাজ সমাপ্ত। সাধারণত একটা সার্টিফিকেট প্রদান করাতে ৩ দিনের মত সময় লাগে, তাছাড়া বিভিন্ন কারন ও অবস্থানে উপর নির্ভর করে সেটি আবার ১৫ দিনের মত সময় ও লাগতে পারে। 

পুলিশ কিয়ারেন্স সার্টিফিকেট যাচাই করার উপায়

আবেদন করা শেষ হওয়ার পর আপনার করা আবেদনটি বর্তমানে কোন অবস্থানে রয়েছে তা চেক করার জন্য প্রথমেই লগিন করতে হবে উক্ত সাইটে। এর পর সেখানে থাকা অপশন থেকে ধাপ গুলো দেখতে পারবেন। মূলত আপনার আবেদন কখন কোন অবস্থায় আছে তা ধাপ অনুযায়ী দেখানো হয়। ধাপ গুলো সম্পর্কে ধারনা দিচ্ছি – 

১) পেমেন্ট পেন্ডিং অবস্থায় থাকা 

২) পেমেন্ট রিসিভ করা 

৩) আপনার দেয়া তথ্য যাচাই বাছাই করা

৪) সব ঠিক থাকলে প্রিন্টের জন্য রেডি করা 

৫) সার্টিফিকেট প্রিন্ট করা 

৬) সংশ্লিষ্ট থানার ওসি দ্বারা উক্ত সার্টিফিকেট সাইন করা 

৭) পরবর্তীতে DC or SP দ্বারা সাইন করা

৮) ভেরিভারের জন্য রেডি করা, চাইলে এটা হাতে হাতে অথবা কুরিয়ারে প্রদান করা হয়

সার্টিফিকেটের জন্য ভেরিফিকেশন ব্যর্থতার কারন সমূহ

বেশ কিছু কারনে আপনার আবেদনটি গ্রহন করা হয় না বা ভেরিফাই করে না। সেই কারন গুলোর মধ্যে প্রধান যে সকল কারন গুলো রয়েছে সেগুলো হলো: 

  • অনেক সময় অনেকে ওয়ার্ড কাউন্সিলয়ের কাছ থেকে সনদ নিয়ে সেটা সাবমিট করে না বলে আবেদন বাতিল করা হয়।
  • পাসপোর্ট যে ঠিকানায় রয়েছে সেটার সাথে আবেদনের ঠিকানা মিল না থাকলে বাতিল করা হয়
  • ডকুমেন্টস গুলোতে সঠিক ভাবে ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তার সাইন না থাকলে
  • আপলোডকৃত তথ্য সমূহ ঝাপসা থাকলে
  • ভুল বা অসত্য তথ্য প্রদান করলে
  • আবেদন কারীর নামে কোনো মামলা থাকলে।

আর্টিকেল থেকে যা শিখলাম

পরিশেষে, এই ছিলো পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত বিশেষ আর্টিকেলটি, যা খুবই গুরুত্বপূর্ন তাদের কাছে যারা পাসপোর্ট গ্রহন ও দেশের বাইরে পারি জমাতে চান, তাছাড়া বিভিন্ন চাকরির জন্য আবেদন করতে চান তাদের জন্যও। আমাদের রিসোর্স অনুযায়ী উক্ত বিষয়ে সম্পূর্ণ সঠিক ও শুদ্ধ উপায় গুলো সম্পর্কে জানিয়েছি। বাংলা আলো এভাবেই বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সমাধান প্রদান করে থাকে। তাছাড়া আপনি যদি পাসপোর্টভিসা সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয় জানতে চান তবে উক্ত ক্যাটাগরি গুলো অনুসরণ করুন। ধন্যবাদ। 

Bangla Alo

Recent Posts

অর্কিড ফুল চাষ পদ্ধতি, রোগবালাই দমন, ফলন ও ফুল সংগ্রহ

অর্কিড, খুব কঠিন একটা নামের সুন্দর একটা ফুল। আজকে আপনাদের সাথে চমৎকার একটি ফুল নিয়ে…

1 week ago

৫টি জনপ্রিয় দেশাত্মবোধক গানের লিরিক্স

প্রতিটা দেশেরইই একক কিছু দেশাত্মবোধক গান থাকে তেমনি বাংলাদেশেও রয়েছে এমন অনেকগুলো দেশাত্মবোধক গান।  আমরা…

2 weeks ago

ইসলামিক পদ্ধতিতে ওজন কমানো এবং সুস্থ থাকার উপায় জানুন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমাদের আজকের জানার বিষয় হলো -…

2 weeks ago

বেগুন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন, নিজে চাষ শুরু করুন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহর ইচ্ছায় অনেক ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে বেগুন চাষ…

2 weeks ago

ওমরা ভিসা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য ২০২৪

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আশা করি মহান আল্লাহর ইচ্ছায় ও অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো…

2 weeks ago

কনফেকশনারি ব্যবসার আইডিয়া || শুরু থেকে শেষ অব্দি

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর ইচ্ছায় সবাই ভালো আছেন। আমাদের দৈনন্দিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ…

2 weeks ago